এক সময়ের জনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যম ছিল টেলিফোন। যুগের পরিবর্তনের ফলে টেলিফোনের পরবর্তীতে এসেছে মোবাইল ফোন। কম খরচে মানুষের হাতে নাগালে মোবাইল ব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে কমতে শুরু করে টেলিফোনের ব্যবহার। চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলা প্রাণ কেন্দ্রে অবস্থিত উপজেলার টেলিফোন এক্সচেঞ্জ (টিএনটি) ভবনটি সুসজ্জিত থাকলেও জনবলের অভাবে মুখ থুবড়ে পড়েছে সেবার মান। ফলে এখন নেই আর নেই দিয়ে চলে টেলিফোনের সেবার মান। জানা গেছে, দামুড়হুদা উপজেলার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত উপজেলার টেলিফোন এক্সচেঞ্জটি চারিদিকে বাউন্ডারি যুক্ত সুসজ্জিত দ্বিতল ভবন। এই ভবনে স্থাপিত ৪শ’ ৫০টি ডিজিটাল টেলিফেনের সংযোগস্থল। এক সময়দিন রাত টেলিফোনের সেবা নিতে লোক সমাগম জমজমাট থাকতো। সেবা দিতে হিমশিম খেতো কর্মচারীরা। এই টেলিফোন এক্সচেঞ্জ সাতজন কর্মচারী থাকার নিয়ম থাকলেও এখন আছে মাত্র একজন লাইনম্যান। তাও আবার তিনি অসুস্থ। কোনো রকম অফিস রুমে মেঝেতে বিছানায় শুয়ে বসে মাঝেমধ্যে আসা টেলিফোন কল রিসিভ করেন। ডিজিটাল টেলিফোনের সেবার মান কমতে কমতে এখন সরকারি বেসরকারি পর্যায়ে ৫১টি সংযোগ আছে। এ সমস্ত সংযোগ ফোন এসে বিগড়ে গেলে ভোগান্তির শেষ থাকে না । সেবা দিতে গেলে নানা জটিলতার মুখে পড়ে আরও বিপর্যয় ঘটে। বর্তমান যে লাইনম্যান আছে সে কোন ত্রুটি যুক্ত লাইনে কাজ করতে গেলে অফিস থাকে ফাঁকা। কল এলেও রিসিভ করার কেউ থাকে না। ফলে গ্রাহক দিন দিন অতিষ্ট হয়ে পড়ে মুখ ঘুরিয়ে নিচ্ছে টেলিফোনের সেবা থেকে। দিনের পরদিন চলছে এভাবেই টেলিফোনের সেবা। উপজেলা টেলিফোন এক্সচেঞ্জ অফিসে সব অবকাঠামো থাকা স্বপ্নে নেই কোন সেবার মান। দীর্ঘদিন থেকে লোকবলের অভাবে তেমন একটা কর্মতৎপরতা নেই বললেই চলে। এক্সচেঞ্জ অফিসের বড় টাওয়ার দাঁড়িয়ে আছে অযতœ অবহেলায়। মূল অফিসের কলোসফুল গেট অকেজো হয়ে পড়েছে । ইতোমধ্যে নিরাপত্তার অভাব দেখা দিয়েছে। নেই কোনো সংস্কার ব্যবস্থা। টেলিফোন এক্সচেঞ্জটি বাংলাদেশ টেলি কমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল) নামে পরিচালিত হয়ে আসছে। জনবল সংকটের পাশাপাশি নানা ত্রুটির কারণে থমকে গেছে ডিজিটাল টেলিফোন সেবা। জরাজীর্ণ অবস্থায় পড়ে টেলিফোন এক্সচেঞ্জ (টিএনটি) ভবন ভুতুড়ে পরিবেশে বিরাজ করছে। টলিফোন এক্সচেঞ্জ ভবনের প্রধান ফটকের সাইনবোর্ড গ্রাহকদের চোখে পড়ে না। ভবনের ভেতরে ভুতুড়ে পরিবেশে অফিস কক্ষ আর আবাসিক কক্ষ বুঝে ওঠা যায় না। ফলে নেই আর নেই দিয়ে চলছে টেলিফোনের সেবার মান।
উপজেলা সদরে ইসমাইল হোসেন বলেন, উপজেলা টেলিফোন এক্সচেঞ্জের অধীন আমার টেলিফোন সংযোগ ছিল। টেলিফোনের গ্রাহক সেবার মান বেহাল অবস্থা। গ্রাহকদের যথাযথ সেবা দেওয়ার মতো জনবলও তাদের নেই। আগের মতো আর টেলিফোনের প্রয়োজন হয় না। প্রযুক্তির পরিবর্তন হওয়ার কারণে গ্রাহকের টেলিফোনে আগ্রহ কমেছে। এখন হাতের মুঠোয় থাকা মোবাইলই যথেষ্ট। টেলিফোন আর আগের মতো চলে না। টেলিফোনের গ্রাহক টানতে হলে কল রেট সহজলভ্য ও সেই সাথে কটলেস টেলিফোন সেট গ্রাহকের হাতে পৌঁছে দিলে এবং সেবার মান ভালো করতে পারলে গ্রাহক টানতে সক্ষম হবে ।
