ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় জেলের জালে ধরা পড়েছে ১৫ কেজি ওজনের বিশাল সাইজের একটি পাঙাশ মাছ। মঙ্গলবার সকালে কুয়াকাটার ট্যুরিজম পার্কসংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে জেলে সোহেল মাঝির জালে এ মাছটি ধরা পড়ে। জেলেরা এটি বিক্রি না করে নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করে নিয়েছেন।
সোহেল মাঝি জানান, সমুদ্রের ভাটার সময় খুঁটাজালে মাছটি আটকে থাকতে দেখে খুব আনন্দিত হয়েছেন। গত চার বছরে এত বড় আকৃতির পাঙাশ তারা আগে কখনও পাননি। সাধারণত বড় মাছ বাজার মূল্য বিবেচনা করে বিক্রি করা হয়। জেলেরা মিলে মাছটি কেটে ভাগাভাগি করে নিয়েছেন।
জেলে সোহেল, মোয়াজ্জেম, সোহাগ, জাহাঙ্গীর, আলামিন, মিরাজ, দিলওয়ার, শুভ, বিল্লাল, আমির, হাবিব, খোকন, আবুল হোসেন, কালাম, রাসেল, রুহুল আমিন, মাসুম, রাজু, আরিফ ও হানিফ মাঝি মাছটি ১ হাজার ২০০ টাকা কেজি দরে ১৮ হাজার টাকা দাম অনুযায়ী ভাগ করে নিয়েছেন।
কুয়াকাটা ফিশ পয়েন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাসির মুন্সী বলেন, সামুদ্রিক বড় সাইজের পাঙাশ মাছ মাঝে মধ্যে ধরা পড়ে এবং এর বাজার মূল্য ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। তবে এত বড় মাছ জেলেরা ভাগ করে খাওয়ার খবর তিনি আজ প্রথম শুনছেন।
ওয়ার্ল্ডফিশ-বাংলাদেশের গবেষণা সহকারী মো. বখতিয়ার রহমান জানান, কুয়াকাটার মোহনায় ব্রাকিশ পানি থাকার কারণে পাঙাশ মাছ দ্রুত বৃদ্ধি পায়। নদীর দূষণ ও পরিবেশের পরিবর্তনের কারণে মাছের আবাসস্থল বদলাচ্ছে।
সরকারি নিষেধাজ্ঞার ফলে বড় মাছের প্রজনন বাড়ছে এবং পাঙাশ মাছের আকারও বড় হচ্ছে। পাঙাশ মাছ পুষ্টিতে সমৃদ্ধ এবং কাঁটাবিহীন হওয়ায় এটি সব বয়সের মানুষের কাছে খুবই জনপ্রিয়।
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞায় মৎস্য বিভাগের কার্যকর অভিযান ইলিশসহ অন্যান্য মাছের প্রজনন বৃদ্ধি পেয়েছে। যার ফলে বড় মাছ ধরা পড়ার সম্ভাবনা বেড়েছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ১৩ আগস্ট ২০২৫
পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় জেলের জালে ধরা পড়েছে ১৫ কেজি ওজনের বিশাল সাইজের একটি পাঙাশ মাছ। মঙ্গলবার সকালে কুয়াকাটার ট্যুরিজম পার্কসংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে জেলে সোহেল মাঝির জালে এ মাছটি ধরা পড়ে। জেলেরা এটি বিক্রি না করে নিজেদের মধ্যে ভাগাভাগি করে নিয়েছেন।
সোহেল মাঝি জানান, সমুদ্রের ভাটার সময় খুঁটাজালে মাছটি আটকে থাকতে দেখে খুব আনন্দিত হয়েছেন। গত চার বছরে এত বড় আকৃতির পাঙাশ তারা আগে কখনও পাননি। সাধারণত বড় মাছ বাজার মূল্য বিবেচনা করে বিক্রি করা হয়। জেলেরা মিলে মাছটি কেটে ভাগাভাগি করে নিয়েছেন।
জেলে সোহেল, মোয়াজ্জেম, সোহাগ, জাহাঙ্গীর, আলামিন, মিরাজ, দিলওয়ার, শুভ, বিল্লাল, আমির, হাবিব, খোকন, আবুল হোসেন, কালাম, রাসেল, রুহুল আমিন, মাসুম, রাজু, আরিফ ও হানিফ মাঝি মাছটি ১ হাজার ২০০ টাকা কেজি দরে ১৮ হাজার টাকা দাম অনুযায়ী ভাগ করে নিয়েছেন।
কুয়াকাটা ফিশ পয়েন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাসির মুন্সী বলেন, সামুদ্রিক বড় সাইজের পাঙাশ মাছ মাঝে মধ্যে ধরা পড়ে এবং এর বাজার মূল্য ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। তবে এত বড় মাছ জেলেরা ভাগ করে খাওয়ার খবর তিনি আজ প্রথম শুনছেন।
ওয়ার্ল্ডফিশ-বাংলাদেশের গবেষণা সহকারী মো. বখতিয়ার রহমান জানান, কুয়াকাটার মোহনায় ব্রাকিশ পানি থাকার কারণে পাঙাশ মাছ দ্রুত বৃদ্ধি পায়। নদীর দূষণ ও পরিবেশের পরিবর্তনের কারণে মাছের আবাসস্থল বদলাচ্ছে।
সরকারি নিষেধাজ্ঞার ফলে বড় মাছের প্রজনন বাড়ছে এবং পাঙাশ মাছের আকারও বড় হচ্ছে। পাঙাশ মাছ পুষ্টিতে সমৃদ্ধ এবং কাঁটাবিহীন হওয়ায় এটি সব বয়সের মানুষের কাছে খুবই জনপ্রিয়।
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞায় মৎস্য বিভাগের কার্যকর অভিযান ইলিশসহ অন্যান্য মাছের প্রজনন বৃদ্ধি পেয়েছে। যার ফলে বড় মাছ ধরা পড়ার সম্ভাবনা বেড়েছে।