ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার চিংড়িজোনের একটি মৎস্য ঘেরের দখল ঘিরে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে শেকাব উদ্দিন (৩৫) নামের একজন নিহত হয়েছেন।
গতকাল শনিবার রাত সাড়ে বারোটার দিকে চিংড়ি জোনের সওদাগরঘোনাস্থ পাউবোর রাবার ড্যামের পাশে রামপুর আবাসন প্রকল্প এলাকায় ঘটেছে এ গোলাগুলির ঘটনা। এসময় আশপাশের এলাকার লোকজনের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
নিহত শেকাব উদ্দিন চকরিয়া উপজেলার সাহারবিল ইউনিয়নের রামপুর বক্সিপাড়া এলাকার মনজুর আলম প্রকাশ মনজুর বলির ছেলে। নিহত ব্যক্তি দুই সন্তানের জনক বলে জানিয়েছে তার পরিবার সদস্যরা।
গোলাগুলির ঘটনায় একজন নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চকরিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ ইয়াছিন মিয়া। তিনি বলেন, খবর পেয়ে রাত পৌনে একটার দিকে চকরিয়া সার্কেলের সহকারি পুলিশ সুপার (এএসপি) অভিজিৎ দাশ এবং আমি পুলিশের একটি টিম নিয়ে ঘটনাস্থলে যাই।
সেখানে পৌঁছার আগেই গোলাগুলিতে জড়িত অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। পরে আমরা চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করি। পুলিশ জানিয়েছে, নিহত শেকাব উদ্দিনের বিরুদ্ধে বেশকটি মামলা রয়েছে। তবে সে এসব মামলায় জামিনে ছিলেন। স্থানীয় এলাকাবাসী জানিয়েছে, চকরিয়া উপজেলার চিংড়িজোনের সওদাগরঘোনাস্থ পানি উন্নয়ন বোর্ডের রাবার ড্যামের পাশে রামপুর আবাসন প্রকল্প এলাকায় ২২ একর আয়তনের একটি মৎস্য ঘেরের দখল নিয়ে আগে থেকে দুইপক্ষের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে।
এরই জেরধরে গতকাল শনিবার রাত সাড়ে বারোটার দিকে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা ঘেরটি দখলে নিতে হানা দেয়। এসময় খবর পেয়ে অপরপক্ষের একটি গ্রুপ সেখানে উপস্থিত হলে দুই গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে প্রতিপক্ষের সন্ত্রাসীদের ছোঁড়া গুলি বিদ্ধ শেকাব উদ্দিন নামের একজন নিহত হন।
ঘটনার পরপর আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে ঘটনাস্থল থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় শেকাব উদ্দিনকে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত্যু ঘোষণা করেন।
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বলেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। রাতে নিহতের মরদেহের সুরতহাল তৈরি করা হয়েছে। রোববার সকালে ময়নাতদন্তের জন্য নিহতের মরদেহ কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। তিনি বলেন, এ ঘটনায় জড়িত সন্ত্রাসীদের ধরতে পুলিশের একাধিক টিম অভিযানে নেমেছে। আমরা আশাকরি অচিরেই সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ১৭ আগস্ট ২০২৫
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার চিংড়িজোনের একটি মৎস্য ঘেরের দখল ঘিরে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে শেকাব উদ্দিন (৩৫) নামের একজন নিহত হয়েছেন।
গতকাল শনিবার রাত সাড়ে বারোটার দিকে চিংড়ি জোনের সওদাগরঘোনাস্থ পাউবোর রাবার ড্যামের পাশে রামপুর আবাসন প্রকল্প এলাকায় ঘটেছে এ গোলাগুলির ঘটনা। এসময় আশপাশের এলাকার লোকজনের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
নিহত শেকাব উদ্দিন চকরিয়া উপজেলার সাহারবিল ইউনিয়নের রামপুর বক্সিপাড়া এলাকার মনজুর আলম প্রকাশ মনজুর বলির ছেলে। নিহত ব্যক্তি দুই সন্তানের জনক বলে জানিয়েছে তার পরিবার সদস্যরা।
গোলাগুলির ঘটনায় একজন নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চকরিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ ইয়াছিন মিয়া। তিনি বলেন, খবর পেয়ে রাত পৌনে একটার দিকে চকরিয়া সার্কেলের সহকারি পুলিশ সুপার (এএসপি) অভিজিৎ দাশ এবং আমি পুলিশের একটি টিম নিয়ে ঘটনাস্থলে যাই।
সেখানে পৌঁছার আগেই গোলাগুলিতে জড়িত অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। পরে আমরা চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করি। পুলিশ জানিয়েছে, নিহত শেকাব উদ্দিনের বিরুদ্ধে বেশকটি মামলা রয়েছে। তবে সে এসব মামলায় জামিনে ছিলেন। স্থানীয় এলাকাবাসী জানিয়েছে, চকরিয়া উপজেলার চিংড়িজোনের সওদাগরঘোনাস্থ পানি উন্নয়ন বোর্ডের রাবার ড্যামের পাশে রামপুর আবাসন প্রকল্প এলাকায় ২২ একর আয়তনের একটি মৎস্য ঘেরের দখল নিয়ে আগে থেকে দুইপক্ষের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে।
এরই জেরধরে গতকাল শনিবার রাত সাড়ে বারোটার দিকে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা ঘেরটি দখলে নিতে হানা দেয়। এসময় খবর পেয়ে অপরপক্ষের একটি গ্রুপ সেখানে উপস্থিত হলে দুই গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে প্রতিপক্ষের সন্ত্রাসীদের ছোঁড়া গুলি বিদ্ধ শেকাব উদ্দিন নামের একজন নিহত হন।
ঘটনার পরপর আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে ঘটনাস্থল থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় শেকাব উদ্দিনকে চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত্যু ঘোষণা করেন।
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বলেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। রাতে নিহতের মরদেহের সুরতহাল তৈরি করা হয়েছে। রোববার সকালে ময়নাতদন্তের জন্য নিহতের মরদেহ কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। তিনি বলেন, এ ঘটনায় জড়িত সন্ত্রাসীদের ধরতে পুলিশের একাধিক টিম অভিযানে নেমেছে। আমরা আশাকরি অচিরেই সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হবে।