মানুষ মানুষের জন্য একটু সহানুভূতি কি পেতে পারে না.....ও বন্ধু....বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জের ২২ মাসের শিশু সিহাব বাচতে চায়। গত ১০ দিন ধরে মোরেলগঞ্জ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এ শিশুটি অসুস্থতায় কাতরাচ্ছেন। সুন্দর এ পৃথিবীতে তবুও সে বেঁচে থাকতে চায়। মুখে কথা বলতে পারেনা।
তার জন্মদাতা মাতা শাহিনুর বেগমের একমাত্র সন্ত্রানকে বাঁচানোর জন্য ৫ মাস ধরে বিভিন্ন হাসপাতালে ঘুরছেন। শিশু পুত্র সিহাব জন্মের ১৬ মাস বয়সে ব্লাড ক্যান্সারে অক্রান্ত হয়েছেন। তাকে বাঁচানোর জন্য তার শরীরে ১৫ দিন পর পর ১ব্যাগ ব্লাড ও প্রতি মাসে ২৫ হাজার টাকার একটি ইনজেকশন দিতে হবে। কোথা থেকে এ টাকা সংগ্রহ করবে অসহায় এ মাতার চোখে মুখে দুচিন্তার ছাপ। দু’নয়ন থেকে অশ্রু ঝড়ছে। ডাক্তার বলেছেন ঔষুধ ব্লাড নিয়োমিতভাবে ৩ বছর দিতে পারলে ভালো হয়ে যাবে ছোট্ট এ শিশু সিহাব। এ পরিবারটি সমাজের বৃত্তবান মানুষের কাছে মানবিক সাহায্যের জন্য আবেদন জানিয়েছেন।
রোববার দুপুরে সরেজমিনে হাসপাতালে সংবাদকর্মীদের সামনে অঝোরে কাঁদলেন মোরেলগঞ্জ উপজেলার চিংড়াখালী গ্রামের সাদ্দাম হাওলাদারের স্ত্রী অসহায় এক মা শাহিনুর বেগম।
তিনি বলেন, শিশু সিহাবের ৩ মাস বয়সের সময় ওর বাবা ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। স্বামীর বসতঘরটি ছাড়া আর কোন কিছুই রেখে যায়নি। বর্তমানে পিতার বাড়িতে থাকি। ১৬ মাস বয়সে হঠাৎ ছেলের জ্বর হয়ে শরীরের বিভিন্ন স্থানে ফুলে যায় এবং রক্ত জমাট বেঁধে যায়। পরে চিাকৎসার জন্য প্রথমে বাগেরহাট সদর হাসপাতালে যান পরে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে, ঢাকা মহাখালী পিজি হাসপাতালে এবং মিরপুর হাসপাতালে ৫ মাস ধরে ধার দেনা করে সহায় সম্ভল যেটুকু ছিলসব বিক্রি করে ছেলের পিছনে ২ লক্ষ টাকা ব্যায় করে চিকিৎসা করিয়েছি। এখনও সুস্থ্য হয়নি। ছেলেকে বাচানের জন্য এখন মানুষের কাছে হাত পেতেছি। সিহাবের বৃদ্ধ নানি হাসিনা বেগম বলেন, মোরেলগঞ্জ হাসপাতালে শুধুমাত্র ভর্তি হয়ে আছি। চিকিৎসার ক্ষেত্রে ডাক্তার বলেছেন ১৫ দিন পর পর এক ব্যাগ রক্ত দিতে হবে। প্রতি মাসে ২৫ হাজার টাকার ১টি ইনজেকশন দিতে হবে। এ রকম ৩ বছর চিকিৎসা করাতে পারলে শিশু সিহাব ভালো হয়ে যাবে।
অসহায় এ পরিবারের সদস্যরা অর্থিক সাহায্যের জন্য শিশু সিহাবের নানি (হাসিনা বেগম-এর-০১৩৪০-২৪৭০৩৪ বিকাশ নম্বর) সমাজের বৃত্তবানদের কাছে আবেদন জানিয়েছেন।
