মাদারীপুরে রাতের আঁধারে একটি মন্দিরের প্রতিমা ভাঙচুর করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সদর উপজেলার মস্তফাপুর ইউনিয়নের পর্বত বাগানের দীঘির পাড়ের একই স্থানের শ্রী শ্রী গণেশ পাগলের মন্দির ও রাধা কৃষ্ণ মন্দিরে এই ঘটনাটি ঘটেছে। খবর পেয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে সদর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরির্দশন করে বিষয়টি তদন্ত করছে বলে জানিয়েছে। এই ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মাদারীপুরের বিভিন্ন সনাতন সম্প্রদায়ের সংগঠকরা। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সদর উপজেলার মস্তফাপুর ইউনিয়নের পর্বত বাগানের দীঘির পাড়ের একই স্থানের শ্রী শ্রী গণেশ পাগলের মন্দির ও রাধা কৃষ্ণ মন্দির। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে একদল দুর্বৃত্তরা মন্দিরে ও প্রবেশ করে গণের পাগলের একটি প্রতিমা এবং পাশেই থাকা রাধা কৃষ্ণ মন্দিরের রাধা কৃষ্ণ প্রতিমা ফেলে দিয়ে ভাঙচুর করা হয়। পরে সকালে এলাকাবাসী বিষয়টির নজরে আসলে মাদারীপুর সদর থানা পুলিশকে জানালে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। মাদারীপুর জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি প্রাণতোষ মন্ডল বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের জন্য খুবই উদ্বেগজনক। আমি প্রশাসনের কাছে অনুরোধ করছি, যারা এই ঘটনার সাথে জড়িত তাদেরকে সুষ্ঠু তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করুক। কারণ এই ঘটনার পরে অনেক হিন্দু লোকজনই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে পারে। আমি এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।’ এই বিষয়ে মাদারীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আদিল হোসেন জানিয়েছেন, ‘সকালে খবর পেয়েই পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মন্দিরের দুটি প্রতিমা ফেলে রাখা অবস্থায় পাওয়া গেছে। তবে এই ঘটনা কিভাবে হলো কিংবা কারা এই ঘটনার সাথে জড়িত রয়েছে বিষয়টি আমরা তদন্ত করছি। প্রতিমা ভাঙচুরের সাথে যারা জড়িত থাকবে, তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।নিজস্ব বার্তা পরিবেশক, মাদারীপুর
মাদারীপুরে রাতের আঁধারে একটি মন্দিরের প্রতিমা ভাঙচুর করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সদর উপজেলার মস্তফাপুর ইউনিয়নের পর্বত বাগানের দীঘির পাড়ের একই স্থানের শ্রী শ্রী গণেশ পাগলের মন্দির ও রাধা কৃষ্ণ মন্দিরে এই ঘটনাটি ঘটেছে। খবর পেয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে সদর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরির্দশন করে বিষয়টি তদন্ত করছে বলে জানিয়েছে। এই ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মাদারীপুরের বিভিন্ন সনাতন সম্প্রদায়ের সংগঠকরা। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সদর উপজেলার মস্তফাপুর ইউনিয়নের পর্বত বাগানের দীঘির পাড়ের একই স্থানের শ্রী শ্রী গণেশ পাগলের মন্দির ও রাধা কৃষ্ণ মন্দির। গতকাল বৃহস্পতিবার একদল দুর্বৃত্তরা মন্দিওে প্রবেশ করে গণের পাগলের একটি প্রতিমা এবং পাশেই থাকা রাধা কৃষ্ণ মন্দিরের রাধা কৃষ্ণ প্রতিমা ফেলে দিয়ে ভাঙচুর করা হয়। পরে সকালে এলাকাবাসী বিষয়টির নজরে আসলে মাদারীপুর সদর থানা পুলিশকে জানালে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। মাদারীপুর জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি প্রাণতোষ মন্ডল বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের জন্য খুবই উদ্বেগজনক। আমি প্রশাসনের কাছে অনুরোধ করছি, যারা এই ঘটনার সাথে জড়িত তাদেরকে সুষ্ঠু তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করুক। কারণ এই ঘটনার পরে অনেক হিন্দু লোকজনই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে পারে। আমি এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।’ এই বিষয়ে মাদারীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আদিল হোসেন জানিয়েছেন, ‘সকালে খবর পেয়েই পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মন্দিরের দুটি প্রতিমা ফেলে রাখা অবস্থায় পাওয়া গেছে। তবে এই ঘটনা কিভাবে হলো কিংবা কারা এই ঘটনার সাথে জড়িত রয়েছে বিষয়টি আমরা তদন্ত করছি। প্রতিমা ভাঙচুরের সাথে যারা জড়িত থাকবে, তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
