সদর উপজেলার মহেন্দ্রনগর ইউনিয়নের মকরা ঢঢগাছ এলাকায় স্থানীয় এক পত্রিকার সাংবাদিককে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে পিটিয়ে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় তার মা ছামছুন্নাহার বেগমও মারধরের শিকার হয়েছেন।
আহত হেলাল হোসেন কবির (৩২) স্থানীয় সাপ্তাহিক পত্রিকা ‘সাপ্তাহিক আলোর মনি’র নির্বাহী সম্পাদক। তার মা ছামছুন্নাহার বেগম লুসি বর্তমানে লালমনিরহাট সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
লালমনিরহাট সদর থানার ওসি নুর নবী জানান, শনিবার রাত ৮টার দিকে কবির বাড়ি থেকে বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ১০-১২ জন দেশি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে তার ওপর হামলা চালায়। তারা লাঠি ও লোহার রড দিয়ে কবিরকে এলোপাতাড়ি মারপিট করে তার পকেট থেকে ১৭ হাজার ৩০০ টাকা ছিনিয়ে নেয়। এক পর্যায়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে তার গলায় আঘাত করার চেষ্টা করে হামলাকারীরা।
ছেলেকে বাঁচাতে এগিয়ে আসা ছামছুন্নাহার বেগমকেও হামলাকারীরা মারধর ও শ্লীলতাহানির শিকার করেছেন। মা-ছেলের চিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে এসে তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়।
আহত কবির সদর থানায় ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, কবির এর আগেও এই আসামিদের বিরুদ্ধে সাধারণ ডায়েরি করেছিলেন।
গ্রেপ্তারকৃত সোহরাব আলী (৫০) ওই এলাকার মকবুল হোসেনের ছেলে। ওসি নুর নবী জানান, প্রধান আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং বাকিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
লালমনিরহাটের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক গোকুল রায় বলেন, “একজন সাংবাদিককে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে পেটানো কখনো মেনে নেওয়া যায় না। এ ধরনের ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা উচিত।”
রোববার, ১০ আগস্ট ২০২৫
সদর উপজেলার মহেন্দ্রনগর ইউনিয়নের মকরা ঢঢগাছ এলাকায় স্থানীয় এক পত্রিকার সাংবাদিককে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে পিটিয়ে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় তার মা ছামছুন্নাহার বেগমও মারধরের শিকার হয়েছেন।
আহত হেলাল হোসেন কবির (৩২) স্থানীয় সাপ্তাহিক পত্রিকা ‘সাপ্তাহিক আলোর মনি’র নির্বাহী সম্পাদক। তার মা ছামছুন্নাহার বেগম লুসি বর্তমানে লালমনিরহাট সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
লালমনিরহাট সদর থানার ওসি নুর নবী জানান, শনিবার রাত ৮টার দিকে কবির বাড়ি থেকে বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ১০-১২ জন দেশি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে তার ওপর হামলা চালায়। তারা লাঠি ও লোহার রড দিয়ে কবিরকে এলোপাতাড়ি মারপিট করে তার পকেট থেকে ১৭ হাজার ৩০০ টাকা ছিনিয়ে নেয়। এক পর্যায়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে তার গলায় আঘাত করার চেষ্টা করে হামলাকারীরা।
ছেলেকে বাঁচাতে এগিয়ে আসা ছামছুন্নাহার বেগমকেও হামলাকারীরা মারধর ও শ্লীলতাহানির শিকার করেছেন। মা-ছেলের চিৎকারে স্থানীয়রা ছুটে এসে তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়।
আহত কবির সদর থানায় ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, কবির এর আগেও এই আসামিদের বিরুদ্ধে সাধারণ ডায়েরি করেছিলেন।
গ্রেপ্তারকৃত সোহরাব আলী (৫০) ওই এলাকার মকবুল হোসেনের ছেলে। ওসি নুর নবী জানান, প্রধান আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং বাকিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
লালমনিরহাটের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক গোকুল রায় বলেন, “একজন সাংবাদিককে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে পেটানো কখনো মেনে নেওয়া যায় না। এ ধরনের ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা উচিত।”