ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
নোয়াখালীর কবিরহাটে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের উদ্যোগে মিলাদ-মাহফিলের আয়োজন করায় দুই যুবলীগ নেতা এবং মসজিদের ইমাম-মুয়াজ্জিনসহ ৪ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
কারাগারে পাঠানো আসামিরা হলেন, কবির হাট উপজেলার চাপরাশিরহাট ইউনিয়নের রামেশ্বপুর গ্রামের মাওলানা সাব্বির আহমেদর ছেলে মেহদেী হাসান সুমন (৪০) একই গ্রামের কারী ওবায়দুল হকের ছেলে মো. আব্দুল করিম (৫২) বাহার উদ্দিনের ছেলে নজরুল ইসলাম (২০) ও ছদিক মিয়ার ছেলে নিজাম উদ্দিন (৩২)।
শনিবার,(১৬ আগস্ট ২০২৫) দুপুরের দিকে নোয়াখালী ৯ নং আমলি আদালতের বিচারক তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়।
এর আগে, গতকাল শুক্রবার ১৫ আগস্ট রাত ৮টার দিকে একই উপজেলার চাপরাশিরহাট ইউনিয়নের সাত বাড়িয়া জামে মসজিদ এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। একই দিন বিকেল সোয়া ৫টার দিকে চাপরাশিরহাট ইউনিয়নের ৯নম্বর ওয়ার্ডের সাত বাড়িয়া এলাকার মরহুম ছাত্রলীগ নেতা স্বপন মোল্লার বাড়িতে এ মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
হয়। সাবেক ছাত্রলীগ নেতা স্বপন মোল্লা স্মৃতি ফাউন্ডেশনের ব্যানারে একই ওয়ার্ডের সাত বাড়িয়া ছাত্রলীগ-যুবলীগ এই কর্মসূচির আয়োজন করে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল শুক্রবার বিকেল সোয়া ৫টার দিকে উপজেলার চাপরাশিরহাট ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মরহুম স্বপন মোল্লার বাড়িতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৫০তম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে মিলাদ-মাহফিলের আয়োজন করে স্থানীয় যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতাকর্মিরা। পার্শ্ববর্তী সাত বাড়িয়া জামে মসজিদের ইমাম মুয়াজ্জিন ওই মিলাদ ও দোয়া মাহফিল পরিচালনা করেন। এরপর দলীয় নেতাকর্মিরা মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের একটি ভিডিও ফেসবুকে শেয়ার দেয়। এমন ভিডিও স্থানীয় প্রশাসনের নজরে এলে তারা ভিডিও দেখে অভিযানে নামে। পরবর্তীতে একই দিন রাত ৮টার দিকে অভিযান চালিয়ে ইমাম-মুয়াজ্জিন এবং দুই যুবলীগ নেতাসহ ৪জনকে আটক করে। কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের কর্মসূচির প্রতিবাদে রাতেই উপজেলার চাপরাশিরহাট বাজারে যুবদল ও জামায়াতের যুব বিভাগের নেতাকর্মিরা বিক্ষোভ মিছিল করেন।
কবিরহাট থানার ওসি মো. শাহীন মিয়া বলেন, এ ঘটনায় সন্ত্রাস বিরোধী দমন আইনে ২৯ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা নেয়া হয়েছে। এ ছাড়া মামলায় আরও অজ্ঞাত আসামি করা হয় ৪০-৪৫ জনকে। পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে ৪ জনকে গ্রেপ্তার করে। পরে বিচারিক আদালতের মাধ্যমে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ১৭ আগস্ট ২০২৫
নোয়াখালীর কবিরহাটে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের উদ্যোগে মিলাদ-মাহফিলের আয়োজন করায় দুই যুবলীগ নেতা এবং মসজিদের ইমাম-মুয়াজ্জিনসহ ৪ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
কারাগারে পাঠানো আসামিরা হলেন, কবির হাট উপজেলার চাপরাশিরহাট ইউনিয়নের রামেশ্বপুর গ্রামের মাওলানা সাব্বির আহমেদর ছেলে মেহদেী হাসান সুমন (৪০) একই গ্রামের কারী ওবায়দুল হকের ছেলে মো. আব্দুল করিম (৫২) বাহার উদ্দিনের ছেলে নজরুল ইসলাম (২০) ও ছদিক মিয়ার ছেলে নিজাম উদ্দিন (৩২)।
শনিবার,(১৬ আগস্ট ২০২৫) দুপুরের দিকে নোয়াখালী ৯ নং আমলি আদালতের বিচারক তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়।
এর আগে, গতকাল শুক্রবার ১৫ আগস্ট রাত ৮টার দিকে একই উপজেলার চাপরাশিরহাট ইউনিয়নের সাত বাড়িয়া জামে মসজিদ এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। একই দিন বিকেল সোয়া ৫টার দিকে চাপরাশিরহাট ইউনিয়নের ৯নম্বর ওয়ার্ডের সাত বাড়িয়া এলাকার মরহুম ছাত্রলীগ নেতা স্বপন মোল্লার বাড়িতে এ মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
হয়। সাবেক ছাত্রলীগ নেতা স্বপন মোল্লা স্মৃতি ফাউন্ডেশনের ব্যানারে একই ওয়ার্ডের সাত বাড়িয়া ছাত্রলীগ-যুবলীগ এই কর্মসূচির আয়োজন করে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল শুক্রবার বিকেল সোয়া ৫টার দিকে উপজেলার চাপরাশিরহাট ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মরহুম স্বপন মোল্লার বাড়িতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৫০তম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে মিলাদ-মাহফিলের আয়োজন করে স্থানীয় যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতাকর্মিরা। পার্শ্ববর্তী সাত বাড়িয়া জামে মসজিদের ইমাম মুয়াজ্জিন ওই মিলাদ ও দোয়া মাহফিল পরিচালনা করেন। এরপর দলীয় নেতাকর্মিরা মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের একটি ভিডিও ফেসবুকে শেয়ার দেয়। এমন ভিডিও স্থানীয় প্রশাসনের নজরে এলে তারা ভিডিও দেখে অভিযানে নামে। পরবর্তীতে একই দিন রাত ৮টার দিকে অভিযান চালিয়ে ইমাম-মুয়াজ্জিন এবং দুই যুবলীগ নেতাসহ ৪জনকে আটক করে। কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের কর্মসূচির প্রতিবাদে রাতেই উপজেলার চাপরাশিরহাট বাজারে যুবদল ও জামায়াতের যুব বিভাগের নেতাকর্মিরা বিক্ষোভ মিছিল করেন।
কবিরহাট থানার ওসি মো. শাহীন মিয়া বলেন, এ ঘটনায় সন্ত্রাস বিরোধী দমন আইনে ২৯ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা নেয়া হয়েছে। এ ছাড়া মামলায় আরও অজ্ঞাত আসামি করা হয় ৪০-৪৫ জনকে। পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে ৪ জনকে গ্রেপ্তার করে। পরে বিচারিক আদালতের মাধ্যমে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।