ছবি : অনলাইন থেকে সংগৃহীত
ঢাকার দোহার উপজেলায় জমি রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত উৎসকর বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার উপজেলা সাব রেজিস্ট্রি অফিসের সামনে উপজেলার দলিল লেখকরা এ মানববন্ধন করেন। এ সময় তাদের সাথে সাধারণ জনতা একত্মতা প্রকাশ করেন।
জানা যায়, দোহার উপজেলায় প্রতি শতাংশ জমির ওপর ধার্যকৃত বর্তমান অতিরিক্ত উৎসকর ৩০ হাজার টাকা বা প্রতি কাঠায় ধার্যকৃত অতিরিক্ত উৎসকর প্রায় ৫০ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ফলে দিন দিন দলিল সম্পাদনের সংখ্যা কমে যাওয়ায় সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, উৎসকর বেড়ে যাওয়ায় তলানিতে ঠেকেছে জমি কেনাবেচার হার। এতে আয় রোজগার বন্ধ হয়ে যাওয়ায় দলিল লেখকরা মানবেতর জীবনযাপন করছেন। এ সময়ে তারা রেজিস্ট্রি কার্যক্রম স্বাভাবিক করতে অতিরিক্ত উৎসকর বাতিলের দাবি জানান। অতিরিক্ত উৎসকরের কারণে দলিল সম্পাদনের পরিমাণ কমে গেছে বলে উপজেলা সাব রেজিস্ট্রার আকলিমা ইয়াসমিনও বিষয়টি স্বীকার করেন।
ছবি : অনলাইন থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট ২০২৫
ঢাকার দোহার উপজেলায় জমি রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত উৎসকর বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার উপজেলা সাব রেজিস্ট্রি অফিসের সামনে উপজেলার দলিল লেখকরা এ মানববন্ধন করেন। এ সময় তাদের সাথে সাধারণ জনতা একত্মতা প্রকাশ করেন।
জানা যায়, দোহার উপজেলায় প্রতি শতাংশ জমির ওপর ধার্যকৃত বর্তমান অতিরিক্ত উৎসকর ৩০ হাজার টাকা বা প্রতি কাঠায় ধার্যকৃত অতিরিক্ত উৎসকর প্রায় ৫০ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ফলে দিন দিন দলিল সম্পাদনের সংখ্যা কমে যাওয়ায় সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, উৎসকর বেড়ে যাওয়ায় তলানিতে ঠেকেছে জমি কেনাবেচার হার। এতে আয় রোজগার বন্ধ হয়ে যাওয়ায় দলিল লেখকরা মানবেতর জীবনযাপন করছেন। এ সময়ে তারা রেজিস্ট্রি কার্যক্রম স্বাভাবিক করতে অতিরিক্ত উৎসকর বাতিলের দাবি জানান। অতিরিক্ত উৎসকরের কারণে দলিল সম্পাদনের পরিমাণ কমে গেছে বলে উপজেলা সাব রেজিস্ট্রার আকলিমা ইয়াসমিনও বিষয়টি স্বীকার করেন।