ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ময়মনসিংহ জেলার সীমান্তবর্তী উপজেলা ধোবাউড়া। ধোবাউড়া থেকে জেলা সদরে পৌছানোর একমাত্র আঞ্চলিক সড়কটি গর্ত খানাখন্দে বেহাল হয়ে পড়েছে। ধোবাউড়া উপজেলা থেকে তারাকান্দা উপজেলা অন্তত ৩০ কিলোমিটার অংশ গর্ত এবং খানাখন্দে চলাচলের সম্পূর্ণ অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন ধোবাউড়া, ফুলপুর এবং তারাকান্দা উপজেলার কয়েক লাখ মানুষ। সবচেয়ে বেশী দুর্ভোড় পোহাচ্ছেন ধোবাউড়া উপজেলার মানুষজন। ধোবাউড়া থেকে ময়মনসিংহ যাওয়ার একমাত্র রাস্তা এটি।
বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিনি যাতায়াত করে সাধারণ মানুষ। ৫০ মিনিটে যাওয়ার রাস্তা এখন সময় ব্যায় হচ্চে দুই ঘন্টারও বেশী। ধোবাউড়া হাসপাতাল থেকে রোগী নিয়ে ময়মনসিংহ গেলে রোগী ও স্বজনদের জীবন ঝুকিতে পড়তে হয়।
জেলা সদর থেকে হালুয়াঘাট, নালিতাবাড়ি,শেরপুর, নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ সহ সব রাস্তা সড়ক ও জনপদ বিভাগে উন্নীত করা হলেও ধোবাউড়া ময়মনসিংহ রাস্তাটি এখনও এলজিইডি বিভাগেই রয়েছে। ফলে পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা পাচ্ছেনা যাত্রী সাধারণ ও পরিবহন সেক্টরের লোকজন। বেহাল এই সড়ক নিয়ে যেন কারও মাথা ব্যাথা নেই।
পথচারী আবুল কালাম বলেন, কত রাস্তা হইলো কিন্তু ধোবাউড়া ময়মনসিংহ রাস্তাটি সংস্কার হইলোনা। নবী হোসেন নামে এক পিকআপ চালক বলেন, এই রাস্তা দিয়ে একবার গেলে আর কখনও আসতে মন চায়না, রাস্তাটি দ্রুত সংস্কার দরকার। ধোবাউড়া উপজেলার মানুষের প্রাণের দাবি রাস্তাটি সড়ক ও জনপদ বিভাগে উন্নীত করা।
এ ব্যাপারে ধোবাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উজ্জল হোসেন বলেন, ধোবাউড়া ময়মনসিংহ রাস্তা সংস্কার নিয়ে ইতোমধ্যে জেলা সভায় উত্থাপন করা হয়েছে।
ময়মনসিংহ এলজিইডি বিভাগের নির্বাহী পরিচালক সালমান রহমান রাসেল বলেন, আমি ইতোমধ্যে উপজেলা প্রকৌশলীর সাথে এ বিষয়ে কথা বলেছি, সংস্কারের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। ময়মনসিংহ সড়ক জনপদ বিভাগের নির্বাহী পরিচালক সাদ্দাম হোসেন বলেন, এই রাস্তাটি সড়ক জনপদে নেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছিল, আমি খোঁজ নিয়ে দেখব, এলজিইডির সাথে আলোচনা করে সড়ক জনপদ বিভাগে আনার চেষ্টা করা হবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ১৩ আগস্ট ২০২৫
ময়মনসিংহ জেলার সীমান্তবর্তী উপজেলা ধোবাউড়া। ধোবাউড়া থেকে জেলা সদরে পৌছানোর একমাত্র আঞ্চলিক সড়কটি গর্ত খানাখন্দে বেহাল হয়ে পড়েছে। ধোবাউড়া উপজেলা থেকে তারাকান্দা উপজেলা অন্তত ৩০ কিলোমিটার অংশ গর্ত এবং খানাখন্দে চলাচলের সম্পূর্ণ অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন ধোবাউড়া, ফুলপুর এবং তারাকান্দা উপজেলার কয়েক লাখ মানুষ। সবচেয়ে বেশী দুর্ভোড় পোহাচ্ছেন ধোবাউড়া উপজেলার মানুষজন। ধোবাউড়া থেকে ময়মনসিংহ যাওয়ার একমাত্র রাস্তা এটি।
বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিনি যাতায়াত করে সাধারণ মানুষ। ৫০ মিনিটে যাওয়ার রাস্তা এখন সময় ব্যায় হচ্চে দুই ঘন্টারও বেশী। ধোবাউড়া হাসপাতাল থেকে রোগী নিয়ে ময়মনসিংহ গেলে রোগী ও স্বজনদের জীবন ঝুকিতে পড়তে হয়।
জেলা সদর থেকে হালুয়াঘাট, নালিতাবাড়ি,শেরপুর, নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ সহ সব রাস্তা সড়ক ও জনপদ বিভাগে উন্নীত করা হলেও ধোবাউড়া ময়মনসিংহ রাস্তাটি এখনও এলজিইডি বিভাগেই রয়েছে। ফলে পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা পাচ্ছেনা যাত্রী সাধারণ ও পরিবহন সেক্টরের লোকজন। বেহাল এই সড়ক নিয়ে যেন কারও মাথা ব্যাথা নেই।
পথচারী আবুল কালাম বলেন, কত রাস্তা হইলো কিন্তু ধোবাউড়া ময়মনসিংহ রাস্তাটি সংস্কার হইলোনা। নবী হোসেন নামে এক পিকআপ চালক বলেন, এই রাস্তা দিয়ে একবার গেলে আর কখনও আসতে মন চায়না, রাস্তাটি দ্রুত সংস্কার দরকার। ধোবাউড়া উপজেলার মানুষের প্রাণের দাবি রাস্তাটি সড়ক ও জনপদ বিভাগে উন্নীত করা।
এ ব্যাপারে ধোবাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উজ্জল হোসেন বলেন, ধোবাউড়া ময়মনসিংহ রাস্তা সংস্কার নিয়ে ইতোমধ্যে জেলা সভায় উত্থাপন করা হয়েছে।
ময়মনসিংহ এলজিইডি বিভাগের নির্বাহী পরিচালক সালমান রহমান রাসেল বলেন, আমি ইতোমধ্যে উপজেলা প্রকৌশলীর সাথে এ বিষয়ে কথা বলেছি, সংস্কারের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। ময়মনসিংহ সড়ক জনপদ বিভাগের নির্বাহী পরিচালক সাদ্দাম হোসেন বলেন, এই রাস্তাটি সড়ক জনপদে নেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছিল, আমি খোঁজ নিয়ে দেখব, এলজিইডির সাথে আলোচনা করে সড়ক জনপদ বিভাগে আনার চেষ্টা করা হবে।