উপজেলা বাজারের ভুষি মাল ব্যবসায়ী হাজী জালালউদ্দিন বলেন, আমি বাজারের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে টেলিফোন ছিল। তখন থেকেই দেশের বিভিন্ন মোকামে টেলিফোন দিয়ে জরুরী ব্যবসার কাজ করতাম । টেলিফোনের যথেষ্ট কদর ছিল। বাজারে মোবাইল ফোন আসার পর মানুষের কাছে তার গ্রহন যোগ্যতা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে । সহজে সংযোগ, অল্প খরচে কথা বলার সুযোগ এবং সহজে বহনযোগ্য হওয়ার কারণে টেলিফোন আর কাজে লাগে না। তাই টেলিফোনের পরির্বতে মোবাইল ফোনই কথা বলার শ্রেষ্ঠ উপায় হিসেবে গ্রহণ করেছি। মোবাইল আসার পর টেলিফোনটি কাজে লাগেনি। ব্যবসাসহ সব কাজ টেলিফোনের চেয়ে মোবাইল ভালো । এত কোন বাড়তি ঝামেলা নেই। নানা জটিলতা কারনে এর সেবা না পেয়ে মুখ ফিরিয়ে নেই । মোবাইলের কারণে এখন টেলিফোনের গ্রাহক কমছে। মোবাইল রাখাই ভালো ।
অধ্যক্ষ কামাল উদ্দিন বলেন, মোবাইলের যুগে ধারাবাহিকভাবে কমছে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেডের (বিটিসিএল) টেলিফোন গ্রাহক সংখ্যা। সময় মতো গ্রাহকদের সার্ভিস না দেওয়ায় টেলিফোনের বেহাল অবস্থা হয়েছে। দিন দিন গ্রাহকের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। এরপর থেকেই টেলিফোন সেবার মান কমতে পড়তে শুরু করে। টেলিফোন এক্সচেঞ্জ ভবন নির্মাণ করলেও গ্রাহকদের সেবার মান বাড়াতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। উপজেলার টেলিফোন এক্সচেঞ্জ নতুন আঙ্গিকে ডিজিটাল পদ্ধতিতে যোগাযোগ ব্যবস্থা পৌঁছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতির বাস্তবে প্রতিফলন ঘটেনি।এক সময়ের জনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যম ছিল টেলিফোন। যুগের পরিবর্তনে মোবাইল আসার পর থেকে কমতে শুরু করে টেলিফোন ব্যবহার। এক্সচেঞ্জ (টিএনটি) জনবলের অভাব রয়েছে। দিন দিন টেলিফোনের চাহিদা কমার পাশাপাশি অফিসটিতে লোক সমাগম আর আগের মতো দেখা মেলে না। নানান জটিলতায় ত্রুটির কারণে বিকল অবস্থায় থাকে সংযোগ। এসব কারণে গ্রাহকরা নিজ উদ্যোগেই সংযোগ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। ।
এলাকাবাসীর দাবি এটি রাষ্ট্রীয় সম্পদ একে রক্ষা করা সবার দায়িত্ব। কর্তৃপক্ষের মতে টেলিফোন এক্সচেঞ্জটি পুরো কাজই ডিজিটাল ব্যবস্থায় রয়েছে। টেলিফোন এক্সচেঞ্জটি বাংলাদেশ টেলি কমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল) নামে পরিচালিত হচ্ছে। কর্তৃপক্ষ টেলিফোন এক্সচেঞ্জটির কার্যক্রমে গতি ফেরাতে জনবল বাড়ানো, দ্রুত গ্রাহক সেবা সহ মানুষের হাতের নাগালে সহজ লভ্য নতুন প্রযুক্তি দিয়ে দ্রুত উদ্যেগ নিলে আবারও নতুন করে গ্রাহক সৃষ্টি হবে এবং গ্রাহক জমজমাট হয়ে উঠবে টেলিফোন এক্সচেঞ্জটি। দ্রুত লাভজনক প্রতিষ্ঠিান হিসেবে চিহ্নিত হবে ।
