চট্টগ্রামের রাউজানে বিএনপি নেতা গোলাম আকবর খোন্দকারের গাড়ি বহরে হামলার ঘটনায় ১২৯ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নাছিম উদ্দিন চৌধুরী বাদী হয়ে ঘটনার ১১ দিন পর শনিবার রাতে রাউজান থানায় এ মামলা দায়ের করেন।
থানা সূত্রে জানা যায়, ১২৯ জনের নাম ছাড়াও অজ্ঞাত আরও ১৪০–১৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে। মামলায় কারো রাজনৈতিক পরিচয় উল্লেখ নেই। অভিযোগে বলা হয়েছে, ২৯ জুলাই মারামারি, হত্যা চেষ্টা, ককটেল বিস্ফোরণ ও ফাঁকা গুলি ছোড়ার ঘটনা ঘটে।
ঘটনার দিন গোলাম আকবর খোন্দকার বিএনপি নেতাকর্মীদের নিয়ে প্রয়াত নেতা মহিউদ্দিন আহমেদের কবর জিয়ারতে যাচ্ছিলেন। সাত্তারহাট সেতু পার হওয়ার পর গাড়ি বহরে ইটপাটকেল, লাঠিসোঁটা দিয়ে হামলা হয়। দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ব্যক্তিগত গাড়ি ভাঙচুর, অন্তত তিনটি মোটরসাইকেলে আগুন এবং ৫০ জনের বেশি আহত হওয়ার ঘটনা ঘটে।
গোলাম আকবর খোন্দকার শুরুতে এই হামলার জন্য বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীকে দায়ী করেছিলেন। তবে মামলায় নাম না দিয়ে বলা হয়েছে, রাউজান বিএনপিকে নেতৃত্বশূন্য করতে ‘সাবেক এনডিপি গডফাদারের’ পরিকল্পনায় এ হামলা চালানো হয়।
গিয়াস উদ্দিন কাদেরের সঙ্গে গোলাম আকবর খোন্দকারের বিরোধ দীর্ঘদিনের, যা গত এক বছরে অন্তত ১০ জন বিএনপি কর্মীর হত্যায় রূপ নিয়েছে বলে স্থানীয়ভাবে প্রচার রয়েছে। সংঘর্ষের পরদিন বিএনপি কেন্দ্রীয়ভাবে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা কমিটি বিলুপ্ত করে এবং গিয়াস উদ্দিন কাদেরের পদ স্থগিত করে। এছাড়া ঘটনা তদন্তে একটি কমিটি গঠন করা হয়, যা ৪ অগাস্ট চট্টগ্রামে এসে দুই পক্ষের বক্তব্য গ্রহণ করে।
এদিকে গিয়াস উদ্দিন কাদের ঢাকায় সংবাদ সম্মেলনে হামলার সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগ অস্বীকার করে এটিকে ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত দাবি করেছেন এবং নিজের পদ স্থগিতের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানান।
রোববার, ১০ আগস্ট ২০২৫
চট্টগ্রামের রাউজানে বিএনপি নেতা গোলাম আকবর খোন্দকারের গাড়ি বহরে হামলার ঘটনায় ১২৯ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নাছিম উদ্দিন চৌধুরী বাদী হয়ে ঘটনার ১১ দিন পর শনিবার রাতে রাউজান থানায় এ মামলা দায়ের করেন।
থানা সূত্রে জানা যায়, ১২৯ জনের নাম ছাড়াও অজ্ঞাত আরও ১৪০–১৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে। মামলায় কারো রাজনৈতিক পরিচয় উল্লেখ নেই। অভিযোগে বলা হয়েছে, ২৯ জুলাই মারামারি, হত্যা চেষ্টা, ককটেল বিস্ফোরণ ও ফাঁকা গুলি ছোড়ার ঘটনা ঘটে।
ঘটনার দিন গোলাম আকবর খোন্দকার বিএনপি নেতাকর্মীদের নিয়ে প্রয়াত নেতা মহিউদ্দিন আহমেদের কবর জিয়ারতে যাচ্ছিলেন। সাত্তারহাট সেতু পার হওয়ার পর গাড়ি বহরে ইটপাটকেল, লাঠিসোঁটা দিয়ে হামলা হয়। দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ব্যক্তিগত গাড়ি ভাঙচুর, অন্তত তিনটি মোটরসাইকেলে আগুন এবং ৫০ জনের বেশি আহত হওয়ার ঘটনা ঘটে।
গোলাম আকবর খোন্দকার শুরুতে এই হামলার জন্য বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীকে দায়ী করেছিলেন। তবে মামলায় নাম না দিয়ে বলা হয়েছে, রাউজান বিএনপিকে নেতৃত্বশূন্য করতে ‘সাবেক এনডিপি গডফাদারের’ পরিকল্পনায় এ হামলা চালানো হয়।
গিয়াস উদ্দিন কাদেরের সঙ্গে গোলাম আকবর খোন্দকারের বিরোধ দীর্ঘদিনের, যা গত এক বছরে অন্তত ১০ জন বিএনপি কর্মীর হত্যায় রূপ নিয়েছে বলে স্থানীয়ভাবে প্রচার রয়েছে। সংঘর্ষের পরদিন বিএনপি কেন্দ্রীয়ভাবে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা কমিটি বিলুপ্ত করে এবং গিয়াস উদ্দিন কাদেরের পদ স্থগিত করে। এছাড়া ঘটনা তদন্তে একটি কমিটি গঠন করা হয়, যা ৪ অগাস্ট চট্টগ্রামে এসে দুই পক্ষের বক্তব্য গ্রহণ করে।
এদিকে গিয়াস উদ্দিন কাদের ঢাকায় সংবাদ সম্মেলনে হামলার সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগ অস্বীকার করে এটিকে ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত দাবি করেছেন এবং নিজের পদ স্থগিতের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানান।