সাভারে দুর্বৃত্তের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে হাসেম মিয়া (৪৫) নামে এক ব্যক্তি আহত হয়েছে। সে বর্তমানে এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা আসামি করে সাভার মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার সকালে বিকেলে মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেন সাভার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুয়েল মিঞা। এর আগে সকালে সাভার মডেল থানায় মামলাটি দায়ের করেন ভুক্তভোগী হাসেম মিয়ার মা রোকেয়া বেগম। আহত হাসেম মিয়া সাভার পৌর এলাকার পশ্চিম রাজাশন মহল্লার মৃত হালিম মন্ডলের ছেলে।
আহত হাসেমের ছোট ভাই আমি ও আমার বড়ভাই পাশাপাশি বাড়িতেই থাকি। আমার সঙ্গে আমার মা থাকেন। গত মঙ্গলবার রাতে আমি, আমার মেয়ে এবং মা সহ বড় ভাই আমের জুস খাই। পরে সে তার ঘরে চলে যায়। তার কিছু সময় পরে বড় ভাইয়ের ঘর থেকে খবর আসে সে হঠাৎ অসুস্থ। পরে আমি ও মা তার ঘরে যাই এবং বেশ কিছু সময় অবস্থান করি।
এরপরে আমার ভাই বলেন, এখন তার শরীর ঠিক আসে। সে কারণে আমরা চলে আসি। সেসময় তার ঘরের দরজা বাহির থেকে আমাকে তালা দিয়ে দিতে বলে। পরে আমি তালা দিয়ে ঘরে চলে আসি। কিন্তু ভোর সাড়ে ৬টার দিকে হঠাৎ বড় ভাইয়ের ঘরের সামনে চিৎকারের আওয়াজ শুনতে পাই। পরে আমরা ভাইয়ের ঘরে গিয়ে দেখি তার গলায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে কেউ হত্যার উদ্দেশ্যে আঘাত করেছে। পরে তাকে চিকিৎসার জন্য এনাম মেডিকলে কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছি। সে এখন নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে লাইফ সাপের্টে আছে।
এ সময় তিনি আরও বলেন, বড় ভাইয়ের স্ত্রীর সঙ্গে কয়েক বছর আগে ডিফোর্স হয়। এরপর থেকেই ভাই একাই ওই বাসায় বসবাস করতেন। তার বেশ কয়েক জন সঙ্গী ছিলেন, ভাই তাদের সঙ্গে রাতে তাস খেলতেন। ওই তালার চাবি সেদিন রাতে আমি নিয়ে এসেছিলাম। বাকি চাবি কারো কাছে থাকতে পারে এবং সেই এমন ঘটনা ঘটনাতে পারে বলে জানান তিনি।
মামলার বাদী ও ভুক্তভোগীর মা রোকেয়া বেগম বলেন, আমরা ছেলেকে কেউ হত্যার উদ্দেশ্যে ঘরে ঢুকে ছিল। সে কারণে বিচার চেয়ে আমি সাভার মডেল থানায় একটি মামলা করেছি। যারা আমার ছেলেকে হত্যার চেষ্টা করেছে তাদের দৃষ্টান্তরমূলক বিচার চাই বলে জানান তিনি।
সাভার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুয়েল মিঞা বলেন, পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনায় সাভার মডেল থানায় অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
শনিবার, ০৯ আগস্ট ২০২৫
সাভারে দুর্বৃত্তের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে হাসেম মিয়া (৪৫) নামে এক ব্যক্তি আহত হয়েছে। সে বর্তমানে এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা আসামি করে সাভার মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার সকালে বিকেলে মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেন সাভার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুয়েল মিঞা। এর আগে সকালে সাভার মডেল থানায় মামলাটি দায়ের করেন ভুক্তভোগী হাসেম মিয়ার মা রোকেয়া বেগম। আহত হাসেম মিয়া সাভার পৌর এলাকার পশ্চিম রাজাশন মহল্লার মৃত হালিম মন্ডলের ছেলে।
আহত হাসেমের ছোট ভাই আমি ও আমার বড়ভাই পাশাপাশি বাড়িতেই থাকি। আমার সঙ্গে আমার মা থাকেন। গত মঙ্গলবার রাতে আমি, আমার মেয়ে এবং মা সহ বড় ভাই আমের জুস খাই। পরে সে তার ঘরে চলে যায়। তার কিছু সময় পরে বড় ভাইয়ের ঘর থেকে খবর আসে সে হঠাৎ অসুস্থ। পরে আমি ও মা তার ঘরে যাই এবং বেশ কিছু সময় অবস্থান করি।
এরপরে আমার ভাই বলেন, এখন তার শরীর ঠিক আসে। সে কারণে আমরা চলে আসি। সেসময় তার ঘরের দরজা বাহির থেকে আমাকে তালা দিয়ে দিতে বলে। পরে আমি তালা দিয়ে ঘরে চলে আসি। কিন্তু ভোর সাড়ে ৬টার দিকে হঠাৎ বড় ভাইয়ের ঘরের সামনে চিৎকারের আওয়াজ শুনতে পাই। পরে আমরা ভাইয়ের ঘরে গিয়ে দেখি তার গলায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে কেউ হত্যার উদ্দেশ্যে আঘাত করেছে। পরে তাকে চিকিৎসার জন্য এনাম মেডিকলে কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছি। সে এখন নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে লাইফ সাপের্টে আছে।
এ সময় তিনি আরও বলেন, বড় ভাইয়ের স্ত্রীর সঙ্গে কয়েক বছর আগে ডিফোর্স হয়। এরপর থেকেই ভাই একাই ওই বাসায় বসবাস করতেন। তার বেশ কয়েক জন সঙ্গী ছিলেন, ভাই তাদের সঙ্গে রাতে তাস খেলতেন। ওই তালার চাবি সেদিন রাতে আমি নিয়ে এসেছিলাম। বাকি চাবি কারো কাছে থাকতে পারে এবং সেই এমন ঘটনা ঘটনাতে পারে বলে জানান তিনি।
মামলার বাদী ও ভুক্তভোগীর মা রোকেয়া বেগম বলেন, আমরা ছেলেকে কেউ হত্যার উদ্দেশ্যে ঘরে ঢুকে ছিল। সে কারণে বিচার চেয়ে আমি সাভার মডেল থানায় একটি মামলা করেছি। যারা আমার ছেলেকে হত্যার চেষ্টা করেছে তাদের দৃষ্টান্তরমূলক বিচার চাই বলে জানান তিনি।
সাভার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুয়েল মিঞা বলেন, পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনায় সাভার মডেল থানায় অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানান তিনি।