রোববার, ১৭ আগস্ট ২০২৫
এক সময়ের জনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যম ছিল টেলিফোন। যুগের পরিবর্তনের ফলে টেলিফোনের পরবর্তীতে এসেছে মোবাইল ফোন। কম খরচে মানুষের হাতে নাগালে মোবাইল ব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে কমতে শুরু করে টেলিফোনের ব্যবহার। চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলা প্রাণ কেন্দ্রে অবস্থিত উপজেলার টেলিফোন এক্সচেঞ্জ (টিএনটি) ভবনটি সুসজ্জিত থাকলেও জনবলের অভাবে মুখ থুবড়ে পড়েছে সেবার মান। ফলে এখন নেই আর নেই দিয়ে চলে টেলিফোনের সেবার মান। জানা গেছে, দামুড়হুদা উপজেলার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত উপজেলার টেলিফোন এক্সচেঞ্জটি চারিদিকে বাউন্ডারি যুক্ত সুসজ্জিত দ্বিতল ভবন। এই ভবনে স্থাপিত ৪শ’ ৫০টি ডিজিটাল টেলিফেনের সংযোগস্থল। এক সময়দিন রাত টেলিফোনের সেবা নিতে লোক সমাগম জমজমাট থাকতো। সেবা দিতে হিমশিম খেতো কর্মচারীরা। এই টেলিফোন এক্সচেঞ্জ সাতজন কর্মচারী থাকার নিয়ম থাকলেও এখন আছে মাত্র একজন লাইনম্যান। তাও আবার তিনি অসুস্থ। কোনো রকম অফিস রুমে মেঝেতে বিছানায় শুয়ে বসে মাঝেমধ্যে আসা টেলিফোন কল রিসিভ করেন। ডিজিটাল টেলিফোনের সেবার মান কমতে কমতে এখন সরকারি বেসরকারি পর্যায়ে ৫১টি সংযোগ আছে। এ সমস্ত সংযোগ ফোন এসে বিগড়ে গেলে ভোগান্তির শেষ থাকে না । সেবা দিতে গেলে নানা জটিলতার মুখে পড়ে আরও বিপর্যয় ঘটে। বর্তমান যে লাইনম্যান আছে সে কোন ত্রুটি যুক্ত লাইনে কাজ করতে গেলে অফিস থাকে ফাঁকা। কল এলেও রিসিভ করার কেউ থাকে না। ফলে গ্রাহক দিন দিন অতিষ্ট হয়ে পড়ে মুখ ঘুরিয়ে নিচ্ছে টেলিফোনের সেবা থেকে। দিনের পরদিন চলছে এভাবেই টেলিফোনের সেবা। উপজেলা টেলিফোন এক্সচেঞ্জ অফিসে সব অবকাঠামো থাকা স্বপ্নে নেই কোন সেবার মান। দীর্ঘদিন থেকে লোকবলের অভাবে তেমন একটা কর্মতৎপরতা নেই বললেই চলে। এক্সচেঞ্জ অফিসের বড় টাওয়ার দাঁড়িয়ে আছে অযতœ অবহেলায়। মূল অফিসের কলোসফুল গেট অকেজো হয়ে পড়েছে । ইতোমধ্যে নিরাপত্তার অভাব দেখা দিয়েছে। নেই কোনো সংস্কার ব্যবস্থা। টেলিফোন এক্সচেঞ্জটি বাংলাদেশ টেলি কমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল) নামে পরিচালিত হয়ে আসছে। জনবল সংকটের পাশাপাশি নানা ত্রুটির কারণে থমকে গেছে ডিজিটাল টেলিফোন সেবা। জরাজীর্ণ অবস্থায় পড়ে টেলিফোন এক্সচেঞ্জ (টিএনটি) ভবন ভুতুড়ে পরিবেশে বিরাজ করছে। টলিফোন এক্সচেঞ্জ ভবনের প্রধান ফটকের সাইনবোর্ড গ্রাহকদের চোখে পড়ে না। ভবনের ভেতরে ভুতুড়ে পরিবেশে অফিস কক্ষ আর আবাসিক কক্ষ বুঝে ওঠা যায় না। ফলে নেই আর নেই দিয়ে চলছে টেলিফোনের সেবার মান।
উপজেলা সদরে ইসমাইল হোসেন বলেন, উপজেলা টেলিফোন এক্সচেঞ্জের অধীন আমার টেলিফোন সংযোগ ছিল। টেলিফোনের গ্রাহক সেবার মান বেহাল অবস্থা। গ্রাহকদের যথাযথ সেবা দেওয়ার মতো জনবলও তাদের নেই। আগের মতো আর টেলিফোনের প্রয়োজন হয় না। প্রযুক্তির পরিবর্তন হওয়ার কারণে গ্রাহকের টেলিফোনে আগ্রহ কমেছে। এখন হাতের মুঠোয় থাকা মোবাইলই যথেষ্ট। টেলিফোন আর আগের মতো চলে না। টেলিফোনের গ্রাহক টানতে হলে কল রেট সহজলভ্য ও সেই সাথে কটলেস টেলিফোন সেট গ্রাহকের হাতে পৌঁছে দিলে এবং সেবার মান ভালো করতে পারলে গ্রাহক টানতে সক্ষম হবে ।
