ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলায় ঝুমা গাইন (২৪) নামের একজন কলেজ ছাত্রী গৃহবধুর মৃতদেহ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ। স্বামী প্রবাসে থাকায় ঝুমা গাইনের মৃত্যু নিয়ে রহস্য সৃষ্টি হওয়ায় বৃহস্পতিবার সকালে বাগেরহাট জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে লাশের ময়না তদন্ত হয়েছে। এর আগে বুধবার বিকেলে স্বামীর বাড়ি চিতলমারী উপজেলার শিবপুর মধ্যপাড়া গ্রাম থেকে ঝুমা গাইনের মৃতদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ। মৃত ঝুমা গাইন সিংগাপুর প্রবাসী সুব্রত মন্ডলের স্ত্রী ও টুঙ্গিপাড়া সরকারি কলেজের অনার্স (বাংলা) শেষ বর্ষের ছাত্রী। টুঙ্গিপাড়া উপজেলার নবুখালী গ্রামের দিলিপ গাইনের মেয়ে ঝুমা গাইন ও সুব্রত মন্ডল দম্পতির ৪ বছরের একটি মেয়ে রয়েছে। এ ঘটনায় চিতলমারী থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে। মৃত ঝুমা গাইনের ভাসুর সুকান্ত মন্ডল জানান, তাঁর ছোট ভাই সুব্রত মন্ডল দীর্ঘদিন সিংগাপুর প্রবাসী। ৫ বছর আগে তাঁর ভাই ও ঝুমার বিয়ে হয়। তাদের প্রজ্ঞা নামের একটি মেয়ে আছে। দুই বছর আগে ভাই সুব্রত আবারও সিংগাপুর চলে যায়। বাড়িতে তাঁদের বৃদ্ধা মা চঞ্চলা মন্ডল (৬০), ভাইয়ের স্ত্রী ঝুমা ও ভাতিজি প্রজ্ঞা থাকত। মঙ্গলবার রাতে সকলে খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। বুধবার সকালে বিছনায় ঝুমাকে দেখতে না পেয়ে তাঁর মা খুঁজতে থাকেন। খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে তিনি দেখতে পান ঘরের আড়ায় গলায় ওড়না দিয়ে ফাঁস লাগিয়ে ঝুমা আত্মহত্যা করেছে। পরে থানা পুলিশ ও এলাকাবাসিকে খবর দেয়া হয়। এদিকে ঝুমা গাইনের বড় ভাই দিপঙ্কর গাইন বলেন, বিভিন্ন কারণে বোনের মৃত্যু আমাদের কাছে রহস্যজনক মনে হচ্ছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট ২০২৫
বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলায় ঝুমা গাইন (২৪) নামের একজন কলেজ ছাত্রী গৃহবধুর মৃতদেহ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ। স্বামী প্রবাসে থাকায় ঝুমা গাইনের মৃত্যু নিয়ে রহস্য সৃষ্টি হওয়ায় বৃহস্পতিবার সকালে বাগেরহাট জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে লাশের ময়না তদন্ত হয়েছে। এর আগে বুধবার বিকেলে স্বামীর বাড়ি চিতলমারী উপজেলার শিবপুর মধ্যপাড়া গ্রাম থেকে ঝুমা গাইনের মৃতদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ। মৃত ঝুমা গাইন সিংগাপুর প্রবাসী সুব্রত মন্ডলের স্ত্রী ও টুঙ্গিপাড়া সরকারি কলেজের অনার্স (বাংলা) শেষ বর্ষের ছাত্রী। টুঙ্গিপাড়া উপজেলার নবুখালী গ্রামের দিলিপ গাইনের মেয়ে ঝুমা গাইন ও সুব্রত মন্ডল দম্পতির ৪ বছরের একটি মেয়ে রয়েছে। এ ঘটনায় চিতলমারী থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে। মৃত ঝুমা গাইনের ভাসুর সুকান্ত মন্ডল জানান, তাঁর ছোট ভাই সুব্রত মন্ডল দীর্ঘদিন সিংগাপুর প্রবাসী। ৫ বছর আগে তাঁর ভাই ও ঝুমার বিয়ে হয়। তাদের প্রজ্ঞা নামের একটি মেয়ে আছে। দুই বছর আগে ভাই সুব্রত আবারও সিংগাপুর চলে যায়। বাড়িতে তাঁদের বৃদ্ধা মা চঞ্চলা মন্ডল (৬০), ভাইয়ের স্ত্রী ঝুমা ও ভাতিজি প্রজ্ঞা থাকত। মঙ্গলবার রাতে সকলে খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। বুধবার সকালে বিছনায় ঝুমাকে দেখতে না পেয়ে তাঁর মা খুঁজতে থাকেন। খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে তিনি দেখতে পান ঘরের আড়ায় গলায় ওড়না দিয়ে ফাঁস লাগিয়ে ঝুমা আত্মহত্যা করেছে। পরে থানা পুলিশ ও এলাকাবাসিকে খবর দেয়া হয়। এদিকে ঝুমা গাইনের বড় ভাই দিপঙ্কর গাইন বলেন, বিভিন্ন কারণে বোনের মৃত্যু আমাদের কাছে রহস্যজনক মনে হচ্ছে।