বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার উজলকুড় গোবিন্দপুর এলাকায় পুলিশ সদস্যের বাড়িতে চেতনানাশক স্প্রে করে চুরি সংঘঠিত হয়েছে। এদিকে, চিতলমারী উপজেলা সদর বাজারের নিউ মন্ডল জুয়েলার্সের চুরি যাওয়া প্রায় অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় জড়িত ৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তাররা হলো চিতলমারী উপজেলার আড়–য়বর্নী গ্রামের এমদাদুল খান (৩৮), একই উপজেলার চরবানিয়ারী পশ্চিমপাড়া এলাকার সজল বসু ও শিবপুর গ্রামের সুব্র বসু।
গোপন খবরের ভিত্তিতে শুক্রবার বিকেলে চোরাইকৃত স্বর্ণসহ পুলিশ এদের আটক করে। এ সময় সিন্দুক কাটার একটি উন্নতমানের ড্রিল মেশিন উদ্ধার করে পুলিশ। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, গত ৪ আগস্ট ভোর রাতে চিতলমারী বাজারের নিউ মন্ডল জুয়েলার্সের দোকানে চুরি হয়। চোরেরা ড্রিল মেশিন দিয়ে সিন্দুক কেটে ২৫-৩০ ভরি স্বর্ণালংকার চুরি করে নিয়ে যায়। চুরি যাওয়া স্বর্ণের বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় ৫০ লাখ টাকা।
চুরি ঘটনায় জুয়েলার্সের মালিক তাপস মন্ডল এ ঘটনার ৩ দিন পর শুক্রবার চিতলমারী থানায় একটি মামলা করেন। চিতলমারী থানার ওসি মো. শাহাদাৎ হোসেন জানান, জুয়েলার্সে চুরির ঘটনায় মামলা দায়েরের ৪ ঘণ্টার মধ্যে থানা পুলিশের একটি টিম অভিযান চালিয়ে ৩ জনকে আটক করতে সক্ষম হয়। আসামিদের স্বীকারোক্তিতে চুরি হওয়া স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার সকালে আসামিদের বাগেরহাট আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে বাগেরহাট জেলার রামপাল উপজেলার উজলকুড় গোবিন্দপুর গ্রামের পুলিশ সদস্য মো. আবুল কালামের বাড়িতে গত শুক্রবার গভীর রাতে চুরি সংঘঠিত হয়েছে। অজ্ঞাত চোরেরা ওই বাড়ির দরজা ভেঙে প্রবেশ করে ঘরে ঘুমে থাকা সকলকে চেতনানাশক ওষুধ স্প্রে করে নগদ ২৫ হাজার টাকা ও ৬ ভরি বিভিন্ন প্রকারের স্বর্ণের গহনা চুরি করে নিয়ে যায়। আবুল কালাম খুলনায় কর্মরত। সকালে এ খবর পেয়ে স্থানীয় ফয়লা পুলিশ ফাড়ির ইনচার্জ ওই বাড়ি পরিদর্শন করে এবং অচেতন অবস্থায় স্ত্রী নাসরিন বেগম ও ছেলে শাকিল হাসানকে উদ্ধার করে রামপাল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভির্তি করে দেয়।
এ ঘটনায় থানা পুলিশ আইনগত কার্য্যক্রম শুরু করেছে বলে বাগেরহাট পুলিশ অফিসের ডিআইও-১ মো. সালাউদ্দিন জানান।
শনিবার, ০৯ আগস্ট ২০২৫
বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার উজলকুড় গোবিন্দপুর এলাকায় পুলিশ সদস্যের বাড়িতে চেতনানাশক স্প্রে করে চুরি সংঘঠিত হয়েছে। এদিকে, চিতলমারী উপজেলা সদর বাজারের নিউ মন্ডল জুয়েলার্সের চুরি যাওয়া প্রায় অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় জড়িত ৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তাররা হলো চিতলমারী উপজেলার আড়–য়বর্নী গ্রামের এমদাদুল খান (৩৮), একই উপজেলার চরবানিয়ারী পশ্চিমপাড়া এলাকার সজল বসু ও শিবপুর গ্রামের সুব্র বসু।
গোপন খবরের ভিত্তিতে শুক্রবার বিকেলে চোরাইকৃত স্বর্ণসহ পুলিশ এদের আটক করে। এ সময় সিন্দুক কাটার একটি উন্নতমানের ড্রিল মেশিন উদ্ধার করে পুলিশ। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, গত ৪ আগস্ট ভোর রাতে চিতলমারী বাজারের নিউ মন্ডল জুয়েলার্সের দোকানে চুরি হয়। চোরেরা ড্রিল মেশিন দিয়ে সিন্দুক কেটে ২৫-৩০ ভরি স্বর্ণালংকার চুরি করে নিয়ে যায়। চুরি যাওয়া স্বর্ণের বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় ৫০ লাখ টাকা।
চুরি ঘটনায় জুয়েলার্সের মালিক তাপস মন্ডল এ ঘটনার ৩ দিন পর শুক্রবার চিতলমারী থানায় একটি মামলা করেন। চিতলমারী থানার ওসি মো. শাহাদাৎ হোসেন জানান, জুয়েলার্সে চুরির ঘটনায় মামলা দায়েরের ৪ ঘণ্টার মধ্যে থানা পুলিশের একটি টিম অভিযান চালিয়ে ৩ জনকে আটক করতে সক্ষম হয়। আসামিদের স্বীকারোক্তিতে চুরি হওয়া স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার সকালে আসামিদের বাগেরহাট আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
অন্যদিকে বাগেরহাট জেলার রামপাল উপজেলার উজলকুড় গোবিন্দপুর গ্রামের পুলিশ সদস্য মো. আবুল কালামের বাড়িতে গত শুক্রবার গভীর রাতে চুরি সংঘঠিত হয়েছে। অজ্ঞাত চোরেরা ওই বাড়ির দরজা ভেঙে প্রবেশ করে ঘরে ঘুমে থাকা সকলকে চেতনানাশক ওষুধ স্প্রে করে নগদ ২৫ হাজার টাকা ও ৬ ভরি বিভিন্ন প্রকারের স্বর্ণের গহনা চুরি করে নিয়ে যায়। আবুল কালাম খুলনায় কর্মরত। সকালে এ খবর পেয়ে স্থানীয় ফয়লা পুলিশ ফাড়ির ইনচার্জ ওই বাড়ি পরিদর্শন করে এবং অচেতন অবস্থায় স্ত্রী নাসরিন বেগম ও ছেলে শাকিল হাসানকে উদ্ধার করে রামপাল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভির্তি করে দেয়।
এ ঘটনায় থানা পুলিশ আইনগত কার্য্যক্রম শুরু করেছে বলে বাগেরহাট পুলিশ অফিসের ডিআইও-১ মো. সালাউদ্দিন জানান।