ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর উপজেলার সীমান্ত এলাকায় জমি নিয়ে পূর্ব বিরোধের জের ধরে দুই পক্ষে সংঘর্ষ নারী ও শিশুসহ ২০ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। খবর পেয়ে ট্যাকেরঘাট অস্থায়ী পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই মো. মোফাজ্জল হোসেন সঙ্গীয় ফোর্সসহ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
সংঘর্ষে আহতদের মধ্যে তিন জনকে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতাল এবং বাকিদের তাহিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
গত মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার শ্রীপুর উত্তর ইউনিয়নের লাকমা গ্রামের ট্যাকেরঘাট - বাগলী যাওয়ার পাকা সড়কে ঘটনাটি ঘটে।
এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে লাকমা গ্রামের হাবিবুর রহমান ও রাশিদ মিয়ার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। গত মঙ্গলবার দুপুরে ওই পূর্বশত্রুতার জের ধরেই লাকমা গ্রামের পাকা সড়কে দুজনের ( হাবিবুর রহমান ও রাশিদ মিয়ার) মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে খবর পেয়ে হাবিবুর রহমানে ১৫-২০ আতœীয় স্বজন বাড়ি থেকে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে এসে রাশিদ মিয়ার উপর হামলা চালায়। এ সময় হাবিবুর রহমান ও তার লোকজন রাশিদ মিয়া(৭০)কে পিটিয়ে একটি পা ভেঙে দেয়। এই খবর পেয়ে রাশিদ মিয়ার লোকজন ঘটনাস্থলে আসলে তাদেরকেও ধারালো অস্ত্র ও লাঠি দিয়ে পিটিয়ে লোকমান মিয়া(৩৫), দুলাল মিয়া(৩২), শিশু আরিফুল ইসলাম(৫), হেকমত আলী (৩৯), বাছির মিয়া(৫৩)কে মাথা পায়ে ও শরীরে বিভিন্ন স্থানে পিটিয়ে ও কুপিয়ে গুরুত্বর আহত করে। এরপর রাশিদ মিয়ার লোকজন পাল্টা হামলা চালিয়ে হাবিবুর রহমানের পক্ষের জায়েদা (৩০), জামির আলী (২৮) ও কালা মিয়া (৩৫) আহত করে। খবর পেয়ে ট্যাকেরঘাট অস্থায়ী পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই মো. মোফাজ্জল হোসেন সঙ্গীয় ফোর্স সহ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে স্থানীয় এলাকাবাসীর সহযোগিতায় আহতদেরকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও সুনামগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয় ।
সংঘর্ষের সত্যতা নিশ্চিত করে তাহিরপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি দেলোয়ার হোসেন জানান,বর্তমান পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে। এই বিষয় লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় আইন গত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ২০ আগস্ট ২০২৫
সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর উপজেলার সীমান্ত এলাকায় জমি নিয়ে পূর্ব বিরোধের জের ধরে দুই পক্ষে সংঘর্ষ নারী ও শিশুসহ ২০ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। খবর পেয়ে ট্যাকেরঘাট অস্থায়ী পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই মো. মোফাজ্জল হোসেন সঙ্গীয় ফোর্সসহ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
সংঘর্ষে আহতদের মধ্যে তিন জনকে সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতাল এবং বাকিদের তাহিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
গত মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার শ্রীপুর উত্তর ইউনিয়নের লাকমা গ্রামের ট্যাকেরঘাট - বাগলী যাওয়ার পাকা সড়কে ঘটনাটি ঘটে।
এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে লাকমা গ্রামের হাবিবুর রহমান ও রাশিদ মিয়ার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। গত মঙ্গলবার দুপুরে ওই পূর্বশত্রুতার জের ধরেই লাকমা গ্রামের পাকা সড়কে দুজনের ( হাবিবুর রহমান ও রাশিদ মিয়ার) মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে খবর পেয়ে হাবিবুর রহমানে ১৫-২০ আতœীয় স্বজন বাড়ি থেকে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে এসে রাশিদ মিয়ার উপর হামলা চালায়। এ সময় হাবিবুর রহমান ও তার লোকজন রাশিদ মিয়া(৭০)কে পিটিয়ে একটি পা ভেঙে দেয়। এই খবর পেয়ে রাশিদ মিয়ার লোকজন ঘটনাস্থলে আসলে তাদেরকেও ধারালো অস্ত্র ও লাঠি দিয়ে পিটিয়ে লোকমান মিয়া(৩৫), দুলাল মিয়া(৩২), শিশু আরিফুল ইসলাম(৫), হেকমত আলী (৩৯), বাছির মিয়া(৫৩)কে মাথা পায়ে ও শরীরে বিভিন্ন স্থানে পিটিয়ে ও কুপিয়ে গুরুত্বর আহত করে। এরপর রাশিদ মিয়ার লোকজন পাল্টা হামলা চালিয়ে হাবিবুর রহমানের পক্ষের জায়েদা (৩০), জামির আলী (২৮) ও কালা মিয়া (৩৫) আহত করে। খবর পেয়ে ট্যাকেরঘাট অস্থায়ী পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই মো. মোফাজ্জল হোসেন সঙ্গীয় ফোর্স সহ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে স্থানীয় এলাকাবাসীর সহযোগিতায় আহতদেরকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও সুনামগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয় ।
সংঘর্ষের সত্যতা নিশ্চিত করে তাহিরপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি দেলোয়ার হোসেন জানান,বর্তমান পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে। এই বিষয় লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় আইন গত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।