ছবি : অনলাইন থেকে সংগৃহীত
সিলেটে ডাকাতি করতে গিয়ে গণপিটুনি ও মামলার আসামি হওয়ায় কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া পৌর বিএনপির সহসভাপতি মাহফুজুর রহমানকে দল থেকে বহিষ্কার করেছে জেলা বিএনপি। গতকাল শনিবার দুপুরে জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদক মীর কামরুল হাসান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বহিষ্কারের তথ্য জানানো হয়। বহিষ্কৃত মাহফুজুর রহমান পাকুন্দিয়া পৌর সদরের বীরপাকুন্দিয়া গ্রামের বড়বাড়ি এলাকার বাসিন্দা এবং অবসরপ্রাপ্ত বিজিবির সদস্য।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দলীয় সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙের সুস্পষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে পাকুন্দিয়া পৌর বিএনপির সুপারিশক্রমে এবং কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সিদ্ধান্ত মোতাবেক এই বহিষ্কারাদেশ কার্যকর করা হয়েছে। জেলা বিএনপির সভাপতি মো. শরীফুল আলম ও সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম এ সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেন। একই সঙ্গে বিএনপির সব পর্যায়ের নেতাকর্মীদের মাহফুজুর রহমানের সঙ্গে কোনো প্রকার সাংগঠনিক সম্পর্ক না রাখার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে পাকুন্দিয়া পৌর বিএনপির সভাপতি এসএম মিনহাজ উদ্দিন বলেন, সম্প্রতি সিলেটে ডাকাতির ঘটনায় মাহফুজুর রহমান গণপিটুনির শিকার হন এবং তার বিরুদ্ধে একটি ডাকাতির মামলা দায়ের করা হয়। বিষয়টি কেন্দ্রীয় বিএনপির নজরে আসার পরই তাকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
ছবি : অনলাইন থেকে সংগৃহীত
রোববার, ১০ আগস্ট ২০২৫
সিলেটে ডাকাতি করতে গিয়ে গণপিটুনি ও মামলার আসামি হওয়ায় কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া পৌর বিএনপির সহসভাপতি মাহফুজুর রহমানকে দল থেকে বহিষ্কার করেছে জেলা বিএনপি। গতকাল শনিবার দুপুরে জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদক মীর কামরুল হাসান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বহিষ্কারের তথ্য জানানো হয়। বহিষ্কৃত মাহফুজুর রহমান পাকুন্দিয়া পৌর সদরের বীরপাকুন্দিয়া গ্রামের বড়বাড়ি এলাকার বাসিন্দা এবং অবসরপ্রাপ্ত বিজিবির সদস্য।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দলীয় সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙের সুস্পষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে পাকুন্দিয়া পৌর বিএনপির সুপারিশক্রমে এবং কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সিদ্ধান্ত মোতাবেক এই বহিষ্কারাদেশ কার্যকর করা হয়েছে। জেলা বিএনপির সভাপতি মো. শরীফুল আলম ও সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম এ সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেন। একই সঙ্গে বিএনপির সব পর্যায়ের নেতাকর্মীদের মাহফুজুর রহমানের সঙ্গে কোনো প্রকার সাংগঠনিক সম্পর্ক না রাখার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে পাকুন্দিয়া পৌর বিএনপির সভাপতি এসএম মিনহাজ উদ্দিন বলেন, সম্প্রতি সিলেটে ডাকাতির ঘটনায় মাহফুজুর রহমান গণপিটুনির শিকার হন এবং তার বিরুদ্ধে একটি ডাকাতির মামলা দায়ের করা হয়। বিষয়টি কেন্দ্রীয় বিএনপির নজরে আসার পরই তাকে বহিষ্কার করা হয়েছে।