শুক্রবার, ০৮ আগস্ট ২০২৫
মাদারীপুরে রাতের আঁধারে একটি মন্দিরের প্রতিমা ভাঙচুর করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সদর উপজেলার মস্তফাপুর ইউনিয়নের পর্বত বাগানের দীঘির পাড়ের একই স্থানের শ্রী শ্রী গণেশ পাগলের মন্দির ও রাধা কৃষ্ণ মন্দিরে এই ঘটনাটি ঘটেছে। খবর পেয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে সদর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরির্দশন করে বিষয়টি তদন্ত করছে বলে জানিয়েছে। এই ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মাদারীপুরের বিভিন্ন সনাতন সম্প্রদায়ের সংগঠকরা। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সদর উপজেলার মস্তফাপুর ইউনিয়নের পর্বত বাগানের দীঘির পাড়ের একই স্থানের শ্রী শ্রী গণেশ পাগলের মন্দির ও রাধা কৃষ্ণ মন্দির। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে একদল দুর্বৃত্তরা মন্দিরে ও প্রবেশ করে গণের পাগলের একটি প্রতিমা এবং পাশেই থাকা রাধা কৃষ্ণ মন্দিরের রাধা কৃষ্ণ প্রতিমা ফেলে দিয়ে ভাঙচুর করা হয়। পরে সকালে এলাকাবাসী বিষয়টির নজরে আসলে মাদারীপুর সদর থানা পুলিশকে জানালে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। মাদারীপুর জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি প্রাণতোষ মন্ডল বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের জন্য খুবই উদ্বেগজনক। আমি প্রশাসনের কাছে অনুরোধ করছি, যারা এই ঘটনার সাথে জড়িত তাদেরকে সুষ্ঠু তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করুক। কারণ এই ঘটনার পরে অনেক হিন্দু লোকজনই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে পারে। আমি এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।’ এই বিষয়ে মাদারীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আদিল হোসেন জানিয়েছেন, ‘সকালে খবর পেয়েই পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মন্দিরের দুটি প্রতিমা ফেলে রাখা অবস্থায় পাওয়া গেছে। তবে এই ঘটনা কিভাবে হলো কিংবা কারা এই ঘটনার সাথে জড়িত রয়েছে বিষয়টি আমরা তদন্ত করছি। প্রতিমা ভাঙচুরের সাথে যারা জড়িত থাকবে, তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।নিজস্ব বার্তা পরিবেশক, মাদারীপুর
মাদারীপুরে রাতের আঁধারে একটি মন্দিরের প্রতিমা ভাঙচুর করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সদর উপজেলার মস্তফাপুর ইউনিয়নের পর্বত বাগানের দীঘির পাড়ের একই স্থানের শ্রী শ্রী গণেশ পাগলের মন্দির ও রাধা কৃষ্ণ মন্দিরে এই ঘটনাটি ঘটেছে। খবর পেয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে সদর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরির্দশন করে বিষয়টি তদন্ত করছে বলে জানিয়েছে। এই ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মাদারীপুরের বিভিন্ন সনাতন সম্প্রদায়ের সংগঠকরা। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সদর উপজেলার মস্তফাপুর ইউনিয়নের পর্বত বাগানের দীঘির পাড়ের একই স্থানের শ্রী শ্রী গণেশ পাগলের মন্দির ও রাধা কৃষ্ণ মন্দির। গতকাল বৃহস্পতিবার একদল দুর্বৃত্তরা মন্দিওে প্রবেশ করে গণের পাগলের একটি প্রতিমা এবং পাশেই থাকা রাধা কৃষ্ণ মন্দিরের রাধা কৃষ্ণ প্রতিমা ফেলে দিয়ে ভাঙচুর করা হয়। পরে সকালে এলাকাবাসী বিষয়টির নজরে আসলে মাদারীপুর সদর থানা পুলিশকে জানালে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। মাদারীপুর জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি প্রাণতোষ মন্ডল বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের জন্য খুবই উদ্বেগজনক। আমি প্রশাসনের কাছে অনুরোধ করছি, যারা এই ঘটনার সাথে জড়িত তাদেরকে সুষ্ঠু তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করুক। কারণ এই ঘটনার পরে অনেক হিন্দু লোকজনই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে পারে। আমি এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।’ এই বিষয়ে মাদারীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আদিল হোসেন জানিয়েছেন, ‘সকালে খবর পেয়েই পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মন্দিরের দুটি প্রতিমা ফেলে রাখা অবস্থায় পাওয়া গেছে। তবে এই ঘটনা কিভাবে হলো কিংবা কারা এই ঘটনার সাথে জড়িত রয়েছে বিষয়টি আমরা তদন্ত করছি। প্রতিমা ভাঙচুরের সাথে যারা জড়িত থাকবে, তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।