কাজে আসছেনা সিরাজগঞ্জ শহরের ডিজিটাল ডাষ্টবিনগুলো দীর্ঘদিন ধরে মেরামত না করার কারণে নষ্ট হয়ে পড়েছে এই ডাষ্টবিনগুলো। নষ্ট ডাষ্টবিনের পাশে রাস্তায় মায়লা আবর্জনা ফেলতে বাধ্য হচ্ছে শহরের বাসিন্দারা। এতে করে শহরের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে ছড়াচ্ছে দূর্গন্ধ। ফলে দূর্ভোগে পরেছে পথচারী ও বাসিন্দারা। এছাড়া কিছুদিন ধরে শহরের এস এস রোডস্থ (মাছুয়াবাজার) এলাকার ফুটপাত সংলগ্ন ডিজিটাল ডাষ্টবিন ভেঙ্গে ফেলায় যে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে সেটি আরো বিপদজনক হয়ে পরেছে। যে কোন সময় বড় ধরনের বিপদ ঘটতে পারে বলে আশংকা করা হচ্ছে। সিরাজগঞ্জ শহরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এবং জনবহুল এলাকায় এই ডাষ্টবিন এলাকা গুলো। স্বাভাবিকভাবেই প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত মানুষের ভীড় লেগেই থাকে। কিন্তু এই জনবহুল সড়কের পাশে নির্দিষ্ট কোনো ডাস্টবিন না থাকায় বর্তমানে এলাকাগুলি পরিণত হয়েছে ময়লার ভাগাড়ে।
সিরাজগঞ্জ পৌরসভা সূত্রে জানা যায়, শহরকে পরিচ্ছন্ন রাখার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন সড়কে স্থায়ী ডাস্টবিন স্থাপন করা হয়েছিল। পরবর্তীতে সেটি নষ্ট হয়ে গেলে মেরামত না করায় এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। ফলে স্থানীয় শহরের বাসিন্দা, দোকানদার, পথচারী এবং প্রতিষ্ঠানের মালিকগণ বাধ্য হয়ে রাস্তার ধারে, মোড়ের খোলা স্থানে ময়লা ফেলছেন। এতে পুরো সড়কে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়েছে। চলাচলে চরম বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছেন সাধারণ পথচারীরা। বিশেষ করে বৃষ্টি হলে পানি ও ময়লা একাকার হয়ে রাস্তা নোংরা ও পিচ্ছিল হয়ে পড়ে, যার ফলে দুর্ঘটনার আশঙ্কাও বাড়ে। শহরের স্থানীয় বাসিন্দা ও ব্যবসায়ী আয়নাল হক বলেন, প্রতিদিন দোকান খোলার আগে রাস্তার পাশে জমে থাকা ময়লার স্তুপ দেখে মনটাই খারাপ হয়ে যায়। দুর্গন্ধে ঠিকমতো বসেও থাকতে পারি না। পৌর কর্তৃপক্ষের উচিত দ্রুত স্থায়ী ডাস্টবিন স্থাপন করা।
পথচারী সাইফুল ইসলাম ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, রাস্তা দিয়ে হাটা যায়না ময়লার গন্ধে । এত গুরুত্বপূর্ণ সড়কে যদি পৌরসভার এই অবস্থা হয়, তাহলে সাধারণ এলাকায় কী হয় বুঝতেই পারছেন।
এই বিষয়ে সিরাজগঞ্জ পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মো, রফিকুল ইসলাম জানান, বড়বাজার ডিজিটাল ডাস্টবিন ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে । শহরের মধ্যে প্রধান সড়কে ময়লা ফেলা আবর্জনা ফেলা যাবে না। নিতি করে বাজারের পূর্বপাশে কাটাখালী নদীর তীরে নতুন ডাষ্টবিন তৈরী করা হচ্ছে । সেখানে ময়লা ফেলতে হবে। তিনি বলেন শহর পরিষ্কার পরিচ্ছনা রাখার কাজকে চ্যালেঞ্জ হিসাবে গ্রহন করা হয়েছে। ডাষ্টবিন গুলি দিনে তিনবার পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করবে পরিচ্ছন্ন কর্মীরা।
