সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে ধুবিল কাটার মহল জমিদার বাড়ি আনুমানিক ১৮৪০ সালে জমিদার মুন্সি আব্দুর রহমান তালুকদারের আমলে বাড়িটি নির্মাণ করা হয়েছিল । জমিদার বাড়িতে রয়েছে এমন কিছু স্থাপনা যা এখনও জমিদারি স্থাপত্যের সুনিপুণ কারুকার্য়ের প্রতীক হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে । এক সময় মহাসমারোহে এই জমিদার বাড়িটি পরিচালিত হতো । স্থানীয়দের মাঝে তালুকদার বাড়ি নামেই বেশী পরিচিত । জমিদার বাড়িটির আশে পাশে এখনও জমিদারের বংশধরেরাই থাকেন । যেখানে সুয়োগ পেলেই ভ্রমণ প্রিয় মানুষেরা এই ঐতিহ্যবাহী বাড়িগুলো দেখতে এখনো ভীড় জমায়। বিভিন্ন কারুকার্য খচিত এই বাড়িতে হাতিশালে হাতি আর ঘোড়াশালে ঘোড়া থাকত বলে জানা যায় । সে দিনের শতাধিক গৃহকর্মী, রাখাল আর অসংখ্য লোকজনে ভরপুর জমিদার বাড়িটি এখন প্রায় মানুষশূন্য। ব্রিটিশ শাসন আমলে এরা জমিদারি পেয়েছিল। জমিদারি চালানোর জন্য পূর্বপূরুষেরা তাদের সন্তানদের সুদুর বিলেত, আমেরিকা ও কলকাতায় উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত করতেন বলে এলাকার প্রবীণ শিক্ষক আব্দুর লতিফ সরকার জানান।
প্রবীর সাংবাদিক আব্দুল কুদ্দুস জানান, সিরাজগঞ্জ শহরের যমুনার পাড়ে মতি সাহেবের ঘাট নামে পরিচিত সেই মতিয়ার রহমান তালুকদার ও ছিলেন জমিদারদের বংশধর। তিনি বলেন, সরকারি উদ্দ্যোগে এই পরিত্যাক্ত জমিদার বাড়িটি সংস্কারের মধ্য দিয়ে দর্শনীয় স্থান হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব।
তিনি আরো জানান, জমিদারি প্রথার বিলুপ্ত, তাদের বাড়ি ঘর অরক্ষিত হয়ে পড়লেও কালের বিবর্তণে জমিদাররদের রেখে যাওয়া জায়গায় নতুন করে গড়ে উঠেছে স্কুল,ভূমি অফিস,হাসপাতাল, মসজিদ-মাদ্রাসা, ব্যাংক অন্যান্য প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানের ঐতিহাসিক নিদর্শনের মধ্যে একটি বিশেষ অবস্থান দখল করে আছে অতীতের জমিদার বাড়িগুলি। অরক্ষিত বাড়ি গুলো সংস্কারের মধ্য দিয়ে শত শত বছরের প্রাচীন এই জমিদার বাড়িগুলো দেশের গুরুত্ব পূর্ণ দর্শনীয় স্থান হিসাবে গড়ে তোলা সম্ভব বলে এলাকার সচেতনমহল জানায়।
শনিবার, ০৯ আগস্ট ২০২৫
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে ধুবিল কাটার মহল জমিদার বাড়ি আনুমানিক ১৮৪০ সালে জমিদার মুন্সি আব্দুর রহমান তালুকদারের আমলে বাড়িটি নির্মাণ করা হয়েছিল । জমিদার বাড়িতে রয়েছে এমন কিছু স্থাপনা যা এখনও জমিদারি স্থাপত্যের সুনিপুণ কারুকার্য়ের প্রতীক হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে । এক সময় মহাসমারোহে এই জমিদার বাড়িটি পরিচালিত হতো । স্থানীয়দের মাঝে তালুকদার বাড়ি নামেই বেশী পরিচিত । জমিদার বাড়িটির আশে পাশে এখনও জমিদারের বংশধরেরাই থাকেন । যেখানে সুয়োগ পেলেই ভ্রমণ প্রিয় মানুষেরা এই ঐতিহ্যবাহী বাড়িগুলো দেখতে এখনো ভীড় জমায়। বিভিন্ন কারুকার্য খচিত এই বাড়িতে হাতিশালে হাতি আর ঘোড়াশালে ঘোড়া থাকত বলে জানা যায় । সে দিনের শতাধিক গৃহকর্মী, রাখাল আর অসংখ্য লোকজনে ভরপুর জমিদার বাড়িটি এখন প্রায় মানুষশূন্য। ব্রিটিশ শাসন আমলে এরা জমিদারি পেয়েছিল। জমিদারি চালানোর জন্য পূর্বপূরুষেরা তাদের সন্তানদের সুদুর বিলেত, আমেরিকা ও কলকাতায় উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত করতেন বলে এলাকার প্রবীণ শিক্ষক আব্দুর লতিফ সরকার জানান।
প্রবীর সাংবাদিক আব্দুল কুদ্দুস জানান, সিরাজগঞ্জ শহরের যমুনার পাড়ে মতি সাহেবের ঘাট নামে পরিচিত সেই মতিয়ার রহমান তালুকদার ও ছিলেন জমিদারদের বংশধর। তিনি বলেন, সরকারি উদ্দ্যোগে এই পরিত্যাক্ত জমিদার বাড়িটি সংস্কারের মধ্য দিয়ে দর্শনীয় স্থান হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব।
তিনি আরো জানান, জমিদারি প্রথার বিলুপ্ত, তাদের বাড়ি ঘর অরক্ষিত হয়ে পড়লেও কালের বিবর্তণে জমিদাররদের রেখে যাওয়া জায়গায় নতুন করে গড়ে উঠেছে স্কুল,ভূমি অফিস,হাসপাতাল, মসজিদ-মাদ্রাসা, ব্যাংক অন্যান্য প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানের ঐতিহাসিক নিদর্শনের মধ্যে একটি বিশেষ অবস্থান দখল করে আছে অতীতের জমিদার বাড়িগুলি। অরক্ষিত বাড়ি গুলো সংস্কারের মধ্য দিয়ে শত শত বছরের প্রাচীন এই জমিদার বাড়িগুলো দেশের গুরুত্ব পূর্ণ দর্শনীয় স্থান হিসাবে গড়ে তোলা সম্ভব বলে এলাকার সচেতনমহল জানায়।