ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ঝালকাঠির জেলা ও দায়রা জজ আদালত স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামী আলী ইমাম খান অনুকে (৩২) আমৃত্যু কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে। গতকাল মঙ্গলবার এই আদালতের বিচারক সিনিয়র দায়রা জজ মো. রহিবুল ইসলাম রায় ঘোষণা করেন। এসময় সাজাপ্রাপ্ত আসামি পলাতক ছিলেন। ঝালকাঠি কিস্তাকাঠীর ইকোপার্কে ২০২৩ সালের ১৫ মে প্রকাশ্যে এই ঘটনা ঘটে।
ঝালকাঠি শহরের ফকিরবাড়ি এলাকায় বসবাসকারী শাহাদাত হোসেনের মেয়ে সায়মা পারভীন (২০) একই এলাকায় বসবাসকারী দিলদার হোসেন খানের পুত্র আলী ইমাম খান (অনুর) সঙ্গে প্রেম প্রণয়ের সূত্র ধরে তাদের মধ্যে গোপনে বিয়ে হয়। এদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দিলে ঘটনার দিন আলী ইমাম খান (অনু) ফোন করে সায়মা পারভীনকে ইকোপার্কে আসতে বলে এবং উভয়ের মধ্যে তর্কবিতর্ক হয়। একপর্যায়ে অনু তাকে ছুরি দিয়ে বুকে পেটের একাধিক স্থানে আঘাত করে ফেলে রেখে যায় এবং সেখানেই সায়মা পারভীনের মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় ঝালকাঠি থানায় মামলা দায়ের হয় এবং মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা গৌতম কুমার ঘোষ ৩১/১০/২০২৩ ইং তারিখ অনুর বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দায়ের করেন। আদালত ১৬ জন স্বাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করেছে। সরকারপক্ষে পিপি মাহেব হোসেন ও আসামিপক্ষে মানিক লাল আচার্য্য মামলা পরিচালনা করেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ১৩ আগস্ট ২০২৫
ঝালকাঠির জেলা ও দায়রা জজ আদালত স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামী আলী ইমাম খান অনুকে (৩২) আমৃত্যু কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে। গতকাল মঙ্গলবার এই আদালতের বিচারক সিনিয়র দায়রা জজ মো. রহিবুল ইসলাম রায় ঘোষণা করেন। এসময় সাজাপ্রাপ্ত আসামি পলাতক ছিলেন। ঝালকাঠি কিস্তাকাঠীর ইকোপার্কে ২০২৩ সালের ১৫ মে প্রকাশ্যে এই ঘটনা ঘটে।
ঝালকাঠি শহরের ফকিরবাড়ি এলাকায় বসবাসকারী শাহাদাত হোসেনের মেয়ে সায়মা পারভীন (২০) একই এলাকায় বসবাসকারী দিলদার হোসেন খানের পুত্র আলী ইমাম খান (অনুর) সঙ্গে প্রেম প্রণয়ের সূত্র ধরে তাদের মধ্যে গোপনে বিয়ে হয়। এদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দিলে ঘটনার দিন আলী ইমাম খান (অনু) ফোন করে সায়মা পারভীনকে ইকোপার্কে আসতে বলে এবং উভয়ের মধ্যে তর্কবিতর্ক হয়। একপর্যায়ে অনু তাকে ছুরি দিয়ে বুকে পেটের একাধিক স্থানে আঘাত করে ফেলে রেখে যায় এবং সেখানেই সায়মা পারভীনের মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় ঝালকাঠি থানায় মামলা দায়ের হয় এবং মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা গৌতম কুমার ঘোষ ৩১/১০/২০২৩ ইং তারিখ অনুর বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দায়ের করেন। আদালত ১৬ জন স্বাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করেছে। সরকারপক্ষে পিপি মাহেব হোসেন ও আসামিপক্ষে মানিক লাল আচার্য্য মামলা পরিচালনা করেন।