ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সারাদেশের মতো চট্টগ্রামেও বিনামূল্যে টাইফয়েডের টিকা পাবে ২২ লাখ শিশু। চট্টগ্রাম জেলা ও সিটি কর্পোরেশন মিলে এই টিকা দেয়া হবে। এই টিকাদান কর্মসূচি বাস্তবায়নে প্রস্তুতি নিচ্ছে স্বাস্থ্য বিভাগ। আগামী ১২ অক্টোবর থেকে কার্যক্রম শুরু হলেও বর্তমানে নিবন্ধন চলছে। স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্টরা জানান, টাইফয়েড ভ্যাকসিনের এই এক ডোজের ইনজেকটেবল ভ্যাকসিন শিশুদের ৩ থেকে ৭ বছর পর্যন্ত সুরক্ষা দেবে। গ্যাভি ভ্যাকসিন অ্যালায়েন্সের সহায়তায় আনা হয়েছে টিকাটি। যা প্রথমবারের মতো বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা দিচ্ছে সরকার।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জানায়, টাইফয়েড স্যালমোনেলা টাইফি ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়, যা সাধারণত দূষিত খাদ্য বা পানি গ্রহণের মাধ্যমে ছড়ায়। এর উপসর্গের মধ্যে রয়েছে দীর্ঘস্থায়ী জ্বর, মাথাব্যথা, বমিভাব, ক্ষুধামন্দা, কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া। প্রতিবছর বিশ্বে প্রায় ৯০ লাখ মানুষ টাইফয়েডে আক্রান্ত হয় এবং প্রায় ১ লাখ ১০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। নিরাপদ পানি ও উন্নত স্যানিটেশন ব্যবস্থার অভাবে রোগটি বেশি ছড়ায়।
চসিক স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এলাকায় ৮ লাখ ১৯ হাজার ৫৯২ জন শিশুকে টিকা দেওয়ার প্রাথমিক লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সিটি কর্পোরেশনের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি ডা. খাদিজা আক্তার।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ১৭ আগস্ট ২০২৫
সারাদেশের মতো চট্টগ্রামেও বিনামূল্যে টাইফয়েডের টিকা পাবে ২২ লাখ শিশু। চট্টগ্রাম জেলা ও সিটি কর্পোরেশন মিলে এই টিকা দেয়া হবে। এই টিকাদান কর্মসূচি বাস্তবায়নে প্রস্তুতি নিচ্ছে স্বাস্থ্য বিভাগ। আগামী ১২ অক্টোবর থেকে কার্যক্রম শুরু হলেও বর্তমানে নিবন্ধন চলছে। স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্টরা জানান, টাইফয়েড ভ্যাকসিনের এই এক ডোজের ইনজেকটেবল ভ্যাকসিন শিশুদের ৩ থেকে ৭ বছর পর্যন্ত সুরক্ষা দেবে। গ্যাভি ভ্যাকসিন অ্যালায়েন্সের সহায়তায় আনা হয়েছে টিকাটি। যা প্রথমবারের মতো বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা দিচ্ছে সরকার।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) জানায়, টাইফয়েড স্যালমোনেলা টাইফি ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়, যা সাধারণত দূষিত খাদ্য বা পানি গ্রহণের মাধ্যমে ছড়ায়। এর উপসর্গের মধ্যে রয়েছে দীর্ঘস্থায়ী জ্বর, মাথাব্যথা, বমিভাব, ক্ষুধামন্দা, কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া। প্রতিবছর বিশ্বে প্রায় ৯০ লাখ মানুষ টাইফয়েডে আক্রান্ত হয় এবং প্রায় ১ লাখ ১০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। নিরাপদ পানি ও উন্নত স্যানিটেশন ব্যবস্থার অভাবে রোগটি বেশি ছড়ায়।
চসিক স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এলাকায় ৮ লাখ ১৯ হাজার ৫৯২ জন শিশুকে টিকা দেওয়ার প্রাথমিক লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সিটি কর্পোরেশনের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি ডা. খাদিজা আক্তার।