ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনের মরদেহের ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগ থেকে মহানগর পুলিশকে হস্তান্তর করা হয়েছে।
গত রোববার রাতে এই প্রতিবেদন জমা দেয়া হয়।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, নিহত তুহিনের গলা, ঘাড়, পিঠ, বুক ও হাতে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে মোট ৯টি গভীর ও গুরুতর ক্ষতের চিহ্ন পাওয়া গেছে।
ফরেনসিক বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এ এন এম আল মামুন জানান, আঘাতগুলো আকারে ছোট-বড় হলেও প্রত্যেকটি ছিল গভীর এবং প্রায় সমান ধরনের গুরুতর।
গাজীপুর মহানগর পুলিশ (জিএমপি) এর অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বিষয়টি সংবাদকে নিশ্চিত করেছেন। গত শনিবার ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়।
নিহত তুহিন ছিলেন দৈনিক প্রতিদিনের কাগজের গাজীপুর প্রতিনিধি। গত বৃহস্পতিবার রাতে গাজীপুর মহানগরীর চন্দনা চৌরাস্তা এলাকায় অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের ভিডিও ধারণের সময় তাকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে পুলিশ এ পর্যন্ত সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
তবে ঘটনায় জড়িত আরমান নামের আরও একজন আসামি এখনও পলাতক রয়েছেন। পুলিশ আশা করছে, শিগগির তাকে গ্রেপ্তার করতে পারবে।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার ডক্টর নাজমুল করিম খান জানান, ‘হত্যার ঘটনায় জড়িত আরমান নামের একজন আসামি বাইরে আছে, আশা করি, খুব শিগগিরই তাকে গ্রেপ্তার করা হবে।’
এছাড়াও আগামী ১৫ দিনের মধ্যে চূড়ান্ত রিপোর্ট আদালতে পেশ করা হবে যাতে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনের হত্যাকারীরা সর্বোচ্চ শাস্তি পায়।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট ২০২৫
সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনের মরদেহের ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগ থেকে মহানগর পুলিশকে হস্তান্তর করা হয়েছে।
গত রোববার রাতে এই প্রতিবেদন জমা দেয়া হয়।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, নিহত তুহিনের গলা, ঘাড়, পিঠ, বুক ও হাতে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে মোট ৯টি গভীর ও গুরুতর ক্ষতের চিহ্ন পাওয়া গেছে।
ফরেনসিক বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এ এন এম আল মামুন জানান, আঘাতগুলো আকারে ছোট-বড় হলেও প্রত্যেকটি ছিল গভীর এবং প্রায় সমান ধরনের গুরুতর।
গাজীপুর মহানগর পুলিশ (জিএমপি) এর অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ জাহিদুল হাসান বিষয়টি সংবাদকে নিশ্চিত করেছেন। গত শনিবার ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়।
নিহত তুহিন ছিলেন দৈনিক প্রতিদিনের কাগজের গাজীপুর প্রতিনিধি। গত বৃহস্পতিবার রাতে গাজীপুর মহানগরীর চন্দনা চৌরাস্তা এলাকায় অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের ভিডিও ধারণের সময় তাকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে পুলিশ এ পর্যন্ত সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
তবে ঘটনায় জড়িত আরমান নামের আরও একজন আসামি এখনও পলাতক রয়েছেন। পুলিশ আশা করছে, শিগগির তাকে গ্রেপ্তার করতে পারবে।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার ডক্টর নাজমুল করিম খান জানান, ‘হত্যার ঘটনায় জড়িত আরমান নামের একজন আসামি বাইরে আছে, আশা করি, খুব শিগগিরই তাকে গ্রেপ্তার করা হবে।’
এছাড়াও আগামী ১৫ দিনের মধ্যে চূড়ান্ত রিপোর্ট আদালতে পেশ করা হবে যাতে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিনের হত্যাকারীরা সর্বোচ্চ শাস্তি পায়।