সোমবার, ১১ আগস্ট ২০২৫
মানুষ মানুষের জন্য একটু সহানুভূতি কি পেতে পারে না.....ও বন্ধু....বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জের ২২ মাসের শিশু সিহাব বাচতে চায়। গত ১০ দিন ধরে মোরেলগঞ্জ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এ শিশুটি অসুস্থতায় কাতরাচ্ছেন। সুন্দর এ পৃথিবীতে তবুও সে বেঁচে থাকতে চায়। মুখে কথা বলতে পারেনা।
তার জন্মদাতা মাতা শাহিনুর বেগমের একমাত্র সন্ত্রানকে বাঁচানোর জন্য ৫ মাস ধরে বিভিন্ন হাসপাতালে ঘুরছেন। শিশু পুত্র সিহাব জন্মের ১৬ মাস বয়সে ব্লাড ক্যান্সারে অক্রান্ত হয়েছেন। তাকে বাঁচানোর জন্য তার শরীরে ১৫ দিন পর পর ১ব্যাগ ব্লাড ও প্রতি মাসে ২৫ হাজার টাকার একটি ইনজেকশন দিতে হবে। কোথা থেকে এ টাকা সংগ্রহ করবে অসহায় এ মাতার চোখে মুখে দুচিন্তার ছাপ। দু’নয়ন থেকে অশ্রু ঝড়ছে। ডাক্তার বলেছেন ঔষুধ ব্লাড নিয়োমিতভাবে ৩ বছর দিতে পারলে ভালো হয়ে যাবে ছোট্ট এ শিশু সিহাব। এ পরিবারটি সমাজের বৃত্তবান মানুষের কাছে মানবিক সাহায্যের জন্য আবেদন জানিয়েছেন।
রোববার দুপুরে সরেজমিনে হাসপাতালে সংবাদকর্মীদের সামনে অঝোরে কাঁদলেন মোরেলগঞ্জ উপজেলার চিংড়াখালী গ্রামের সাদ্দাম হাওলাদারের স্ত্রী অসহায় এক মা শাহিনুর বেগম।
তিনি বলেন, শিশু সিহাবের ৩ মাস বয়সের সময় ওর বাবা ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। স্বামীর বসতঘরটি ছাড়া আর কোন কিছুই রেখে যায়নি। বর্তমানে পিতার বাড়িতে থাকি। ১৬ মাস বয়সে হঠাৎ ছেলের জ্বর হয়ে শরীরের বিভিন্ন স্থানে ফুলে যায় এবং রক্ত জমাট বেঁধে যায়। পরে চিাকৎসার জন্য প্রথমে বাগেরহাট সদর হাসপাতালে যান পরে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে, ঢাকা মহাখালী পিজি হাসপাতালে এবং মিরপুর হাসপাতালে ৫ মাস ধরে ধার দেনা করে সহায় সম্ভল যেটুকু ছিলসব বিক্রি করে ছেলের পিছনে ২ লক্ষ টাকা ব্যায় করে চিকিৎসা করিয়েছি। এখনও সুস্থ্য হয়নি। ছেলেকে বাচানের জন্য এখন মানুষের কাছে হাত পেতেছি। সিহাবের বৃদ্ধ নানি হাসিনা বেগম বলেন, মোরেলগঞ্জ হাসপাতালে শুধুমাত্র ভর্তি হয়ে আছি। চিকিৎসার ক্ষেত্রে ডাক্তার বলেছেন ১৫ দিন পর পর এক ব্যাগ রক্ত দিতে হবে। প্রতি মাসে ২৫ হাজার টাকার ১টি ইনজেকশন দিতে হবে। এ রকম ৩ বছর চিকিৎসা করাতে পারলে শিশু সিহাব ভালো হয়ে যাবে।
অসহায় এ পরিবারের সদস্যরা অর্থিক সাহায্যের জন্য শিশু সিহাবের নানি (হাসিনা বেগম-এর-০১৩৪০-২৪৭০৩৪ বিকাশ নম্বর) সমাজের বৃত্তবানদের কাছে আবেদন জানিয়েছেন।