বগুড়ার শাজাহানপুরে যাত্রীবাহী বাস ও সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে সহোদর দুই ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে, গুরুতর আহত হয়েছেন আরও তিনজন। গতকাল শনিবার রাত ১২টা ২০ মিনিটের দিকে মাঝিড়া ইউনিয়নের মঞ্জুর ফিলিং স্টেশন সংলগ্ন প্রয়াস স্কুলের সামনে বগুড়া-ঢাকা মহাসড়কে এ মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।
শেরপুর হাইওয়ে পুলিশ জানায়, ঢাকা মেট্রো-ব-১৩-২৫৮৯ নম্বরের একটি যাত্রীবাহী বাস বিপরীত দিক থেকে আসা সিএনজিচালিত অটোরিক্সাকে সরাসরি ধাক্কা দিলে সেটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ঘটনাস্থলেই মারা যান সিএনজি যাত্রী মো. আকাশ (২৫)। তিনি জেলার শেরপুর উপজেলার বনমরিচা গ্রামের মো. হযরত আলীর ছেলে। ঘটনার পরপরই স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় বাকি চারজনকে উদ্ধার করে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক হযরত আলীর আরেক পুত্র মো. আরিফ (২১) কে মৃত ঘোষণা করেন। গুরুতর আহত অপর তিনজন হলেন একই গ্রামের আমজাদ আলী সরকারের দুই পুত্র মো. হায়দার আলী (৫০), মো. আব্দুল আজিজ (৩৮) এবং আব্দুল বারি সরকারের পুত্র মো. পলাশ (৩৫)। আহত তিনজন শজিমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুর্ঘটনার সময় বাসটি অত্যন্ত দ্রুতগামী ছিল এবং চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সিএনজির ওপর উঠে যায়। সংঘর্ষের পর বাসচালক দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। হাইওয়ে পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত চালককে আটকের চেষ্টা চলছে।
এদিকে একই গ্রামের সহোদর দুই ভাইয়ের মৃত্যুতে শেরপুরের বনমরিচা গ্রামে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। স্বজনদের কান্নায় ভারি হয়ে উঠেছে গ্রামের আকাশ-বাতাস।
শাজাহানপুর থানার অফিসার ইনচার্জ শফিকুল ইসলাম পলাশ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
রোববার, ১০ আগস্ট ২০২৫
বগুড়ার শাজাহানপুরে যাত্রীবাহী বাস ও সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে সহোদর দুই ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে, গুরুতর আহত হয়েছেন আরও তিনজন। গতকাল শনিবার রাত ১২টা ২০ মিনিটের দিকে মাঝিড়া ইউনিয়নের মঞ্জুর ফিলিং স্টেশন সংলগ্ন প্রয়াস স্কুলের সামনে বগুড়া-ঢাকা মহাসড়কে এ মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।
শেরপুর হাইওয়ে পুলিশ জানায়, ঢাকা মেট্রো-ব-১৩-২৫৮৯ নম্বরের একটি যাত্রীবাহী বাস বিপরীত দিক থেকে আসা সিএনজিচালিত অটোরিক্সাকে সরাসরি ধাক্কা দিলে সেটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ঘটনাস্থলেই মারা যান সিএনজি যাত্রী মো. আকাশ (২৫)। তিনি জেলার শেরপুর উপজেলার বনমরিচা গ্রামের মো. হযরত আলীর ছেলে। ঘটনার পরপরই স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় বাকি চারজনকে উদ্ধার করে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক হযরত আলীর আরেক পুত্র মো. আরিফ (২১) কে মৃত ঘোষণা করেন। গুরুতর আহত অপর তিনজন হলেন একই গ্রামের আমজাদ আলী সরকারের দুই পুত্র মো. হায়দার আলী (৫০), মো. আব্দুল আজিজ (৩৮) এবং আব্দুল বারি সরকারের পুত্র মো. পলাশ (৩৫)। আহত তিনজন শজিমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুর্ঘটনার সময় বাসটি অত্যন্ত দ্রুতগামী ছিল এবং চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সিএনজির ওপর উঠে যায়। সংঘর্ষের পর বাসচালক দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। হাইওয়ে পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত চালককে আটকের চেষ্টা চলছে।
এদিকে একই গ্রামের সহোদর দুই ভাইয়ের মৃত্যুতে শেরপুরের বনমরিচা গ্রামে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। স্বজনদের কান্নায় ভারি হয়ে উঠেছে গ্রামের আকাশ-বাতাস।
শাজাহানপুর থানার অফিসার ইনচার্জ শফিকুল ইসলাম পলাশ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।