রোববার, ১০ আগস্ট ২০২৫
কাজে আসছেনা সিরাজগঞ্জ শহরের ডিজিটাল ডাষ্টবিনগুলো দীর্ঘদিন ধরে মেরামত না করার কারণে নষ্ট হয়ে পড়েছে এই ডাষ্টবিনগুলো। নষ্ট ডাষ্টবিনের পাশে রাস্তায় মায়লা আবর্জনা ফেলতে বাধ্য হচ্ছে শহরের বাসিন্দারা। এতে করে শহরের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে ছড়াচ্ছে দূর্গন্ধ। ফলে দূর্ভোগে পরেছে পথচারী ও বাসিন্দারা। এছাড়া কিছুদিন ধরে শহরের এস এস রোডস্থ (মাছুয়াবাজার) এলাকার ফুটপাত সংলগ্ন ডিজিটাল ডাষ্টবিন ভেঙ্গে ফেলায় যে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে সেটি আরো বিপদজনক হয়ে পরেছে। যে কোন সময় বড় ধরনের বিপদ ঘটতে পারে বলে আশংকা করা হচ্ছে। সিরাজগঞ্জ শহরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এবং জনবহুল এলাকায় এই ডাষ্টবিন এলাকা গুলো। স্বাভাবিকভাবেই প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত মানুষের ভীড় লেগেই থাকে। কিন্তু এই জনবহুল সড়কের পাশে নির্দিষ্ট কোনো ডাস্টবিন না থাকায় বর্তমানে এলাকাগুলি পরিণত হয়েছে ময়লার ভাগাড়ে।
সিরাজগঞ্জ পৌরসভা সূত্রে জানা যায়, শহরকে পরিচ্ছন্ন রাখার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন সড়কে স্থায়ী ডাস্টবিন স্থাপন করা হয়েছিল। পরবর্তীতে সেটি নষ্ট হয়ে গেলে মেরামত না করায় এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। ফলে স্থানীয় শহরের বাসিন্দা, দোকানদার, পথচারী এবং প্রতিষ্ঠানের মালিকগণ বাধ্য হয়ে রাস্তার ধারে, মোড়ের খোলা স্থানে ময়লা ফেলছেন। এতে পুরো সড়কে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়েছে। চলাচলে চরম বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছেন সাধারণ পথচারীরা। বিশেষ করে বৃষ্টি হলে পানি ও ময়লা একাকার হয়ে রাস্তা নোংরা ও পিচ্ছিল হয়ে পড়ে, যার ফলে দুর্ঘটনার আশঙ্কাও বাড়ে। শহরের স্থানীয় বাসিন্দা ও ব্যবসায়ী আয়নাল হক বলেন, প্রতিদিন দোকান খোলার আগে রাস্তার পাশে জমে থাকা ময়লার স্তুপ দেখে মনটাই খারাপ হয়ে যায়। দুর্গন্ধে ঠিকমতো বসেও থাকতে পারি না। পৌর কর্তৃপক্ষের উচিত দ্রুত স্থায়ী ডাস্টবিন স্থাপন করা।
পথচারী সাইফুল ইসলাম ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, রাস্তা দিয়ে হাটা যায়না ময়লার গন্ধে । এত গুরুত্বপূর্ণ সড়কে যদি পৌরসভার এই অবস্থা হয়, তাহলে সাধারণ এলাকায় কী হয় বুঝতেই পারছেন।
এই বিষয়ে সিরাজগঞ্জ পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মো, রফিকুল ইসলাম জানান, বড়বাজার ডিজিটাল ডাস্টবিন ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে । শহরের মধ্যে প্রধান সড়কে ময়লা ফেলা আবর্জনা ফেলা যাবে না। নিতি করে বাজারের পূর্বপাশে কাটাখালী নদীর তীরে নতুন ডাষ্টবিন তৈরী করা হচ্ছে । সেখানে ময়লা ফেলতে হবে। তিনি বলেন শহর পরিষ্কার পরিচ্ছনা রাখার কাজকে চ্যালেঞ্জ হিসাবে গ্রহন করা হয়েছে। ডাষ্টবিন গুলি দিনে তিনবার পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করবে পরিচ্ছন্ন কর্মীরা।