ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ উখিয়া (১১বিজিবি) এর কাছে অস্ত্রসহ আত্মসমর্পণ করেছেন মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির (এএ) এক সদস্য।সোমবার সকালে উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের বালুখালী সীমান্ত দিয়ে ৬৪বিজিবি ব্যাটালিয়নের কাছে তিনি আত্মসমর্পণ করেন।আত্মসমর্পণকারী জীবন তঞ্চঙ্গ্যা (২১),তিনি বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার গর্জবুনিয়া গ্রামের চিংমং তঞ্চঙ্গ্যার ছেলে। বিজিবি সূত্রে জানা গেছে,তিনি দীর্ঘদিন ধওে মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী সংগঠন আরাকান আর্মির সক্রিয় সদস্য
ছিলেন।জীবন তঞ্চঙ্গ্যা বিজিবির কাছে একটি একে-৪৭ রাইফেল, ৫২ রাউন্ড গুলি ও দুটি ম্যাগাজিনসহ আত্মসমর্পণ করেন।বিজিবি আরো জানায়,প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আত্মসমর্পণকারী স্বীকার করেছেন যে,তিনি মিয়ানমারের মংডুতে অবস্তি আরাকান আর্মির ক্যাম্পে অবস্থান করছিলেন। তবে ব্যক্তিগত নিরাপত্তার জন্য তিনি সেখান থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন।তার ভাষ্যমতে,বর্তমানে আরাকান আর্মির প্রায় ৩০০ সদস্য বিভিন্ন ক্যাম্প থেকে পালিয়ে এসেছে এবং তারা যে কোনো সময় বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে আত্মসমর্পণ করতে পারে। এই ঘটনার পর সীমান্ত এলাকায় বিজিবির গোয়েন্দা নজরদারি এবং টহল কার্যক্রম আরও জোরদার করা হয়েছে।
এদিকে উখিয়া ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন জানান, বিজিবি সীমান্ত নিরাপত্তার পাশাপাশি আন্তঃরাষ্ট্রীয় অপরাধ,অবৈধ অনুপ্রবেশ ও অস্ত্র চোরাচালান প্রতিরোধে পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে।
এ ধরনের অভিযান ভবিষ্যতেও চলমান থাকবে। আত্মসমর্পণকারী এবং তার কাছে থাকা অস্ত্র-গোলাবারুদ উখিয়া থানায় নিয়মিত মামলার মাধ্যমে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট ২০২৫
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ উখিয়া (১১বিজিবি) এর কাছে অস্ত্রসহ আত্মসমর্পণ করেছেন মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির (এএ) এক সদস্য।সোমবার সকালে উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের বালুখালী সীমান্ত দিয়ে ৬৪বিজিবি ব্যাটালিয়নের কাছে তিনি আত্মসমর্পণ করেন।আত্মসমর্পণকারী জীবন তঞ্চঙ্গ্যা (২১),তিনি বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার গর্জবুনিয়া গ্রামের চিংমং তঞ্চঙ্গ্যার ছেলে। বিজিবি সূত্রে জানা গেছে,তিনি দীর্ঘদিন ধওে মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী সংগঠন আরাকান আর্মির সক্রিয় সদস্য
ছিলেন।জীবন তঞ্চঙ্গ্যা বিজিবির কাছে একটি একে-৪৭ রাইফেল, ৫২ রাউন্ড গুলি ও দুটি ম্যাগাজিনসহ আত্মসমর্পণ করেন।বিজিবি আরো জানায়,প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আত্মসমর্পণকারী স্বীকার করেছেন যে,তিনি মিয়ানমারের মংডুতে অবস্তি আরাকান আর্মির ক্যাম্পে অবস্থান করছিলেন। তবে ব্যক্তিগত নিরাপত্তার জন্য তিনি সেখান থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন।তার ভাষ্যমতে,বর্তমানে আরাকান আর্মির প্রায় ৩০০ সদস্য বিভিন্ন ক্যাম্প থেকে পালিয়ে এসেছে এবং তারা যে কোনো সময় বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে আত্মসমর্পণ করতে পারে। এই ঘটনার পর সীমান্ত এলাকায় বিজিবির গোয়েন্দা নজরদারি এবং টহল কার্যক্রম আরও জোরদার করা হয়েছে।
এদিকে উখিয়া ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন জানান, বিজিবি সীমান্ত নিরাপত্তার পাশাপাশি আন্তঃরাষ্ট্রীয় অপরাধ,অবৈধ অনুপ্রবেশ ও অস্ত্র চোরাচালান প্রতিরোধে পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে।
এ ধরনের অভিযান ভবিষ্যতেও চলমান থাকবে। আত্মসমর্পণকারী এবং তার কাছে থাকা অস্ত্র-গোলাবারুদ উখিয়া থানায় নিয়মিত মামলার মাধ্যমে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।