ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়েছেন, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের আহবায়ক নঈম জাহাঙ্গীর ও সদস্য সচিব সাদেক আহমেদ খান।
এক বিবৃতিতে তারা বলেন, ‘সম্প্রতি জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতির নাম নিয়ে জনাব ইশতিয়াক আজিজ উলফাত এক সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করে বলেছেন, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ-এর আহ্বায়ক কমিটির অধিকাংশ সদস্য আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সদস্য ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা। তিনি আরো অভিযোগ করেছেন যে, বর্তমান মুক্তিযোদ্ধা সংসদ অর্থের বিনিময়ে জেলা কমিটি অনুমোদন দিয়েছে।’
ইশতিয়াক উলফাতের এমন অভিযোগের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে সংবাদপত্রে এক বিবৃতি পাঠিয়েছেন বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের এই দুই কর্মকর্তা। বিবৃতিতে তারা বলেন, আমরা জানি বিগত সরকারের আইনমন্ত্রীর আত্মীয় হিসেবে তার ছত্রছায়ায় জনাব ইশতিয়াক আজিজ উলফাত নানা ধরনের অনৈতিক সুযোগ সুবিধা নিয়েছেন।
বিবৃতিতে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের দুই নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল-এর ৩ জুন ২০২৫ তারিখের গেজেট অনুসরণ করে। বিগত ২৪ জুন ২০২৫ জামুকার ৯৮তম সভায় বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ১১ সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি গঠন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। জামুকার একজন সদস্য হিসেবে ইশতিয়াক আজিজ উলফাত উক্ত সভায় উপস্থিত থেকে এই কমিটি অনুমোদন করেন। মুক্তিযোদ্ধা সংসদের পদ লাভের আশায় ব্যর্থ হয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে বিভক্তি সৃষ্টি করে মূলত: সাবেক ফ্যাসিবাদী সরকারের নীল নকশা বাস্তবায়নে ইশতিয়াক আজিজ উলফাত লিপ্ত হয়েছে বলে আমাদের ধারণা।’
বিবৃতিতে তারা বলেন, আমরা মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টিকারী, অর্থ লিঙ্গু, চাঁদাবাজ, দুর্ব্যবহারকারি, তথ্য গোপনকারী, ষড়যন্ত্রকারী ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের এহেন বক্তব্য প্রত্যাখান করছি। তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং একই সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের মাননীয় উপদেষ্টা মহোদয়ের কাছে দাবী করছি যে, অবিলম্বে ইশতিয়াক আজিজ উলফাতকে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল থেকে অব্যাহতি দেয়ার জন্য মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের উপদেষ্টার কাছে দাবি জানিয়েছেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ২০ আগস্ট ২০২৫
জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়েছেন, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের আহবায়ক নঈম জাহাঙ্গীর ও সদস্য সচিব সাদেক আহমেদ খান।
এক বিবৃতিতে তারা বলেন, ‘সম্প্রতি জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতির নাম নিয়ে জনাব ইশতিয়াক আজিজ উলফাত এক সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করে বলেছেন, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ-এর আহ্বায়ক কমিটির অধিকাংশ সদস্য আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সদস্য ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা। তিনি আরো অভিযোগ করেছেন যে, বর্তমান মুক্তিযোদ্ধা সংসদ অর্থের বিনিময়ে জেলা কমিটি অনুমোদন দিয়েছে।’
ইশতিয়াক উলফাতের এমন অভিযোগের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে সংবাদপত্রে এক বিবৃতি পাঠিয়েছেন বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের এই দুই কর্মকর্তা। বিবৃতিতে তারা বলেন, আমরা জানি বিগত সরকারের আইনমন্ত্রীর আত্মীয় হিসেবে তার ছত্রছায়ায় জনাব ইশতিয়াক আজিজ উলফাত নানা ধরনের অনৈতিক সুযোগ সুবিধা নিয়েছেন।
বিবৃতিতে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের দুই নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল-এর ৩ জুন ২০২৫ তারিখের গেজেট অনুসরণ করে। বিগত ২৪ জুন ২০২৫ জামুকার ৯৮তম সভায় বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ১১ সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি গঠন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। জামুকার একজন সদস্য হিসেবে ইশতিয়াক আজিজ উলফাত উক্ত সভায় উপস্থিত থেকে এই কমিটি অনুমোদন করেন। মুক্তিযোদ্ধা সংসদের পদ লাভের আশায় ব্যর্থ হয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে বিভক্তি সৃষ্টি করে মূলত: সাবেক ফ্যাসিবাদী সরকারের নীল নকশা বাস্তবায়নে ইশতিয়াক আজিজ উলফাত লিপ্ত হয়েছে বলে আমাদের ধারণা।’
বিবৃতিতে তারা বলেন, আমরা মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টিকারী, অর্থ লিঙ্গু, চাঁদাবাজ, দুর্ব্যবহারকারি, তথ্য গোপনকারী, ষড়যন্ত্রকারী ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের এহেন বক্তব্য প্রত্যাখান করছি। তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং একই সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের মাননীয় উপদেষ্টা মহোদয়ের কাছে দাবী করছি যে, অবিলম্বে ইশতিয়াক আজিজ উলফাতকে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল থেকে অব্যাহতি দেয়ার জন্য মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের উপদেষ্টার কাছে দাবি জানিয়েছেন।