ছবি : ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
কক্সবাজারের চকরিয়া পৌরসভার ভাঙারমুখ এলাকায় চার ভাসুর, ননদ ও ভাবীর হামলায় সানজিদা আক্তার (২১) নামের এক গৃহবধূ নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ ওঠেছে। এক সন্তানের জননী সানজিদা স্থানীয় আজিম উদ্দিনের স্ত্রী। গত রোববার সকালে পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ভাঙারমুখ কোনারপাড়া এলাকায় ঘটেছে এ ঘটনা। খবর পেয়ে চকরিয়া থানা পুলিশ নিহত গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করেছে। নিহতের স্বামী আজিম উদ্দিন বলেন, সকালে আমার দুবছরের ছেলে সিফাত মিয়া বাড়ির উঠানে মলত্যাগ করে। এ নিয়ে আমার স্ত্রী সানজিদার সঙ্গে বড় ভাই হেলাল উদ্দিন ও তার স্ত্রী মিনা আক্তারের মধ্যে বাগবিতণ্ডা হয়। এ সময় আমার ভাই হেলাল উদ্দিন, শাহাব উদ্দিন, আলাউদ্দিন, সালাহ উদ্দিন এবং ভাবি মিনা আক্তার ও বোন জেয়াসমিন মিলে ওইসময় লাঠিসোটা দিয়ে সানজিদাকে পিটিয়ে আহত করে। আমি বাড়িতে না থাকায়
প্রতিবেশীরা সানজিদাকে চকরিয়া উপজেলা সরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেছে। আমি হাসপাতালে গিয়ে দেখি সানজিদা আর বেঁচে নেই। নিহতের মা জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, আমার মেয়ে সানজিদা ফোন করে কান্নাজড়িত কণ্ঠে জানায়, শ্বশুরবাড়ির লোকজন তাকে মারছে। এরপর আর যোগাযোগ হয়নি। হাসপাতালে গিয়ে মেয়ের মরদেহ দেখতে পাই আমার মেয়ের মরদেহ পড়ে আছে।
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম বলেন বলেন, খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে প্রাথমিক সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা রুজু করা হয়েছে।
ছবি : ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট ২০২৫
কক্সবাজারের চকরিয়া পৌরসভার ভাঙারমুখ এলাকায় চার ভাসুর, ননদ ও ভাবীর হামলায় সানজিদা আক্তার (২১) নামের এক গৃহবধূ নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ ওঠেছে। এক সন্তানের জননী সানজিদা স্থানীয় আজিম উদ্দিনের স্ত্রী। গত রোববার সকালে পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ভাঙারমুখ কোনারপাড়া এলাকায় ঘটেছে এ ঘটনা। খবর পেয়ে চকরিয়া থানা পুলিশ নিহত গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করেছে। নিহতের স্বামী আজিম উদ্দিন বলেন, সকালে আমার দুবছরের ছেলে সিফাত মিয়া বাড়ির উঠানে মলত্যাগ করে। এ নিয়ে আমার স্ত্রী সানজিদার সঙ্গে বড় ভাই হেলাল উদ্দিন ও তার স্ত্রী মিনা আক্তারের মধ্যে বাগবিতণ্ডা হয়। এ সময় আমার ভাই হেলাল উদ্দিন, শাহাব উদ্দিন, আলাউদ্দিন, সালাহ উদ্দিন এবং ভাবি মিনা আক্তার ও বোন জেয়াসমিন মিলে ওইসময় লাঠিসোটা দিয়ে সানজিদাকে পিটিয়ে আহত করে। আমি বাড়িতে না থাকায়
প্রতিবেশীরা সানজিদাকে চকরিয়া উপজেলা সরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেছে। আমি হাসপাতালে গিয়ে দেখি সানজিদা আর বেঁচে নেই। নিহতের মা জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, আমার মেয়ে সানজিদা ফোন করে কান্নাজড়িত কণ্ঠে জানায়, শ্বশুরবাড়ির লোকজন তাকে মারছে। এরপর আর যোগাযোগ হয়নি। হাসপাতালে গিয়ে মেয়ের মরদেহ দেখতে পাই আমার মেয়ের মরদেহ পড়ে আছে।
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম বলেন বলেন, খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে প্রাথমিক সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা রুজু করা হয়েছে।