ছবি : অনলাইন থেকে সংগৃহীত
বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার কাঠালতলী ইউনিয়নের ৬ ওয়ার্ড কালিবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা মৃত আব্দুল খালেকের স্ত্রী শাহাবানু বেগম তার ছোট ছেলে মিলনের প্ররোচনায় বড় ছেলে মো. মাহাবুব ও মেয়ে জামাই মো. হাফেজ খান এর বিরুদ্ধে একের পর এক অসত্য ৩০টি মামলা দিয়ে তাদের একেবারে নিঃস্ব করে দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানা গেছে, কাঠালতলী ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের মৃত আব্দুল খালেকের স্ত্রী শাহাবানু বেগম এর মাহাবুব, মিলন এবং মায়া বেগম নামে তিন সন্তান রয়েছে। এলাকাবাসীর তথ্যমতে, শাহাবানু বেগম তার ছোট ছেলে মিলনকে বিদেশে পাঠানোর জন্য ৬৬ শতাংশ জমি বিক্রি করে দেন। মিলন মায়ের টাকায় বিদেশে গিয়ে অনেক টাকা আয় করে মাকে কু পরামর্শ দিয়ে একের পর এক মায়ের অন্যান্য জমি লিখে নেন। সরেজমিন কাঁঠালতলী কালীবাড়ি গ্রামে গিয়ে এলাকাবাসীর কাছে জানতে চাইলে মাহাবুবের আপন চাচা গোলাম কবিরসহ এলাকার অগণিত ব্যক্তি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন মাহাবুব অত্যন্ত ভালো এবং নিরীহ ছেলে।
কিন্তু তার মা শাহাবানু বেগম ছোট ছেলে মিলন ও তার স্ত্রীর প্ররোচনায় বড় ছেলের জীবনটা নষ্ট করে দিচ্ছে। আমরা এই অসত্য মামলার তীব্র নিন্দা জানাই এবং অবিলম্বে মামলা গুলো থেকে মাহবুবকে মুক্তির দাবি করছি। তারা বলেন, মাহাবুব আর্থিকভাবে একেবারেই অসচ্ছল, সে নদীতে কাজ করে। তার পক্ষে এই মিথ্যা মামলা চালানোর মতো কোনো সামর্থ্য নেই। মাহাবুবের আপন ছোট ভাই মিলন ও তার স্ত্রী পরিকল্পিতভাবে তাকে বাড়িছাড়া করার জন্যই এই ষড়যন্ত্র করেছে। কাঁঠালতলী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান বলেন, কোনো মা যদি সন্তানের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেন স্বাভাবিকভাবেই সবার বিশ্বাস করেন। আসলে মায়ের করা মাহবুবের বিরুদ্ধে মামলাগুলো সম্পূর্ণই মিথ্যা।
ভুক্তভোগী মাহাবুব কান্নাজড়িৎ কণ্ঠে বলেন, আমার ছোট ভাই মিলনের কু-পরামর্শে আমার গর্ভধারিণী মা একের পর এক আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করে আসছেন। প্রকৃতপক্ষে আমার বিরুদ্ধে করা সকল মামলা মিথ্যা। তিনি বলেন বলেন, আমি মায়ের করা মামলা থেকে মুক্তিসহ মায়ের জমির ভাগ চাই, আমি পরিবারসহ বাঁচতে চাই। এ ব্যাপারে মিলন ও মাহবুবের মাতা শাহবানুর সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে তার বাড়িতে গিয়েও তাকে পাওয়া যায়নি।
ছবি : অনলাইন থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট ২০২৫
বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার কাঠালতলী ইউনিয়নের ৬ ওয়ার্ড কালিবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা মৃত আব্দুল খালেকের স্ত্রী শাহাবানু বেগম তার ছোট ছেলে মিলনের প্ররোচনায় বড় ছেলে মো. মাহাবুব ও মেয়ে জামাই মো. হাফেজ খান এর বিরুদ্ধে একের পর এক অসত্য ৩০টি মামলা দিয়ে তাদের একেবারে নিঃস্ব করে দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানা গেছে, কাঠালতলী ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের মৃত আব্দুল খালেকের স্ত্রী শাহাবানু বেগম এর মাহাবুব, মিলন এবং মায়া বেগম নামে তিন সন্তান রয়েছে। এলাকাবাসীর তথ্যমতে, শাহাবানু বেগম তার ছোট ছেলে মিলনকে বিদেশে পাঠানোর জন্য ৬৬ শতাংশ জমি বিক্রি করে দেন। মিলন মায়ের টাকায় বিদেশে গিয়ে অনেক টাকা আয় করে মাকে কু পরামর্শ দিয়ে একের পর এক মায়ের অন্যান্য জমি লিখে নেন। সরেজমিন কাঁঠালতলী কালীবাড়ি গ্রামে গিয়ে এলাকাবাসীর কাছে জানতে চাইলে মাহাবুবের আপন চাচা গোলাম কবিরসহ এলাকার অগণিত ব্যক্তি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন মাহাবুব অত্যন্ত ভালো এবং নিরীহ ছেলে।
কিন্তু তার মা শাহাবানু বেগম ছোট ছেলে মিলন ও তার স্ত্রীর প্ররোচনায় বড় ছেলের জীবনটা নষ্ট করে দিচ্ছে। আমরা এই অসত্য মামলার তীব্র নিন্দা জানাই এবং অবিলম্বে মামলা গুলো থেকে মাহবুবকে মুক্তির দাবি করছি। তারা বলেন, মাহাবুব আর্থিকভাবে একেবারেই অসচ্ছল, সে নদীতে কাজ করে। তার পক্ষে এই মিথ্যা মামলা চালানোর মতো কোনো সামর্থ্য নেই। মাহাবুবের আপন ছোট ভাই মিলন ও তার স্ত্রী পরিকল্পিতভাবে তাকে বাড়িছাড়া করার জন্যই এই ষড়যন্ত্র করেছে। কাঁঠালতলী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান বলেন, কোনো মা যদি সন্তানের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেন স্বাভাবিকভাবেই সবার বিশ্বাস করেন। আসলে মায়ের করা মাহবুবের বিরুদ্ধে মামলাগুলো সম্পূর্ণই মিথ্যা।
ভুক্তভোগী মাহাবুব কান্নাজড়িৎ কণ্ঠে বলেন, আমার ছোট ভাই মিলনের কু-পরামর্শে আমার গর্ভধারিণী মা একের পর এক আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করে আসছেন। প্রকৃতপক্ষে আমার বিরুদ্ধে করা সকল মামলা মিথ্যা। তিনি বলেন বলেন, আমি মায়ের করা মামলা থেকে মুক্তিসহ মায়ের জমির ভাগ চাই, আমি পরিবারসহ বাঁচতে চাই। এ ব্যাপারে মিলন ও মাহবুবের মাতা শাহবানুর সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে তার বাড়িতে গিয়েও তাকে পাওয়া যায়নি।