জয়পুরহাটে ভুয়া ব্যাংক ভাউচার ব্যবহার করে সরকারি সার উত্তোলনের চেষ্টা করায় হাসিব আল মামুন (৩২) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় জয়পুরহাট শহরের সিও কলোনি এলাকার বিসিআইসি বাফার গোডাউন থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত হাসিব আল মামুন জেলার পাঁচবিবি উপজেলার গোপালপুর গ্রামের মামুনুর রশিদের ছেলে। তিনি মেসার্স মামুন ব্রাদার্স চালকলের প্রতিনিধি হিসেবে বাবার ডিলার পয়েন্টে কাজ করতেন বলে জানা গেছে।
মামলার সূত্রে জানা যায়, প্রতিমাসের মতো ওইদিনও পাঁচবিবির ডিলার মেসার্স মামুন ব্রাদার্স চালকলের প্রতিনিধি হাসিব আল মামুন সার উত্তোলনের জন্য জনতা ব্যাংক জয়পুরহাট শাখার ৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার একটি ভাউচার এবং জনতা ব্যাংক পাঁচবিবি শাখার ৯ লাখ টাকার একটি ভাউচার বাফার প্রদর্শন করে বাফার গোডাউন থেকে সার উত্তোলনের চেষ্টা করে। যাচাই করে দেখা যায়, জয়পুরহাট শাখার ভাউচারটি বৈধ হলেও পাঁচবিবি শাখার ভাউচারটি ভুয়া।
সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের ম্যানেজার জানান, উক্ত নম্বর ও টাকার কোনো ভাউচার সেদিন ইস্যু করা হয়নি। পরে জয়পুরহাট সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাশেদুল ইসলাম ও গোডাউনের কর্মকর্তাদের জিজ্ঞাসাবাদে হাসিব আল মামুন স্বীকার ব্যাংকের সিল ও স্বাক্ষর জাল করে ভুয়া ভাউচার তৈরির বিষয়টি স্বীকার করেন।
ঘটনার পর বিসিআইসি বাফার গোডাউন কর্তৃপক্ষ জয়পুরহাট থানায় খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।তারপর বিসিআইসি বাফার গোডাউনের হিসাব কর্মকর্তা এসএম হাসানুর রহমান বাদী হয়ে জয়পুরহাট থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
জয়পুরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তামবিরুল ইসলাম জানান, ভুয়া ব্যাংক ভাউচার ব্যবহার করে সরকারি সার উত্তোলনের চেষ্টা করায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। পরে আসামিকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট ২০২৫
জয়পুরহাটে ভুয়া ব্যাংক ভাউচার ব্যবহার করে সরকারি সার উত্তোলনের চেষ্টা করায় হাসিব আল মামুন (৩২) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় জয়পুরহাট শহরের সিও কলোনি এলাকার বিসিআইসি বাফার গোডাউন থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত হাসিব আল মামুন জেলার পাঁচবিবি উপজেলার গোপালপুর গ্রামের মামুনুর রশিদের ছেলে। তিনি মেসার্স মামুন ব্রাদার্স চালকলের প্রতিনিধি হিসেবে বাবার ডিলার পয়েন্টে কাজ করতেন বলে জানা গেছে।
মামলার সূত্রে জানা যায়, প্রতিমাসের মতো ওইদিনও পাঁচবিবির ডিলার মেসার্স মামুন ব্রাদার্স চালকলের প্রতিনিধি হাসিব আল মামুন সার উত্তোলনের জন্য জনতা ব্যাংক জয়পুরহাট শাখার ৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার একটি ভাউচার এবং জনতা ব্যাংক পাঁচবিবি শাখার ৯ লাখ টাকার একটি ভাউচার বাফার প্রদর্শন করে বাফার গোডাউন থেকে সার উত্তোলনের চেষ্টা করে। যাচাই করে দেখা যায়, জয়পুরহাট শাখার ভাউচারটি বৈধ হলেও পাঁচবিবি শাখার ভাউচারটি ভুয়া।
সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের ম্যানেজার জানান, উক্ত নম্বর ও টাকার কোনো ভাউচার সেদিন ইস্যু করা হয়নি। পরে জয়পুরহাট সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাশেদুল ইসলাম ও গোডাউনের কর্মকর্তাদের জিজ্ঞাসাবাদে হাসিব আল মামুন স্বীকার ব্যাংকের সিল ও স্বাক্ষর জাল করে ভুয়া ভাউচার তৈরির বিষয়টি স্বীকার করেন।
ঘটনার পর বিসিআইসি বাফার গোডাউন কর্তৃপক্ষ জয়পুরহাট থানায় খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।তারপর বিসিআইসি বাফার গোডাউনের হিসাব কর্মকর্তা এসএম হাসানুর রহমান বাদী হয়ে জয়পুরহাট থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
জয়পুরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তামবিরুল ইসলাম জানান, ভুয়া ব্যাংক ভাউচার ব্যবহার করে সরকারি সার উত্তোলনের চেষ্টা করায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। পরে আসামিকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।