নরসিংদীর একটি বেসরকারি হাসপাতাল থেকে চুরি যাওয়া নবজাতককে ১২ ঘণ্টা পর উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার রাত দেড়টার দিকে রায়পুরা উপজেলার রাজাবাড়ী গ্রাম থেকে নবজাতকটি উদ্ধার করা হয়। এ সময় ফাতেমা বেগম নামের এক নারীকে আটক করা হয় বলে নরসিংদী সদর থানার ওসি মোহাম্মদ এমদাদুল হক জানিয়েছেন।
আটক ফাতেমা বেগম রায়পুরা উপজেলার মরজাল ইউনিয়নের রাজাবাড়ী এলাকার মোখলেছুর রহমানের মেয়ে এবং শিবপুরের কুমারটেক এলাকার মো. সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী।
এর আগে রোববার দুপুর ২টার দিকে নরসিংদী শহরের বাসাইল এলাকার ‘ন্যাশনাল হেলথ কেয়ার হাসপাতাল’ থেকে নবজাতকটি চুরি হয়। নবজাতকটি শিবপুর উপজেলার বাড়ৈআলগী এলাকার অটোরিকশা চালক শরীফ মিয়া ও তার স্ত্রী মিথিলার সন্তান। স্বজন ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, মিথিলা শনিবার বিকালে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে ছেলে সন্তানের জন্ম দেন।
রোববার দুপুরে হাসপাতালের কেবিন থেকে নবজাতকটি নিখোঁজ হয়ে গেলে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্বজনদের অভিযোগ, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের ‘গাফিলতি’ ও ‘অব্যবস্থাপনার’ কারণেই চুরির ঘটনা ঘটেছে।
ওসি এমদাদুল হক জানান, “নবজাতক চুরির পর হাসপাতালের সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে উদ্ধার অভিযান শুরু করা হয়। পরে গোপন খবরে ফাতেমা বেগমের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে নবজাতকসহ তাকে আটক করা হয়।” পরে রাতেই নবজাতককে তার মায়ের কোলে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।
সোমবার, ১১ আগস্ট ২০২৫
নরসিংদীর একটি বেসরকারি হাসপাতাল থেকে চুরি যাওয়া নবজাতককে ১২ ঘণ্টা পর উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার রাত দেড়টার দিকে রায়পুরা উপজেলার রাজাবাড়ী গ্রাম থেকে নবজাতকটি উদ্ধার করা হয়। এ সময় ফাতেমা বেগম নামের এক নারীকে আটক করা হয় বলে নরসিংদী সদর থানার ওসি মোহাম্মদ এমদাদুল হক জানিয়েছেন।
আটক ফাতেমা বেগম রায়পুরা উপজেলার মরজাল ইউনিয়নের রাজাবাড়ী এলাকার মোখলেছুর রহমানের মেয়ে এবং শিবপুরের কুমারটেক এলাকার মো. সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী।
এর আগে রোববার দুপুর ২টার দিকে নরসিংদী শহরের বাসাইল এলাকার ‘ন্যাশনাল হেলথ কেয়ার হাসপাতাল’ থেকে নবজাতকটি চুরি হয়। নবজাতকটি শিবপুর উপজেলার বাড়ৈআলগী এলাকার অটোরিকশা চালক শরীফ মিয়া ও তার স্ত্রী মিথিলার সন্তান। স্বজন ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, মিথিলা শনিবার বিকালে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে ছেলে সন্তানের জন্ম দেন।
রোববার দুপুরে হাসপাতালের কেবিন থেকে নবজাতকটি নিখোঁজ হয়ে গেলে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
স্বজনদের অভিযোগ, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের ‘গাফিলতি’ ও ‘অব্যবস্থাপনার’ কারণেই চুরির ঘটনা ঘটেছে।
ওসি এমদাদুল হক জানান, “নবজাতক চুরির পর হাসপাতালের সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে উদ্ধার অভিযান শুরু করা হয়। পরে গোপন খবরে ফাতেমা বেগমের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে নবজাতকসহ তাকে আটক করা হয়।” পরে রাতেই নবজাতককে তার মায়ের কোলে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।