উপজেলা বাজারের ভুষি মাল ব্যবসায়ী হাজী জালালউদ্দিন বলেন, আমি বাজারের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে টেলিফোন ছিল। তখন থেকেই দেশের বিভিন্ন মোকামে টেলিফোন দিয়ে জরুরী ব্যবসার কাজ করতাম । টেলিফোনের যথেষ্ট কদর ছিল। বাজারে মোবাইল ফোন আসার পর মানুষের কাছে তার গ্রহন যোগ্যতা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে । সহজে সংযোগ, অল্প খরচে কথা বলার সুযোগ এবং সহজে বহনযোগ্য হওয়ার কারণে টেলিফোন আর কাজে লাগে না। তাই টেলিফোনের পরির্বতে মোবাইল ফোনই কথা বলার শ্রেষ্ঠ উপায় হিসেবে গ্রহণ করেছি। মোবাইল আসার পর টেলিফোনটি কাজে লাগেনি। ব্যবসাসহ সব কাজ টেলিফোনের চেয়ে মোবাইল ভালো । এত কোন বাড়তি ঝামেলা নেই। নানা জটিলতা কারনে এর সেবা না পেয়ে মুখ ফিরিয়ে নেই । মোবাইলের কারণে এখন টেলিফোনের গ্রাহক কমছে। মোবাইল রাখাই ভালো ।
অধ্যক্ষ কামাল উদ্দিন বলেন, মোবাইলের যুগে ধারাবাহিকভাবে কমছে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেডের (বিটিসিএল) টেলিফোন গ্রাহক সংখ্যা। সময় মতো গ্রাহকদের সার্ভিস না দেওয়ায় টেলিফোনের বেহাল অবস্থা হয়েছে। দিন দিন গ্রাহকের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। এরপর থেকেই টেলিফোন সেবার মান কমতে পড়তে শুরু করে। টেলিফোন এক্সচেঞ্জ ভবন নির্মাণ করলেও গ্রাহকদের সেবার মান বাড়াতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। উপজেলার টেলিফোন এক্সচেঞ্জ নতুন আঙ্গিকে ডিজিটাল পদ্ধতিতে যোগাযোগ ব্যবস্থা পৌঁছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতির বাস্তবে প্রতিফলন ঘটেনি।এক সময়ের জনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যম ছিল টেলিফোন। যুগের পরিবর্তনে মোবাইল আসার পর থেকে কমতে শুরু করে টেলিফোন ব্যবহার। এক্সচেঞ্জ (টিএনটি) জনবলের অভাব রয়েছে। দিন দিন টেলিফোনের চাহিদা কমার পাশাপাশি অফিসটিতে লোক সমাগম আর আগের মতো দেখা মেলে না। নানান জটিলতায় ত্রুটির কারণে বিকল অবস্থায় থাকে সংযোগ। এসব কারণে গ্রাহকরা নিজ উদ্যোগেই সংযোগ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। ।
এলাকাবাসীর দাবি এটি রাষ্ট্রীয় সম্পদ একে রক্ষা করা সবার দায়িত্ব। কর্তৃপক্ষের মতে টেলিফোন এক্সচেঞ্জটি পুরো কাজই ডিজিটাল ব্যবস্থায় রয়েছে। টেলিফোন এক্সচেঞ্জটি বাংলাদেশ টেলি কমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল) নামে পরিচালিত হচ্ছে। কর্তৃপক্ষ টেলিফোন এক্সচেঞ্জটির কার্যক্রমে গতি ফেরাতে জনবল বাড়ানো, দ্রুত গ্রাহক সেবা সহ মানুষের হাতের নাগালে সহজ লভ্য নতুন প্রযুক্তি দিয়ে দ্রুত উদ্যেগ নিলে আবারও নতুন করে গ্রাহক সৃষ্টি হবে এবং গ্রাহক জমজমাট হয়ে উঠবে টেলিফোন এক্সচেঞ্জটি। দ্রুত লাভজনক প্রতিষ্ঠিান হিসেবে চিহ্নিত হবে ।