জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলা ২ নং কড়ইচড়া ইউনিয়নের পশ্চিম নলছিয়া এলাকায় অশিক্ষিত, এক সময়ের অসহায় ভ্যানচালক, দিন মুজুর ভণ্ড কবিরাজ মোজাম্মেল হক মোজার খপ্পরে পড়ে হাজারো মানুষ। কবিরাজির নামে জিন দিয়ে সমস্যার সমাধান করে থাকেন, অবৈধভাবে গ্রামের সহজ-সরল মানুষের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে, প্রতারণা করে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়ে জ্বিনের সঙ্গে মোবাইলে সমস্যা সমাধান করে দেয়া হচ্ছে বলে অপপ্রচার করা হচ্ছে। এ ঘটনায় প্রতারণার স্বীকার লোকজনসহ পশ্চিম নলছিয়া এলাকাবাসীর মধ্যে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। সেই সঙ্গে এলাকায় চাঞ্চলের সৃষ্টি হচ্ছে। পশ্চিম নলছিয়া এলাকাবাসী বলেন, মোজাম্মেল হক মোজা কবিরাজীর নামে দীর্ঘদিন যাবত সংসারে অশান্তি, স্বামী-স্ত্রীর দ্বন্দ্ব, বন্ধ্যাত্ব,পছন্দের মানুষকে পাইয়ে দেয়া, যাদের বাচ্চা না হওয়া, অবাধ্য সন্তানকে নিয়ন্ত্রণে আনাসহ নানাবিধ সমস্যার সমাধান দিয়ে দিচ্ছেন। এ কাজে তার কাছে থাকা জ্বিন তাকে সহযোগিতা করে বলে তিনি রোগীদের বোঝাতেন।
এসব ক্ষেত্রে তিনি প্রতারণার অংশ হিসাবে প্রতি দিন তার নিজ বাড়িতে উঠানে দুচালা ঘরে আসন বসান। যারা সেবা নিতে আসা অধিকাংশ মানুষ মাদারগঞ্জ, মেলান্দহ, ইসলামপুর, সারিয়াকান্দী উপজেলার সহজ সরল স্বভাবের মানুষেরা তাদের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা নিয়ে আসেন। তার বাড়ির উঠানে দোচালা ঘরে আশেপাশে শিশু কিশোর আবাল বৃদ্ধ বনিতার ভিড় জমাতে শুরু করে।
সোমবার, ১১ আগস্ট ২০২৫
জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলা ২ নং কড়ইচড়া ইউনিয়নের পশ্চিম নলছিয়া এলাকায় অশিক্ষিত, এক সময়ের অসহায় ভ্যানচালক, দিন মুজুর ভণ্ড কবিরাজ মোজাম্মেল হক মোজার খপ্পরে পড়ে হাজারো মানুষ। কবিরাজির নামে জিন দিয়ে সমস্যার সমাধান করে থাকেন, অবৈধভাবে গ্রামের সহজ-সরল মানুষের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে, প্রতারণা করে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়ে জ্বিনের সঙ্গে মোবাইলে সমস্যা সমাধান করে দেয়া হচ্ছে বলে অপপ্রচার করা হচ্ছে। এ ঘটনায় প্রতারণার স্বীকার লোকজনসহ পশ্চিম নলছিয়া এলাকাবাসীর মধ্যে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। সেই সঙ্গে এলাকায় চাঞ্চলের সৃষ্টি হচ্ছে। পশ্চিম নলছিয়া এলাকাবাসী বলেন, মোজাম্মেল হক মোজা কবিরাজীর নামে দীর্ঘদিন যাবত সংসারে অশান্তি, স্বামী-স্ত্রীর দ্বন্দ্ব, বন্ধ্যাত্ব,পছন্দের মানুষকে পাইয়ে দেয়া, যাদের বাচ্চা না হওয়া, অবাধ্য সন্তানকে নিয়ন্ত্রণে আনাসহ নানাবিধ সমস্যার সমাধান দিয়ে দিচ্ছেন। এ কাজে তার কাছে থাকা জ্বিন তাকে সহযোগিতা করে বলে তিনি রোগীদের বোঝাতেন।
এসব ক্ষেত্রে তিনি প্রতারণার অংশ হিসাবে প্রতি দিন তার নিজ বাড়িতে উঠানে দুচালা ঘরে আসন বসান। যারা সেবা নিতে আসা অধিকাংশ মানুষ মাদারগঞ্জ, মেলান্দহ, ইসলামপুর, সারিয়াকান্দী উপজেলার সহজ সরল স্বভাবের মানুষেরা তাদের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা নিয়ে আসেন। তার বাড়ির উঠানে দোচালা ঘরে আশেপাশে শিশু কিশোর আবাল বৃদ্ধ বনিতার ভিড় জমাতে শুরু করে।