সিলেটের জকিগঞ্জে হাফছা মজুমদার মহিলা ডিগ্রি কলেজ ও সাজ্জাদ মজুমদার বিদ্যানিকেতনের সামনে অস্ত্র হাতে মহড়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দা হাতে এক যুবক এবং তার পেছনে আরও অন্তত ১২ জন যুবককে দেখা যায়। ঘটনাটি প্রকাশ পেলে এলাকায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়। তবে এখনো তাদের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
স্থানীয়রা ও অভিভাবকরা প্রশ্ন তুলেছেন- মেয়েদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সুরক্ষিত এলাকায় বহিরাগতরা কীভাবে প্রবেশ করে এমন ভিডিও ধারণ করতে পারলো। তারা দ্রুত অভিযুক্তদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন।
সাজ্জাদ মজুমদার বিদ্যানিকেতনের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক অসীম ভৌমিক জানান, ঘটনাটি সম্ভবত প্রতিষ্ঠান ছুটির পর বা বন্ধের দিনে ঘটেছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভেতর এ ধরনের ভীতিকর ভিডিও ধারণ গুরুতর অপরাধ, যা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না।
হাফছা মজুমদার মহিলা ডিগ্রি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ খালেদ মহিউদ্দিন আজাদ বলেন, ‘শিক্ষাঙ্গনের শৃঙ্খলা ও মর্যাদা রক্ষায় যে কোনো অনৈতিক কর্মকাণ্ড কঠোরভাবে দমন করা হবে। এ ধরনের নিন্দনীয় ভিডিও প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করেছে, তাই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনি ও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে জকিগঞ্জ থানার ওসি জহিরুল ইসলাম মুন্না জানান, ‘ভিডিওটি টিকটক থেকে সংগৃহীত এবং এতে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে তদন্ত করে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
রোববার, ১০ আগস্ট ২০২৫
সিলেটের জকিগঞ্জে হাফছা মজুমদার মহিলা ডিগ্রি কলেজ ও সাজ্জাদ মজুমদার বিদ্যানিকেতনের সামনে অস্ত্র হাতে মহড়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দা হাতে এক যুবক এবং তার পেছনে আরও অন্তত ১২ জন যুবককে দেখা যায়। ঘটনাটি প্রকাশ পেলে এলাকায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়। তবে এখনো তাদের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
স্থানীয়রা ও অভিভাবকরা প্রশ্ন তুলেছেন- মেয়েদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সুরক্ষিত এলাকায় বহিরাগতরা কীভাবে প্রবেশ করে এমন ভিডিও ধারণ করতে পারলো। তারা দ্রুত অভিযুক্তদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন।
সাজ্জাদ মজুমদার বিদ্যানিকেতনের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক অসীম ভৌমিক জানান, ঘটনাটি সম্ভবত প্রতিষ্ঠান ছুটির পর বা বন্ধের দিনে ঘটেছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভেতর এ ধরনের ভীতিকর ভিডিও ধারণ গুরুতর অপরাধ, যা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না।
হাফছা মজুমদার মহিলা ডিগ্রি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ খালেদ মহিউদ্দিন আজাদ বলেন, ‘শিক্ষাঙ্গনের শৃঙ্খলা ও মর্যাদা রক্ষায় যে কোনো অনৈতিক কর্মকাণ্ড কঠোরভাবে দমন করা হবে। এ ধরনের নিন্দনীয় ভিডিও প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করেছে, তাই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনি ও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে জকিগঞ্জ থানার ওসি জহিরুল ইসলাম মুন্না জানান, ‘ভিডিওটি টিকটক থেকে সংগৃহীত এবং এতে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে তদন্ত করে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।