ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মোহাম্মদপুরের জেনিভা ক্যাম্পে মাদক কারবারীদের দুই পক্ষের সংঘর্ষের জেরে কিশোর শাহ আলম নিহতের ঘটনায় করা মামলায় ২৬ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে আদালত। তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের শুনানি নিয়ে বুধবার,(২০ আগস্ট ২০২৫) ঢাকার মহানগর হাকিম মো. জুয়েল রানা এ আদেশ দেন। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মুহাম্মদ শামসুদ্দোহা সুমন এ তথ্য জানান। আসামিরা হলেন-নাসির হোসেন নাশু, ফাইয়াজ হোসেন, মো. রাসেল, মো. হিরা, মো. আল আমিন, মো. জামিল, মো. ফয়সাল হোসেন, মো. গোলাম রসুল, মো. মোস্তাক, মো. সাইদ হোসেন, মো. শুভ, মো. রাকিব, মো. সেলিম, মো. শাওন, মো. মাসুদ রানা, মো. আকাশ, মো. ইসতিয়াক, মো. রাশেদ, মো. রাসেল, মো. রাজ, মো. রাজিব, মো. বশির, মো. পাপ্পু, শাহ আলম, মো. আজাদ হোসেন ও ফয়সাল হোসেন।
গত ১২ আগস্টে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়। এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদপুর থানার এসআই মো. মাজহারুল ইসলাম আসামিদের শাহ আলম হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তাদের গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন। এরপর ২৬ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়। শাহ আলম মারা যাওয়ার দুইদিন পর গত ১৩ আগস্টে তার বাবা মো. রুবেল বাদী হয়ে মোহাম্মদপুর থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ‘গত ১১ আগস্ট সকাল থেকে মোহাম্মদপুরের জেনিভা ক্যাম্পে এলাকায় মাদক কারবারীদের বিভিন্ন গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া চলে আসছিল। ওইদিন দুপুর পৌনে ৩ টার দিকে আসামিরা লাঠি ও দেশি অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। ওই সময় ককটেলও ফাটানো হয়। ‘এ সময় ভুক্তভোগী ১৬ বছর বয়সী শাহ আলম বছিলা থেকে তার নানির সঙ্গে দেখা করার জন্য জিনেভা ক্যাম্প এলাকায় যায়।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ২০ আগস্ট ২০২৫
মোহাম্মদপুরের জেনিভা ক্যাম্পে মাদক কারবারীদের দুই পক্ষের সংঘর্ষের জেরে কিশোর শাহ আলম নিহতের ঘটনায় করা মামলায় ২৬ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে আদালত। তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের শুনানি নিয়ে বুধবার,(২০ আগস্ট ২০২৫) ঢাকার মহানগর হাকিম মো. জুয়েল রানা এ আদেশ দেন। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মুহাম্মদ শামসুদ্দোহা সুমন এ তথ্য জানান। আসামিরা হলেন-নাসির হোসেন নাশু, ফাইয়াজ হোসেন, মো. রাসেল, মো. হিরা, মো. আল আমিন, মো. জামিল, মো. ফয়সাল হোসেন, মো. গোলাম রসুল, মো. মোস্তাক, মো. সাইদ হোসেন, মো. শুভ, মো. রাকিব, মো. সেলিম, মো. শাওন, মো. মাসুদ রানা, মো. আকাশ, মো. ইসতিয়াক, মো. রাশেদ, মো. রাসেল, মো. রাজ, মো. রাজিব, মো. বশির, মো. পাপ্পু, শাহ আলম, মো. আজাদ হোসেন ও ফয়সাল হোসেন।
গত ১২ আগস্টে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়। এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদপুর থানার এসআই মো. মাজহারুল ইসলাম আসামিদের শাহ আলম হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তাদের গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন। এরপর ২৬ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়। শাহ আলম মারা যাওয়ার দুইদিন পর গত ১৩ আগস্টে তার বাবা মো. রুবেল বাদী হয়ে মোহাম্মদপুর থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ‘গত ১১ আগস্ট সকাল থেকে মোহাম্মদপুরের জেনিভা ক্যাম্পে এলাকায় মাদক কারবারীদের বিভিন্ন গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া চলে আসছিল। ওইদিন দুপুর পৌনে ৩ টার দিকে আসামিরা লাঠি ও দেশি অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। ওই সময় ককটেলও ফাটানো হয়। ‘এ সময় ভুক্তভোগী ১৬ বছর বয়সী শাহ আলম বছিলা থেকে তার নানির সঙ্গে দেখা করার জন্য জিনেভা ক্যাম্প এলাকায় যায়।