ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার সিআইডির মালিবাগ প্রধান কার্যালয়ের বিশেষ পুলিশ সুপার জসীম উদ্দিন খান জানিয়েছেন, গ্রাহকের আমানত আত্মসাৎ করার অভিযোগে আহমেদীয়া সমবায়ের ৫০ কোটি টাকার সম্পত্তি ক্রোক করা হয়েছে।
আহমেদীয়া ফাইন্যান্স অ্যান্ড কমার্স মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনির আহমেদের মালিকানাধীন কাফরুল এলাকায় অবস্থিত এই ইউরো স্টার টাওয়ার। এই ভবনটি ১০ তলা।
ক্রোক করা এ ভবনটিকে বাণিজ্যিক ভবন হিসেবে ব্যবহার করা হয়। প্রাথমিক ভাবে ভবনটির আনুমানিক মূল্য ধরা হয়েছে প্রায় ৫০ কোটি টাকা বলে সিআইজি জানিয়েছেন।
অভিযুক্ত মনির আহমেদ ২০০৫ সালে আহমেদীয়া বহুমুখী সমবায় সমিতি নামে ঢাকা জেলা সমবায় সমিতি থেকে নিবন্ধন নেন।
পরবর্তীতে ২০০৬ সালে জুলাই মাসে নাম পরিবর্তন করে আহমেদীয়া ফাইন্যান্স এন্ড কমার্স মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড নামে পুনঃনিবন্ধন নেয়।
প্রতিষ্ঠাকালিন সময় সমিতির মূল উদ্দেশ্য ছিল সদস্যদের কাছ থেকে সঞ্চয় ও শেয়ার আমানত সংগ্রহ করে তা থেকে সদস্যদের ঋণ দিবে এবং তাদের আর্থসামাজিক উন্নয়ন করা হবে। প্রতিষ্ঠার সময় সদস্য সংখ্যা ছিল ২০ জন। যা ২০১৮ সালে অডিট রিপোর্ট অনুযায়ী তা হলো ২১ জনের।
সদস্যদের মাসিক চাঁদা ছিল ২ হাজার টাকা। নিয়ম অনুযায়ী সমিতি শুধু সদস্যদের মধ্যে ঋণ ও সঞ্চয় কার্যক্রম পরিচালনা করার কথা থাকলেও অভিযুক্ত মনির আহমেদ বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন মেয়াদে আমানত সংগ্রহ করে।
সে রাজধানীর মিরপুর, ক্যাণ্টনমেণ্ট, বনানী , মহাখালী ,কাফরুলসহ আশপাশের এলাকার প্রায় এক হাজার থেকে এক হাজার ১শ জনকে অধিক মুনাফা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রতারণার মাধ্যমে ৫৮ কোটি ৩৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা সংগ্রহ করেছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ১৩ আগস্ট ২০২৫
মঙ্গলবার সিআইডির মালিবাগ প্রধান কার্যালয়ের বিশেষ পুলিশ সুপার জসীম উদ্দিন খান জানিয়েছেন, গ্রাহকের আমানত আত্মসাৎ করার অভিযোগে আহমেদীয়া সমবায়ের ৫০ কোটি টাকার সম্পত্তি ক্রোক করা হয়েছে।
আহমেদীয়া ফাইন্যান্স অ্যান্ড কমার্স মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনির আহমেদের মালিকানাধীন কাফরুল এলাকায় অবস্থিত এই ইউরো স্টার টাওয়ার। এই ভবনটি ১০ তলা।
ক্রোক করা এ ভবনটিকে বাণিজ্যিক ভবন হিসেবে ব্যবহার করা হয়। প্রাথমিক ভাবে ভবনটির আনুমানিক মূল্য ধরা হয়েছে প্রায় ৫০ কোটি টাকা বলে সিআইজি জানিয়েছেন।
অভিযুক্ত মনির আহমেদ ২০০৫ সালে আহমেদীয়া বহুমুখী সমবায় সমিতি নামে ঢাকা জেলা সমবায় সমিতি থেকে নিবন্ধন নেন।
পরবর্তীতে ২০০৬ সালে জুলাই মাসে নাম পরিবর্তন করে আহমেদীয়া ফাইন্যান্স এন্ড কমার্স মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড নামে পুনঃনিবন্ধন নেয়।
প্রতিষ্ঠাকালিন সময় সমিতির মূল উদ্দেশ্য ছিল সদস্যদের কাছ থেকে সঞ্চয় ও শেয়ার আমানত সংগ্রহ করে তা থেকে সদস্যদের ঋণ দিবে এবং তাদের আর্থসামাজিক উন্নয়ন করা হবে। প্রতিষ্ঠার সময় সদস্য সংখ্যা ছিল ২০ জন। যা ২০১৮ সালে অডিট রিপোর্ট অনুযায়ী তা হলো ২১ জনের।
সদস্যদের মাসিক চাঁদা ছিল ২ হাজার টাকা। নিয়ম অনুযায়ী সমিতি শুধু সদস্যদের মধ্যে ঋণ ও সঞ্চয় কার্যক্রম পরিচালনা করার কথা থাকলেও অভিযুক্ত মনির আহমেদ বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন মেয়াদে আমানত সংগ্রহ করে।
সে রাজধানীর মিরপুর, ক্যাণ্টনমেণ্ট, বনানী , মহাখালী ,কাফরুলসহ আশপাশের এলাকার প্রায় এক হাজার থেকে এক হাজার ১শ জনকে অধিক মুনাফা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রতারণার মাধ্যমে ৫৮ কোটি ৩৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা সংগ্রহ করেছে।