ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
কুষ্টিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক নেতা রেদোয়ান আফ্রিদীর (২৩) ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ মাঠের পেছন গেটে এ ঘটনা ঘটে। আহত রেদোয়ান আফ্রিদী কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের (সন্মান) প্রথম বর্ষে ছাত্র। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সরকারি কলেজ শাখার সাবেক সদস্য সচিব। তার সমর্থকদের দাবি, কলেজ হোস্টেলের আধিপত্য নিয়ে প্রতিবাদ করায় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা তাকে মারধর করেছেন।
কুষ্টিয়া জেলা ছাত্র সংসদের মুখ্য সংগঠক সুজন মাহমুদ বলেন, এক মাস আগে কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ হোস্টেলে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ঝামেলা হচ্ছিল। হলের মধ্যে এ রকম মব সৃষ্টির প্রতিবাদে সাধারণ শিক্ষার্থীরা অনশন করেন। অনশনের নেতৃত্ব দেন আফ্রিদী। এর আগেও আফ্রিদীর ওপর হামলার চেষ্টা চালিয়েছিল ছাত্রদল। তখন পুলিশ চলে আসায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। এরই জেরে সন্ধ্যার দিকে আফ্রিদীকে একা পেয়ে কলেজ শাখা ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা কলেজ মাঠের পেছনের পকেট গেটে হামলা চালান। এ সময় তাকে বেধড়ক মারধর করা হয়।
হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) হোসেন ইমাম বলেন, মাথায় ও বুকে আঘাত করা হয়েছে। সিটিস্ক্যান করতে বলা হয়েছে। রিপোর্ট এলে বাকিটা বলা যাবে।
এ বিষয়ে কুষ্টিয়া জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মোজাক্কির রাব্বি বলেন, এ ঘটনায় জড়িত ব্যক্তি যে দলেরই হোক, তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে হবে।
ছাত্রদল সন্ত্রাসী কার্যকলাপ ও মব সৃষ্টির প্রবণতাকে বিশ্বাস করে না।
কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোশারফ হোসেন বলেন, তদন্ত করে এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ২০ আগস্ট ২০২৫
কুষ্টিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক নেতা রেদোয়ান আফ্রিদীর (২৩) ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ মাঠের পেছন গেটে এ ঘটনা ঘটে। আহত রেদোয়ান আফ্রিদী কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের (সন্মান) প্রথম বর্ষে ছাত্র। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সরকারি কলেজ শাখার সাবেক সদস্য সচিব। তার সমর্থকদের দাবি, কলেজ হোস্টেলের আধিপত্য নিয়ে প্রতিবাদ করায় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা তাকে মারধর করেছেন।
কুষ্টিয়া জেলা ছাত্র সংসদের মুখ্য সংগঠক সুজন মাহমুদ বলেন, এক মাস আগে কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ হোস্টেলে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ঝামেলা হচ্ছিল। হলের মধ্যে এ রকম মব সৃষ্টির প্রতিবাদে সাধারণ শিক্ষার্থীরা অনশন করেন। অনশনের নেতৃত্ব দেন আফ্রিদী। এর আগেও আফ্রিদীর ওপর হামলার চেষ্টা চালিয়েছিল ছাত্রদল। তখন পুলিশ চলে আসায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। এরই জেরে সন্ধ্যার দিকে আফ্রিদীকে একা পেয়ে কলেজ শাখা ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা কলেজ মাঠের পেছনের পকেট গেটে হামলা চালান। এ সময় তাকে বেধড়ক মারধর করা হয়।
হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) হোসেন ইমাম বলেন, মাথায় ও বুকে আঘাত করা হয়েছে। সিটিস্ক্যান করতে বলা হয়েছে। রিপোর্ট এলে বাকিটা বলা যাবে।
এ বিষয়ে কুষ্টিয়া জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মোজাক্কির রাব্বি বলেন, এ ঘটনায় জড়িত ব্যক্তি যে দলেরই হোক, তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে হবে।
ছাত্রদল সন্ত্রাসী কার্যকলাপ ও মব সৃষ্টির প্রবণতাকে বিশ্বাস করে না।
কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোশারফ হোসেন বলেন, তদন্ত করে এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।