পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে কলাগাছের ভেলায় ভেসে সংবাদ সম্মেলন করেছে বানভাসী মানুষরা। সোমবার বেলা এগারোটায় উপজেলার ধানখালী ইউনিয়নের পশ্চিম লোন্দা গ্রামের টিয়াখালী নদী তীর এলাকায় এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ওই গ্রামের শতাধিক ভুক্তভোগী মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে বানভাসী মানুষের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ওই এলাকার বাসিন্দা হালিমা আয়শা। তিনি বলেন, প্রায় ৪০ বছর ধরে পশ্চিম লোন্দা গ্রামের টিয়াখালী নদী তীর সংলগ্ন এলাকায় বসবাস করে আসছে ২৫০টি পরিবার। এ নদীর তীরে বেড়িবাঁধ না থাকায় বহু বছর ধরে প্রতিনিয়ত দু’দফা জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয় ওই এলাকায়। তলিয়ে যায় ২০০ একর কৃষি জমি, রাস্তাঘাট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বসতভিটা। বর্ষাকালীন সময়ে অনেকের চুলা জ্বলে না। নষ্ট হয়ে যায় জমির ফসল। তখন চলাচলের একমাত্র বাহন হয় ভেলা কিংবা নৌকা। ওই গ্রামের ৩ কিলোমিটার এলাকায় টেকসই রিং বেড়িবাঁধ নির্মাণ করলে এ অসহনীয় দুর্ভোগ থেকে রক্ষা পাবে বানভাসী মানুষ। তাই দ্রুত সময়ের মধ্যে বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবি জানান তিনি।
এলজিইডির কলাপাড়া উপজেলা প্রকৌশলী সাদেকুর রহমান সাদিক বলেন, ভুক্তভোগীরা আবেদন করলে বাঁধ নির্মাণের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে।
মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট ২০২৫
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে কলাগাছের ভেলায় ভেসে সংবাদ সম্মেলন করেছে বানভাসী মানুষরা। সোমবার বেলা এগারোটায় উপজেলার ধানখালী ইউনিয়নের পশ্চিম লোন্দা গ্রামের টিয়াখালী নদী তীর এলাকায় এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ওই গ্রামের শতাধিক ভুক্তভোগী মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে বানভাসী মানুষের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ওই এলাকার বাসিন্দা হালিমা আয়শা। তিনি বলেন, প্রায় ৪০ বছর ধরে পশ্চিম লোন্দা গ্রামের টিয়াখালী নদী তীর সংলগ্ন এলাকায় বসবাস করে আসছে ২৫০টি পরিবার। এ নদীর তীরে বেড়িবাঁধ না থাকায় বহু বছর ধরে প্রতিনিয়ত দু’দফা জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয় ওই এলাকায়। তলিয়ে যায় ২০০ একর কৃষি জমি, রাস্তাঘাট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বসতভিটা। বর্ষাকালীন সময়ে অনেকের চুলা জ্বলে না। নষ্ট হয়ে যায় জমির ফসল। তখন চলাচলের একমাত্র বাহন হয় ভেলা কিংবা নৌকা। ওই গ্রামের ৩ কিলোমিটার এলাকায় টেকসই রিং বেড়িবাঁধ নির্মাণ করলে এ অসহনীয় দুর্ভোগ থেকে রক্ষা পাবে বানভাসী মানুষ। তাই দ্রুত সময়ের মধ্যে বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবি জানান তিনি।
এলজিইডির কলাপাড়া উপজেলা প্রকৌশলী সাদেকুর রহমান সাদিক বলেন, ভুক্তভোগীরা আবেদন করলে বাঁধ নির্মাণের বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে।