চুয়াডাঙ্গার দর্শনা সীমান্তে অভিযান চালিয়ে ৩ কোটি ৬০ লাখ ৪০ হাজার ৮৯০ টাকা মুল্যের আড়াই কেজি ওজনের ২১টি স্বর্ণের বার জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। এসময় আবদিন মিয়া নামে এক পাচারকারীকে আটক করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ৭ আগস্ট রাত ৮ টার সময় এক প্লেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চুয়াডাঙ্গা বিজিবি ৬ ব্যাটালিয়ন।
এর আগে ওই দিন দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ঈশ্বরচন্দ্রপুর এলাকা থেকে এসব স্বর্ণের বার জব্দ করা হয়। আটক আবদিন মিয়া (৩৫) জীবননগর থানার গয়েশপুর গ্রামের আনার আলীর ছেলে। বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিজিবি জানায়, বিশেষ গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়- দর্শনা সীমান্ত দিয়ে ভারতে স্বর্ণ চোরাচালান হতে পারে। এর ভিত্তিতে দুপুরে ঈশ্বরচন্দ্রপুর সীমান্ত এলাকায় ৬ বিজিবির সহকারী পরিচালক হায়দার আলীর নেতৃত্বে অবস্হান নেয় একটি দল। এসময় একটি মোটরসাইকেলযোগে দুই ব্যক্তি সীমান্তের দিকে যাওয়ার পথে বিজিবি তাদেরকে থামার সংকেত দেয়। বিজিবির উপস্হিতি টের পেয়ে একজন পালিয়ে যায়, অন্যজন মোটরসাইকেল থেকে নেমে পুকুরে ঝাঁপ দেয়। পরে বিজিবি সদস্যরা পুকুর থেকে তাকে আটক করে।
আটকের সময় আটক আবদিন মিয়া পুকুরে একটি প্যাকেট ছুঁড়ে ফেললেও পরে তার দেহ তল্লাশি করে আরও একটি প্যাকেট উদ্ধার করে বিজিবি। দুটি প্যাকেট থেকেই মোট ২১টি স্বর্ণের বার পাওয়া যায়।
চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবির পরিচালক লে. কর্নেল নাজমুল হাসান জানান, ২১টি স্বর্ণের বারের ওজন ২ কেজি ৪৪৯ গ্রাম। আনুমানিক বাজারমূল্য ৩ কোটি ৬০ লাখ ৪০ হাজার ৮৯০ টাকা। এ ঘটনায় নায়েক জাহাঙ্গীর আলম বাদী হয়ে দর্শনা থানায় মামলা করেছেন। আটককৃত আসামিকে দর্শনা থানায় হস্তান্তর এবং উদ্ধারকৃত স্বর্ণ চুয়াডাঙ্গা ট্রেজারিতে জমা দেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার, ০৮ আগস্ট ২০২৫
চুয়াডাঙ্গার দর্শনা সীমান্তে অভিযান চালিয়ে ৩ কোটি ৬০ লাখ ৪০ হাজার ৮৯০ টাকা মুল্যের আড়াই কেজি ওজনের ২১টি স্বর্ণের বার জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। এসময় আবদিন মিয়া নামে এক পাচারকারীকে আটক করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ৭ আগস্ট রাত ৮ টার সময় এক প্লেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চুয়াডাঙ্গা বিজিবি ৬ ব্যাটালিয়ন।
এর আগে ওই দিন দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ঈশ্বরচন্দ্রপুর এলাকা থেকে এসব স্বর্ণের বার জব্দ করা হয়। আটক আবদিন মিয়া (৩৫) জীবননগর থানার গয়েশপুর গ্রামের আনার আলীর ছেলে। বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিজিবি জানায়, বিশেষ গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়- দর্শনা সীমান্ত দিয়ে ভারতে স্বর্ণ চোরাচালান হতে পারে। এর ভিত্তিতে দুপুরে ঈশ্বরচন্দ্রপুর সীমান্ত এলাকায় ৬ বিজিবির সহকারী পরিচালক হায়দার আলীর নেতৃত্বে অবস্হান নেয় একটি দল। এসময় একটি মোটরসাইকেলযোগে দুই ব্যক্তি সীমান্তের দিকে যাওয়ার পথে বিজিবি তাদেরকে থামার সংকেত দেয়। বিজিবির উপস্হিতি টের পেয়ে একজন পালিয়ে যায়, অন্যজন মোটরসাইকেল থেকে নেমে পুকুরে ঝাঁপ দেয়। পরে বিজিবি সদস্যরা পুকুর থেকে তাকে আটক করে।
আটকের সময় আটক আবদিন মিয়া পুকুরে একটি প্যাকেট ছুঁড়ে ফেললেও পরে তার দেহ তল্লাশি করে আরও একটি প্যাকেট উদ্ধার করে বিজিবি। দুটি প্যাকেট থেকেই মোট ২১টি স্বর্ণের বার পাওয়া যায়।
চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবির পরিচালক লে. কর্নেল নাজমুল হাসান জানান, ২১টি স্বর্ণের বারের ওজন ২ কেজি ৪৪৯ গ্রাম। আনুমানিক বাজারমূল্য ৩ কোটি ৬০ লাখ ৪০ হাজার ৮৯০ টাকা। এ ঘটনায় নায়েক জাহাঙ্গীর আলম বাদী হয়ে দর্শনা থানায় মামলা করেছেন। আটককৃত আসামিকে দর্শনা থানায় হস্তান্তর এবং উদ্ধারকৃত স্বর্ণ চুয়াডাঙ্গা ট্রেজারিতে জমা দেওয়া হয়েছে।