ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বাগেরহাটের রামপাল উপজেলায় মাছের ঘের জোর দখল নিয়ে থানা পুলিশের মধ্যস্থতায় নিরসন হলেও বিরোধ মিমাংসা হয়নাই।
এক পক্ষ সংঘবদ্ধ হয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার ওই ঘের দখলে যায় এবং প্রতিপক্ষদের কুপিয়ে ও পিটিয়ে আহত করেছে।
আহতরা হলেন, উপজেলার দর্পনারায়নপুর গ্রামের ছালাম সেখের ছেলে রুবেল সেখ (২৫), পাশর্^বর্ত্তি শিবনগর গ্রামের শাহাজান আলীর ছেলে শাহ আলম (২৪), একই এলাকার আব্দুল সালামের ছেলে আসাদ সেখ (৪২) ও মো. শাহীন হোসেনের ছেলে আব্দুল্লাহ (২৬)। আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, উপজেলার উজলকুড় ইউনিয়নের বালিয়াঘাটা শিবনগর গ্রামে ১০ বিঘার একটি মাছের ঘের নিয়ে স্থানীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদ সেখের সাথে একই দলের সহ-সভাপতি শহীদ সেখের বিরোধ সৃষ্টি হয়।
এ বিরোধ নিরসনের জন্য কিছুদিন আগে উভয়পক্ষকে নিয়ে রামপাল থানায় সালিশ বৈঠক করে মিমাংসা হয়। অথচ, শহীদ সেখের পক্ষে জাহিদের নেতৃত্বে ৫/৭ জন সন্ত্রাসী গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে ধারালো অস্ত্র ও লাঠি সোটা নিয়ে ওই ঘের দখলে গেলে আসাদ সেখ বাধা দেয়।
একপর্যায়ে সন্ত্রাসীরা আসাদ সেখসহ ৪ জন কে কুপিয়ে ও পিটিয়ে আহত করে। খবর পেয়ে পার্শ্ববর্তী ফয়লা ফাড়ি পুলিশ ঘটনাস্থলে যায় এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে।
আহতদের হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। এ বিষয়ে বাগেরহাট পুলিশ অফিসের মিডিয়া সেলের পুলিশ পরিদর্শক মো. সালাউদ্দিন জানান, পরিস্থিতি বর্তমানে স্বাভাবিক আছে।
আহতরা সুস্থ হয়ে থানা পুলিশে অভিযোগ করবেন বলে জানাগেছে। অভিযোগ পেলে থানা পুলিশ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ১৫ আগস্ট ২০২৫
বাগেরহাটের রামপাল উপজেলায় মাছের ঘের জোর দখল নিয়ে থানা পুলিশের মধ্যস্থতায় নিরসন হলেও বিরোধ মিমাংসা হয়নাই।
এক পক্ষ সংঘবদ্ধ হয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার ওই ঘের দখলে যায় এবং প্রতিপক্ষদের কুপিয়ে ও পিটিয়ে আহত করেছে।
আহতরা হলেন, উপজেলার দর্পনারায়নপুর গ্রামের ছালাম সেখের ছেলে রুবেল সেখ (২৫), পাশর্^বর্ত্তি শিবনগর গ্রামের শাহাজান আলীর ছেলে শাহ আলম (২৪), একই এলাকার আব্দুল সালামের ছেলে আসাদ সেখ (৪২) ও মো. শাহীন হোসেনের ছেলে আব্দুল্লাহ (২৬)। আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, উপজেলার উজলকুড় ইউনিয়নের বালিয়াঘাটা শিবনগর গ্রামে ১০ বিঘার একটি মাছের ঘের নিয়ে স্থানীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদ সেখের সাথে একই দলের সহ-সভাপতি শহীদ সেখের বিরোধ সৃষ্টি হয়।
এ বিরোধ নিরসনের জন্য কিছুদিন আগে উভয়পক্ষকে নিয়ে রামপাল থানায় সালিশ বৈঠক করে মিমাংসা হয়। অথচ, শহীদ সেখের পক্ষে জাহিদের নেতৃত্বে ৫/৭ জন সন্ত্রাসী গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে ধারালো অস্ত্র ও লাঠি সোটা নিয়ে ওই ঘের দখলে গেলে আসাদ সেখ বাধা দেয়।
একপর্যায়ে সন্ত্রাসীরা আসাদ সেখসহ ৪ জন কে কুপিয়ে ও পিটিয়ে আহত করে। খবর পেয়ে পার্শ্ববর্তী ফয়লা ফাড়ি পুলিশ ঘটনাস্থলে যায় এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে।
আহতদের হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। এ বিষয়ে বাগেরহাট পুলিশ অফিসের মিডিয়া সেলের পুলিশ পরিদর্শক মো. সালাউদ্দিন জানান, পরিস্থিতি বর্তমানে স্বাভাবিক আছে।
আহতরা সুস্থ হয়ে থানা পুলিশে অভিযোগ করবেন বলে জানাগেছে। অভিযোগ পেলে থানা পুলিশ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।