ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ভোলার লালমোহনে স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে প্রবাসী স্বামী মো. সাগর হোসেন সিহাবের বাড়িতে অনশণে বসেছেন সীমা খানম নামের এক নারী। গতকাল মঙ্গলবার সকালে উপজেলার ধলীগৌর নগর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বালুরট্যাগ এলাকার মৃধা বাড়ির ইলিয়াস মিয়ার বাসায় তার প্রবাসী ছেলের মো. সাগর হোসেন সিহাবের স্ত্রীর দাবীতে অনশনে বসেন সীমা খানম নামের ওই নারী। এসময় সীমা খানম বলেন, সাগর হোসেন সিহাবের সঙ্গে প্রবাসে আমাদের পরিচয় হয়। একপর্যায়ে আমরা একে অপরেকে ভালোবেসে মৌখিক ভাবে বিয়ের করে ১০ মাসের সংসার করি। গত বছরের ২০২৪ সালের নভেম্বর মাসের ৯ তারিখে দেশে এসে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আওতায় ভাটারা থানায় কাজী মো. খলিলুর রহমান ৫ লক্ষ টাকা কাবিনে সাগর হোসেন সিহাবের সঙ্গে আমাদের বিয়ের কাজ সম্পুর্ন করেন। যাহার বলাম নং-১৭/খ-৫, পৃষ্ঠা নং-৯৩। দেশে এসে বিয়ের ৩ দিনের সংসার করে নগদ ৪ লক্ষ টাকা নিয়ে প্রবাসে চলে যায় সিহাব।
সে প্রবাসে যাওয়ার পরেই বিভিন্ন ওজুহাতে আমার থেকে ব্যাংক একাউন্ট ও একাধিক বিকাশ নাম্বারে অনেক অর্থ হাতিয়ে নেয় এবং তার ডকুমেন্টস আমার কাছে রয়েছে। একপর্যায়ে আমি তাকে স্ত্রীর স্বীকৃতে তার বাড়িতে নেওয়ার জন্য চাপ দিলে সে আমাকে অস্বীকার করে। এখন আমি নিরুপায় হয়ে স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে সিহাবের বাড়িতে অনশনে বসি। পরে স্থানীয় প্রশাসন এসে আমাকে মঙ্গলসিকদার পুলিশ পারিতে নিয়ে সকল ডকুমেন্টস সহ আইনের সহযোগিতা নেওয়ার কথা বলেন।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত সাগর হোসেন সিহাবের বাবা ইলিয়াস মিয়া/ মুসলে উদ্দীন বলেন, আমার বাসায় আমার ছেলের বধু ও তার একজন কন্যা সন্তান রয়েছে। সীমা খানম নামের এই নারীকে আমার ছেলে বিয়ে করেনি।
লালমোহন থানার অফিসার ইনচার্জ জানান, এ বিষয়ে আমাকে অবগত করলে আমি তাদেরকে সকল ডকুমেন্টসসহ আদালতে সহযোগিতা নেওয়ার কথা বলি।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ১৩ আগস্ট ২০২৫
ভোলার লালমোহনে স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে প্রবাসী স্বামী মো. সাগর হোসেন সিহাবের বাড়িতে অনশণে বসেছেন সীমা খানম নামের এক নারী। গতকাল মঙ্গলবার সকালে উপজেলার ধলীগৌর নগর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বালুরট্যাগ এলাকার মৃধা বাড়ির ইলিয়াস মিয়ার বাসায় তার প্রবাসী ছেলের মো. সাগর হোসেন সিহাবের স্ত্রীর দাবীতে অনশনে বসেন সীমা খানম নামের ওই নারী। এসময় সীমা খানম বলেন, সাগর হোসেন সিহাবের সঙ্গে প্রবাসে আমাদের পরিচয় হয়। একপর্যায়ে আমরা একে অপরেকে ভালোবেসে মৌখিক ভাবে বিয়ের করে ১০ মাসের সংসার করি। গত বছরের ২০২৪ সালের নভেম্বর মাসের ৯ তারিখে দেশে এসে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আওতায় ভাটারা থানায় কাজী মো. খলিলুর রহমান ৫ লক্ষ টাকা কাবিনে সাগর হোসেন সিহাবের সঙ্গে আমাদের বিয়ের কাজ সম্পুর্ন করেন। যাহার বলাম নং-১৭/খ-৫, পৃষ্ঠা নং-৯৩। দেশে এসে বিয়ের ৩ দিনের সংসার করে নগদ ৪ লক্ষ টাকা নিয়ে প্রবাসে চলে যায় সিহাব।
সে প্রবাসে যাওয়ার পরেই বিভিন্ন ওজুহাতে আমার থেকে ব্যাংক একাউন্ট ও একাধিক বিকাশ নাম্বারে অনেক অর্থ হাতিয়ে নেয় এবং তার ডকুমেন্টস আমার কাছে রয়েছে। একপর্যায়ে আমি তাকে স্ত্রীর স্বীকৃতে তার বাড়িতে নেওয়ার জন্য চাপ দিলে সে আমাকে অস্বীকার করে। এখন আমি নিরুপায় হয়ে স্ত্রীর স্বীকৃতির দাবিতে সিহাবের বাড়িতে অনশনে বসি। পরে স্থানীয় প্রশাসন এসে আমাকে মঙ্গলসিকদার পুলিশ পারিতে নিয়ে সকল ডকুমেন্টস সহ আইনের সহযোগিতা নেওয়ার কথা বলেন।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত সাগর হোসেন সিহাবের বাবা ইলিয়াস মিয়া/ মুসলে উদ্দীন বলেন, আমার বাসায় আমার ছেলের বধু ও তার একজন কন্যা সন্তান রয়েছে। সীমা খানম নামের এই নারীকে আমার ছেলে বিয়ে করেনি।
লালমোহন থানার অফিসার ইনচার্জ জানান, এ বিষয়ে আমাকে অবগত করলে আমি তাদেরকে সকল ডকুমেন্টসসহ আদালতে সহযোগিতা নেওয়ার কথা বলি।