কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলায় পূর্ব বিরোধের জেরে স্থানীয় এক সাংবাদিককে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে তার প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে। সোমবার ভোর ৫টার দিকে উপজেলার বিজিবি সেক্টরপাড়ায় নিজ বাড়ির সামনে এ ঘটনা ঘটে বলে মিরপুর থানার ওসি মোমিনুল ইসলাম জানিয়েছেন।
আহত সাংবাদিক ফিরোজ আহমেদ কুষ্টিয়ার স্থানীয় পত্রিকা ‘দৈনিক আজকের সূত্রপাত’-এর মিরপুর উপজেলা প্রতিনিধি এবং উপজেলা প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। এলাকাবাসী ও ফিরোজের পরিবারের সদস্যরা জানান, দুই সপ্তাহ আগে ফিরোজ আহমেদের নাতি ও প্রতিবেশী মিলনের ছেলে খেলাধুলার সময় হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। এর জের ধরে ভোরে স্থানীয় মসজিদে যাওয়ার পথে মিলনসহ আরও ৪-৫ জন ফিরোজের ওপর হামলা চালায়।
হামলাকারীরা হাতুড়ি, ইট ও লোহার রড দিয়ে ফিরোজের হাত-পা ও মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাত করে। আশপাশের লোকজন ছুটে এলে তারা পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা ফিরোজকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ঘটনার পর থেকে মিলনসহ তার পরিবারের সদস্যরা পলাতক রয়েছেন বলে জানা গেছে। কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার হোসেন ইমাম জানান, ফিরোজ আহমেদ মাথায় গুরুতর আঘাত পেয়েছেন এবং তিনি আশঙ্কামুক্ত নন।
ওসি মোমিনুল ইসলাম বলেন, “সাংবাদিকের ওপর হামলার খবর পাওয়ার পর পুলিশ ঘটনাস্থলে গেছে। এখনও লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি, তবে বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করা হচ্ছে এবং জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে।”
সোমবার, ১১ আগস্ট ২০২৫
কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলায় পূর্ব বিরোধের জেরে স্থানীয় এক সাংবাদিককে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে তার প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে। সোমবার ভোর ৫টার দিকে উপজেলার বিজিবি সেক্টরপাড়ায় নিজ বাড়ির সামনে এ ঘটনা ঘটে বলে মিরপুর থানার ওসি মোমিনুল ইসলাম জানিয়েছেন।
আহত সাংবাদিক ফিরোজ আহমেদ কুষ্টিয়ার স্থানীয় পত্রিকা ‘দৈনিক আজকের সূত্রপাত’-এর মিরপুর উপজেলা প্রতিনিধি এবং উপজেলা প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। এলাকাবাসী ও ফিরোজের পরিবারের সদস্যরা জানান, দুই সপ্তাহ আগে ফিরোজ আহমেদের নাতি ও প্রতিবেশী মিলনের ছেলে খেলাধুলার সময় হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। এর জের ধরে ভোরে স্থানীয় মসজিদে যাওয়ার পথে মিলনসহ আরও ৪-৫ জন ফিরোজের ওপর হামলা চালায়।
হামলাকারীরা হাতুড়ি, ইট ও লোহার রড দিয়ে ফিরোজের হাত-পা ও মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাত করে। আশপাশের লোকজন ছুটে এলে তারা পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা ফিরোজকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ঘটনার পর থেকে মিলনসহ তার পরিবারের সদস্যরা পলাতক রয়েছেন বলে জানা গেছে। কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার হোসেন ইমাম জানান, ফিরোজ আহমেদ মাথায় গুরুতর আঘাত পেয়েছেন এবং তিনি আশঙ্কামুক্ত নন।
ওসি মোমিনুল ইসলাম বলেন, “সাংবাদিকের ওপর হামলার খবর পাওয়ার পর পুলিশ ঘটনাস্থলে গেছে। এখনও লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি, তবে বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করা হচ্ছে এবং জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে।”