ছবি : অনলাইন থেকে সংগৃহীত
কুমিল্লায় দুলাল মিয়া (৫০) নামে ওয়ার্কশপ মালিকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গত রোববার সকালে জেলার সদর দক্ষিণ উপজেলার চাঁদপুর জনতা হাইস্কুল সংলগ্ন ওয়ার্কশপ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত দুলাল মিয়া নগরীর ২২নং ওয়ার্ডের বড় দুর্গাপুর গ্রামের মৃত আমির হোসেন এর ছেলে।
জানা যায়, কুমিল্লা-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়কের জেলার সদর দক্ষিণ উপজেলার বড় দুর্গাপুর এলাকায় ওয়ার্কশপ মালিক দুলাল মিয়া। ভবনের মালিক ঢাকায় অবস্থান করায় এ ওয়ার্কশপসহ একতলা একটি বাড়ি তিনি দেখাশোনা করতেন। শনিবার রাত ১১টার দিকে দুলাল মিয়া ওই বাড়ির একজন ভাড়াটিয়ার বাসায় ভাড়ার জন্য যান। এরপর আর তিনি বাড়িতে ফিরেননি। রাতে বাড়িতে না ফেরায় স্বজনরা উদ্বিগ্ন হয়ে বিভিন্নস্থানে খোঁজাখুজি করেও তার সন্ধান পাননি। পরে রোববার সকালে স্বজনরা তার দোকানে ছুটে আসেন এবং দোকান সংলগ্ন তার বিশ্রাম কক্ষ থেকে রক্তাক্ত মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশকে অবহিত করেন। কুমিল্লা সদর দক্ষিণ মডেল থানার এসআই মোস্তফা কামাল জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি- রাতের যে কোন সময়ে তাকে হত্যার পর দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহত দুলাল মিয়ার মরদেহ উদ্ধার করি। পরে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। তিনি বলেন, নিহত দুলাল মিয়ার মাথাসহ শরীরের বিভিন্নস্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তবে কি কারণে তাকে হত্যা করা হয়েছে, তা এখনো জানা যায়নি। ঘটনার রহস্য উদঘাটনসহ জড়িতদের আইনের আওতায় আনতে আমাদের তৎপরতা অব্যাহত আছে।
ছবি : অনলাইন থেকে সংগৃহীত
রোববার, ১০ আগস্ট ২০২৫
কুমিল্লায় দুলাল মিয়া (৫০) নামে ওয়ার্কশপ মালিকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গত রোববার সকালে জেলার সদর দক্ষিণ উপজেলার চাঁদপুর জনতা হাইস্কুল সংলগ্ন ওয়ার্কশপ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত দুলাল মিয়া নগরীর ২২নং ওয়ার্ডের বড় দুর্গাপুর গ্রামের মৃত আমির হোসেন এর ছেলে।
জানা যায়, কুমিল্লা-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়কের জেলার সদর দক্ষিণ উপজেলার বড় দুর্গাপুর এলাকায় ওয়ার্কশপ মালিক দুলাল মিয়া। ভবনের মালিক ঢাকায় অবস্থান করায় এ ওয়ার্কশপসহ একতলা একটি বাড়ি তিনি দেখাশোনা করতেন। শনিবার রাত ১১টার দিকে দুলাল মিয়া ওই বাড়ির একজন ভাড়াটিয়ার বাসায় ভাড়ার জন্য যান। এরপর আর তিনি বাড়িতে ফিরেননি। রাতে বাড়িতে না ফেরায় স্বজনরা উদ্বিগ্ন হয়ে বিভিন্নস্থানে খোঁজাখুজি করেও তার সন্ধান পাননি। পরে রোববার সকালে স্বজনরা তার দোকানে ছুটে আসেন এবং দোকান সংলগ্ন তার বিশ্রাম কক্ষ থেকে রক্তাক্ত মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশকে অবহিত করেন। কুমিল্লা সদর দক্ষিণ মডেল থানার এসআই মোস্তফা কামাল জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি- রাতের যে কোন সময়ে তাকে হত্যার পর দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহত দুলাল মিয়ার মরদেহ উদ্ধার করি। পরে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। তিনি বলেন, নিহত দুলাল মিয়ার মাথাসহ শরীরের বিভিন্নস্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তবে কি কারণে তাকে হত্যা করা হয়েছে, তা এখনো জানা যায়নি। ঘটনার রহস্য উদঘাটনসহ জড়িতদের আইনের আওতায় আনতে আমাদের তৎপরতা অব্যাহত আছে।