ছবি : অনলাইন থেকে সংগৃহীত
মানিকগঞ্জ জেলার দৌলতপুর থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ক্রমেই বাড়ছে জ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। এখানে প্রতিদিন প্রায় ৪০০ থেকে ৫০০ লোক আউটডোর থেকে টিকিট নিচ্ছে প্রায় সবারই জ্বরের রোগী। এতে হিমশিম খেতে হচ্ছে কর্তব্যরত চিকিৎসকদের। যেখানে আগে রোগী হতো প্রতিদিন ১৫০ থেকে ২০০ জন।
সরেজমিনের হাসপাতালে গিয়ে টিকিট কাউন্টারের সামনে দীর্ঘ লাইন দেখা গেছে এছাড়াও ১২৯নং কক্ষের ভেতরে দেখা গেছে রোগীর দীর্ঘ লাইন। পাশের রুমে একই চিত্র। হাসপাতালের আর এম ও ডা. তুষার কান্তি রায় বলেন হঠাৎ করে ভাইরাস ফ্লু জ্বরের বৃদ্ধি পেয়েছে ডেঙ্গু চিকনগুনিয়া এসব রোগে শিশুসহ অনেকে আক্রান্ত হচ্ছে।
আমাদের ডেঙ্গু ওয়ার্ডে প্রায় সব সময় রোগী ভর্তি থাকে। সকাল ১২ টার সময় হাসপাতালে গিয়ে দেখা যাচ্ছে প্রায় মানুষ তাদের প্রয়োজনীয় ওষুধ পাচ্ছে না। হাসপাতালে জরুরি বিভাগে সূত্রে জানা গেছে প্রতিদিন প্রায় ৩০ থেকে ৪০ জনকেও ভর্তি দিচ্ছেন এবং পাশাপাশি প্রায় ৪০ থেকে ৫০ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিচ্ছেন তারা। একই চিত্র বাগুটিয়া ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে। এখানে প্রতিদিন ৩০ থেকে ৪০ জন রোগী আসে। এদের মধ্যে প্রায় সবারই জ্বর। কিন্তু এখানে কোন প্রকার ওষুধ সাপ্লাই নাই।
দৌলতপুর বাজারে ডাক্তার দেখাতে আসা বন্যা গ্রামের মোছাম্মৎ নার্গিস বেগম জানান আমাদের বাসার সবারই জ্বর এবং আশেপাশে অনেকেই জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ভুগছেন। এছাড়া বিভিন্ন বাজার ও ফার্মেসি ঘুরে একই চিত্র দেখা গেছে কলিয়া বাজারের ভাই ভাই ফার্মেসি পল্লী চিকিৎসক মো. বজলুর রশিদ লাল মিয়া বলেন তিন চার বছরের মধ্যে এবার জ্বরের রোগী বেশি দেখা যাচ্ছে।
দোকানে ওষুধ নিতে আসার প্রায় অর্ধেক মানুষ জ্বরের ওষুধ নিয়ে আসে। উপজেলা প:প কর্মকতা ডা: মেহেরুবা পান্না জানান, আমাদের কর্তব্যরত ডাক্তারগণ তাদের দায়িত্ব নিষ্ঠার সাথে পালন করছেন। ঠিক এই মুহূর্তে যে পরিমাণ ওষুধ প্রয়োজন মানুষের তা আমরা দিতে পারছি না।
ছবি : অনলাইন থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট ২০২৫
মানিকগঞ্জ জেলার দৌলতপুর থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ক্রমেই বাড়ছে জ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। এখানে প্রতিদিন প্রায় ৪০০ থেকে ৫০০ লোক আউটডোর থেকে টিকিট নিচ্ছে প্রায় সবারই জ্বরের রোগী। এতে হিমশিম খেতে হচ্ছে কর্তব্যরত চিকিৎসকদের। যেখানে আগে রোগী হতো প্রতিদিন ১৫০ থেকে ২০০ জন।
সরেজমিনের হাসপাতালে গিয়ে টিকিট কাউন্টারের সামনে দীর্ঘ লাইন দেখা গেছে এছাড়াও ১২৯নং কক্ষের ভেতরে দেখা গেছে রোগীর দীর্ঘ লাইন। পাশের রুমে একই চিত্র। হাসপাতালের আর এম ও ডা. তুষার কান্তি রায় বলেন হঠাৎ করে ভাইরাস ফ্লু জ্বরের বৃদ্ধি পেয়েছে ডেঙ্গু চিকনগুনিয়া এসব রোগে শিশুসহ অনেকে আক্রান্ত হচ্ছে।
আমাদের ডেঙ্গু ওয়ার্ডে প্রায় সব সময় রোগী ভর্তি থাকে। সকাল ১২ টার সময় হাসপাতালে গিয়ে দেখা যাচ্ছে প্রায় মানুষ তাদের প্রয়োজনীয় ওষুধ পাচ্ছে না। হাসপাতালে জরুরি বিভাগে সূত্রে জানা গেছে প্রতিদিন প্রায় ৩০ থেকে ৪০ জনকেও ভর্তি দিচ্ছেন এবং পাশাপাশি প্রায় ৪০ থেকে ৫০ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিচ্ছেন তারা। একই চিত্র বাগুটিয়া ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে। এখানে প্রতিদিন ৩০ থেকে ৪০ জন রোগী আসে। এদের মধ্যে প্রায় সবারই জ্বর। কিন্তু এখানে কোন প্রকার ওষুধ সাপ্লাই নাই।
দৌলতপুর বাজারে ডাক্তার দেখাতে আসা বন্যা গ্রামের মোছাম্মৎ নার্গিস বেগম জানান আমাদের বাসার সবারই জ্বর এবং আশেপাশে অনেকেই জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ভুগছেন। এছাড়া বিভিন্ন বাজার ও ফার্মেসি ঘুরে একই চিত্র দেখা গেছে কলিয়া বাজারের ভাই ভাই ফার্মেসি পল্লী চিকিৎসক মো. বজলুর রশিদ লাল মিয়া বলেন তিন চার বছরের মধ্যে এবার জ্বরের রোগী বেশি দেখা যাচ্ছে।
দোকানে ওষুধ নিতে আসার প্রায় অর্ধেক মানুষ জ্বরের ওষুধ নিয়ে আসে। উপজেলা প:প কর্মকতা ডা: মেহেরুবা পান্না জানান, আমাদের কর্তব্যরত ডাক্তারগণ তাদের দায়িত্ব নিষ্ঠার সাথে পালন করছেন। ঠিক এই মুহূর্তে যে পরিমাণ ওষুধ প্রয়োজন মানুষের তা আমরা দিতে পারছি না।