চায়ের রাজধানী খ্যাত ও পর্যটন নগরী মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলার চা গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিটিআরআই) সংলগ্ন আধা কিলোমিটার সড়ক এবার যেন রূপ নিয়েছে শিল্পকর্মের ক্যানভাসে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইসলাম উদ্দিনের উদ্যোগে ভানুগাছ রোডের বিটিআরআই পয়েন্ট থেকে শুরু করে সংলগ্ন ব্রিজ পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে আঁকা হয়েছে চোখ জুড়ানো রঙিন আল্পনা।
সবুজে মোড়া চা বাগানের মাঝখানে বিস্তৃত এই আল্পনাগুলো প্রকৃতি ও শিল্পের এক অপূর্ব মেলবন্ধন ঘটিয়েছে। পর্যটনপ্রিয় ভ্রমণপিপাসুরা যেমন মুগ্ধ হয়ে দেখছেন, তেমনি স্থানীয়রাও নতুনভাবে আবিষ্কার করছেন নিজেদের পরিচিত পথ। প্রতিদিন ভিড় জমছে কেউ পরিবার নিয়ে, কেউবা প্রিয়জনের হাত ধরে, আবার কেউ বন্ধুবৃত্ত নিয়ে এসে বন্দী করছেন রঙিন মুহূর্তগুলো ক্যামেরায়।
‘শ্রীমঙ্গল একটি পর্যটন নির্ভর উপজেলা। পর্যটকদের অভিজ্ঞতা আরও সমৃদ্ধ করতে এবং স্থানীয় সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্যই এই উদ্যোগ নেয়া হয়েছে,’ জানালেন শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আফম আব্দুল হাই ডন।
পর্যটন সংশ্লিষ্টদের ধারণা, এই ধরনের দৃষ্টিনন্দন ও সৃজনশীল পদক্ষেপ চা বাগানভিত্তিক পর্যটন শিল্পের সম্ভাবনাকে আরও উজ্জ্বল করবে। তারা মনে করছেন, উদ্যোগটি ধারাবাহিকভাবে চালু থাকলে শ্রীমঙ্গল দেশের অন্যতম শীর্ষ পর্যটন গন্তব্যে পরিণত হবে।
রঙে রঙিন বিটিআরআই সড়ক এখন শুধুই একটি পথ নয় এ যেন শ্রীমঙ্গলের নতুন পরিচয়, নতুন মুগ্ধতার ঠিকানা।
শনিবার, ১৬ আগস্ট ২০২৫
চায়ের রাজধানী খ্যাত ও পর্যটন নগরী মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলার চা গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিটিআরআই) সংলগ্ন আধা কিলোমিটার সড়ক এবার যেন রূপ নিয়েছে শিল্পকর্মের ক্যানভাসে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইসলাম উদ্দিনের উদ্যোগে ভানুগাছ রোডের বিটিআরআই পয়েন্ট থেকে শুরু করে সংলগ্ন ব্রিজ পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে আঁকা হয়েছে চোখ জুড়ানো রঙিন আল্পনা।
সবুজে মোড়া চা বাগানের মাঝখানে বিস্তৃত এই আল্পনাগুলো প্রকৃতি ও শিল্পের এক অপূর্ব মেলবন্ধন ঘটিয়েছে। পর্যটনপ্রিয় ভ্রমণপিপাসুরা যেমন মুগ্ধ হয়ে দেখছেন, তেমনি স্থানীয়রাও নতুনভাবে আবিষ্কার করছেন নিজেদের পরিচিত পথ। প্রতিদিন ভিড় জমছে কেউ পরিবার নিয়ে, কেউবা প্রিয়জনের হাত ধরে, আবার কেউ বন্ধুবৃত্ত নিয়ে এসে বন্দী করছেন রঙিন মুহূর্তগুলো ক্যামেরায়।
‘শ্রীমঙ্গল একটি পর্যটন নির্ভর উপজেলা। পর্যটকদের অভিজ্ঞতা আরও সমৃদ্ধ করতে এবং স্থানীয় সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্যই এই উদ্যোগ নেয়া হয়েছে,’ জানালেন শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আফম আব্দুল হাই ডন।
পর্যটন সংশ্লিষ্টদের ধারণা, এই ধরনের দৃষ্টিনন্দন ও সৃজনশীল পদক্ষেপ চা বাগানভিত্তিক পর্যটন শিল্পের সম্ভাবনাকে আরও উজ্জ্বল করবে। তারা মনে করছেন, উদ্যোগটি ধারাবাহিকভাবে চালু থাকলে শ্রীমঙ্গল দেশের অন্যতম শীর্ষ পর্যটন গন্তব্যে পরিণত হবে।
রঙে রঙিন বিটিআরআই সড়ক এখন শুধুই একটি পথ নয় এ যেন শ্রীমঙ্গলের নতুন পরিচয়, নতুন মুগ্ধতার ঠিকানা।