শেরপুর (বগুড়া) : উজান থেকে নেমে আসা ঢলে বগুড়ার শেরপুরের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত -সংবাদ
উজান থেকে নেমে আসা ঢলে করতোয়া নদীর পানি বেড়ে বগুড়ার শেরপুর পৌর শহর ও গাড়িদহ ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে অন্তত শতাধিক পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। এদের মধ্যে ১২টি পরিবার আশ্রয় নিয়েছে স্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। ৯ আগস্ট সন্ধ্যার পর থেকে করতোয়া নদীর পানি দ্রুত বাড়তে শুরু করে। এর প্রভাবে গাড়িদহ ইউনিয়নের ছোট ফুলবাড়ী গ্রাম ও শেরপুর পৌরশহরের উত্তর সাহাপাড়া ও পূর্ব ঘোষপাড়া মহল্লার বহু বসতবাড়িতে পানি ঢুকে পড়ে।
জানা গেছে, তিনটি এলাকায় বাড়িঘরে হাঁটু থেকে কোমর সমান পানি জমে আছে। এসব এলাকায় অধিকাংশ পরিবার নিম্নআয়ের হওয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছে। শেরপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী নিবারণ চক্রবর্তী জানান, ভারী বর্ষণের কারণে করতোয়া নদীতে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে, যা উজান থেকে দ্রুতগতিতে নেমে আসছে। গতকাল রোববার দুপুরে শেরপুর সরকারি ডি জে হাইস্কুলে গিয়ে দেখা যায়, বন্যার কারণে এখানে ১২টি পরিবার আশ্রয় নিয়েছে। তারা সবাই নিম্ন আয়ের পরিবার এবং বেশির ভাগই দিনমজুর।
শেরপুর পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী এস এম শফিকুল ইসলাম বলেন, শনিবার দুপুরের পর থেকে উজান থেকে পানি নেমে আসায় নদীর পানি হঠাৎ বৃদ্ধি পায় এবং তা তীর উপচে বসতবাড়িতে ঢুকে পড়ে। পূর্ব ঘোষপাড়া মহল্লার পানিবন্দী কয়েকটি পরিবার জানায়, ভারী বর্ষণে নদী ভরে ওঠার পর শনিবার দুপুরে উজান থেকে পানির স্র্রোত বেড়ে যায় এবং তা রাতের মধ্যেই বাড়ির ভেতরে ঢুকে পড়ে। রোববার সকালে অন্তত ১২টি পরিবার তাদের ঘরবাড়ি ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আশিক খান বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের তালিকা এখনো প্রস্তুত হয়নি। দ্রুত এই তালিকা তৈরি করে সরকারি সহায়তা পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হবে।
শেরপুর (বগুড়া) : উজান থেকে নেমে আসা ঢলে বগুড়ার শেরপুরের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত -সংবাদ
সোমবার, ১১ আগস্ট ২০২৫
উজান থেকে নেমে আসা ঢলে করতোয়া নদীর পানি বেড়ে বগুড়ার শেরপুর পৌর শহর ও গাড়িদহ ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে অন্তত শতাধিক পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। এদের মধ্যে ১২টি পরিবার আশ্রয় নিয়েছে স্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। ৯ আগস্ট সন্ধ্যার পর থেকে করতোয়া নদীর পানি দ্রুত বাড়তে শুরু করে। এর প্রভাবে গাড়িদহ ইউনিয়নের ছোট ফুলবাড়ী গ্রাম ও শেরপুর পৌরশহরের উত্তর সাহাপাড়া ও পূর্ব ঘোষপাড়া মহল্লার বহু বসতবাড়িতে পানি ঢুকে পড়ে।
জানা গেছে, তিনটি এলাকায় বাড়িঘরে হাঁটু থেকে কোমর সমান পানি জমে আছে। এসব এলাকায় অধিকাংশ পরিবার নিম্নআয়ের হওয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছে। শেরপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী নিবারণ চক্রবর্তী জানান, ভারী বর্ষণের কারণে করতোয়া নদীতে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে, যা উজান থেকে দ্রুতগতিতে নেমে আসছে। গতকাল রোববার দুপুরে শেরপুর সরকারি ডি জে হাইস্কুলে গিয়ে দেখা যায়, বন্যার কারণে এখানে ১২টি পরিবার আশ্রয় নিয়েছে। তারা সবাই নিম্ন আয়ের পরিবার এবং বেশির ভাগই দিনমজুর।
শেরপুর পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী এস এম শফিকুল ইসলাম বলেন, শনিবার দুপুরের পর থেকে উজান থেকে পানি নেমে আসায় নদীর পানি হঠাৎ বৃদ্ধি পায় এবং তা তীর উপচে বসতবাড়িতে ঢুকে পড়ে। পূর্ব ঘোষপাড়া মহল্লার পানিবন্দী কয়েকটি পরিবার জানায়, ভারী বর্ষণে নদী ভরে ওঠার পর শনিবার দুপুরে উজান থেকে পানির স্র্রোত বেড়ে যায় এবং তা রাতের মধ্যেই বাড়ির ভেতরে ঢুকে পড়ে। রোববার সকালে অন্তত ১২টি পরিবার তাদের ঘরবাড়ি ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আশিক খান বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের তালিকা এখনো প্রস্তুত হয়নি। দ্রুত এই তালিকা তৈরি করে সরকারি সহায়তা পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হবে।