ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
কুষ্টিয়া শহরের হাউজিং এলাকার ভাড়া বাসা থেকে মরদেহ উদ্ধার হওয়া উর্মি খাতুনকে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন তার স্বামী আবু বক্কর সিদ্দিক রানা (৩৫)। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে কুষ্টিয়া শহরের মজমপুর গেট থেকে রানাকে গ্রেপ্তার করেন কুষ্টিয়া মডেল থানা পুলিশের সদস্যরা।
রানাকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন বলেন, স্ত্রীর পরকীয়া সম্পর্ক নিয়ে ক্ষিপ্ত ছিলেন রানা। বৃহস্পতিবার রাতে এই নিয়ে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে উর্মিকে মারধর ও গলাটিপে শ্বাসরোধে হত্যা করেন রানা। পরে বাইরে থেকে ঘরে তালা দিয়ে পালিয়ে যান। এর আগে শনিবার রাত ১০টার দিকে হাউজিং এফ ব্লকের একটি ভাড়া বাসা থেকে উর্মির মরদেহ উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায় পুলিশ। উর্মি খাতুন কুষ্টিয়া সদর উপজেলার জিয়ারখী ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামের মহিম মন্ডলের মেয়ে। ৫ বছর আগে কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার পোড়াদহ এলাকার রানা খানের সাথে উর্মির দ্বিতীয় বিয়ে হয়। তারা স্বামী-স্ত্রী কাপড়ের ও খাবারের দোকান দিয়ে ব্যবসা করতেন। হাউজিং এফ ব্লকে ভাড়া বাসায় থাকতেন।সে সময় নিহতের ভাই আবু সাইদ অভিযোগ করেন, উর্মি ৫ বছর আগে রানাকে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। রানা মাদকাসক্ত। এজন্য বেশ কয়েকবার জেলে গেছেন।
বিয়ের পর থেকে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া বিবাদ ছিল। পারিবারিক কলহের জেরে মারপিট ও শ্বাসরোধ করে উর্মিকে হত্যা করা হয়েছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ১৩ আগস্ট ২০২৫
কুষ্টিয়া শহরের হাউজিং এলাকার ভাড়া বাসা থেকে মরদেহ উদ্ধার হওয়া উর্মি খাতুনকে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন তার স্বামী আবু বক্কর সিদ্দিক রানা (৩৫)। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে কুষ্টিয়া শহরের মজমপুর গেট থেকে রানাকে গ্রেপ্তার করেন কুষ্টিয়া মডেল থানা পুলিশের সদস্যরা।
রানাকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন বলেন, স্ত্রীর পরকীয়া সম্পর্ক নিয়ে ক্ষিপ্ত ছিলেন রানা। বৃহস্পতিবার রাতে এই নিয়ে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে উর্মিকে মারধর ও গলাটিপে শ্বাসরোধে হত্যা করেন রানা। পরে বাইরে থেকে ঘরে তালা দিয়ে পালিয়ে যান। এর আগে শনিবার রাত ১০টার দিকে হাউজিং এফ ব্লকের একটি ভাড়া বাসা থেকে উর্মির মরদেহ উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায় পুলিশ। উর্মি খাতুন কুষ্টিয়া সদর উপজেলার জিয়ারখী ইউনিয়নের গোপালপুর গ্রামের মহিম মন্ডলের মেয়ে। ৫ বছর আগে কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার পোড়াদহ এলাকার রানা খানের সাথে উর্মির দ্বিতীয় বিয়ে হয়। তারা স্বামী-স্ত্রী কাপড়ের ও খাবারের দোকান দিয়ে ব্যবসা করতেন। হাউজিং এফ ব্লকে ভাড়া বাসায় থাকতেন।সে সময় নিহতের ভাই আবু সাইদ অভিযোগ করেন, উর্মি ৫ বছর আগে রানাকে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। রানা মাদকাসক্ত। এজন্য বেশ কয়েকবার জেলে গেছেন।
বিয়ের পর থেকে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া বিবাদ ছিল। পারিবারিক কলহের জেরে মারপিট ও শ্বাসরোধ করে উর্মিকে হত্যা করা হয়েছে।