ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
কোম্পানীগঞ্জের ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর লুটপাটের ঘটনায় তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে জেলা প্রশাসনের তদন্ত কমিটি। বুধবার,(২০ আগস্ট ২০২৫) বিকেলে ৭ পৃষ্ঠার এ তদন্ত প্রতিবেদন জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে জমা দেয়া হয়। তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (উন্নয়ন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) পদ্মাসন সিংহ। তদন্ত প্রতিবেদনে ১০টি সুপারিশ করা হয়।
তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করছেন বদলির আদেশ পাওয়া জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদ। তিনি বলেন, সাদাপাথর লুটপাটের ব্যাপারে ১০টি মতামত বা সুপারিশ প্রস্তুত করা হয়েছে। প্রতিবেদনটি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে প্রেরণ করা হবে।
জানা যায়, প্রতিবেদনে গণমাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যম থেকে পাওয়া বিভিন্ন ব্যক্তির একটি তালিকা সংযুক্ত করা হয়। তালিকায় ১৩৭ জনের নাম রয়েছে বলে একটি সূত্র জানিয়েছে। এদের অধিকাংশই রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী। প্রতিবেদনে কারা কীভাবে পাথর লুট করে এবং পরিবেশ বিনষ্ট করে সে বিষয়ে তুলে ধরা হয়েছে। পাশাপাশি ১০টি সুপারিশ করা হয়েছে।
গত ১০ ও ১১ আগস্ট সাদা পাথর পর্যটনকেন্দ্র এলাকা থেকে পাথর লুটের ঘটনায় দেশজুড়ে তোলপাড় হয়। অভিযানে নামে যৌথবাহিনী। লুট হওয়া পাথর উদ্ধার অভিযান শুরু করে তারা। আলোচিত এ ঘটনার পর জেলা প্রশাসন তিন সদস্যের কমিটি গঠন করে। এতে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক পদ্মাসন সিংহকে প্রধান করে তিন সদস্যের কমিটিতে রাখা হয় কোম্পানীগঞ্জের ইউএনও আজিজুন্নাহার ও সিলেট পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আফজালুল ইসলাম লিংকনকে।
ওই কমিটির গত ১৭ আগস্টের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করার কথা ছিল। পরে আরও তিন দিনের সময় বর্ধিত করা হয়। তদন্ত শেষে বুধবার প্রতিবেদন দাখিল করেন কমিটির সদস্যরা।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ২০ আগস্ট ২০২৫
কোম্পানীগঞ্জের ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর লুটপাটের ঘটনায় তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে জেলা প্রশাসনের তদন্ত কমিটি। বুধবার,(২০ আগস্ট ২০২৫) বিকেলে ৭ পৃষ্ঠার এ তদন্ত প্রতিবেদন জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে জমা দেয়া হয়। তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (উন্নয়ন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) পদ্মাসন সিংহ। তদন্ত প্রতিবেদনে ১০টি সুপারিশ করা হয়।
তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করছেন বদলির আদেশ পাওয়া জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদ। তিনি বলেন, সাদাপাথর লুটপাটের ব্যাপারে ১০টি মতামত বা সুপারিশ প্রস্তুত করা হয়েছে। প্রতিবেদনটি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে প্রেরণ করা হবে।
জানা যায়, প্রতিবেদনে গণমাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যম থেকে পাওয়া বিভিন্ন ব্যক্তির একটি তালিকা সংযুক্ত করা হয়। তালিকায় ১৩৭ জনের নাম রয়েছে বলে একটি সূত্র জানিয়েছে। এদের অধিকাংশই রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী। প্রতিবেদনে কারা কীভাবে পাথর লুট করে এবং পরিবেশ বিনষ্ট করে সে বিষয়ে তুলে ধরা হয়েছে। পাশাপাশি ১০টি সুপারিশ করা হয়েছে।
গত ১০ ও ১১ আগস্ট সাদা পাথর পর্যটনকেন্দ্র এলাকা থেকে পাথর লুটের ঘটনায় দেশজুড়ে তোলপাড় হয়। অভিযানে নামে যৌথবাহিনী। লুট হওয়া পাথর উদ্ধার অভিযান শুরু করে তারা। আলোচিত এ ঘটনার পর জেলা প্রশাসন তিন সদস্যের কমিটি গঠন করে। এতে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক পদ্মাসন সিংহকে প্রধান করে তিন সদস্যের কমিটিতে রাখা হয় কোম্পানীগঞ্জের ইউএনও আজিজুন্নাহার ও সিলেট পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক আফজালুল ইসলাম লিংকনকে।
ওই কমিটির গত ১৭ আগস্টের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করার কথা ছিল। পরে আরও তিন দিনের সময় বর্ধিত করা হয়। তদন্ত শেষে বুধবার প্রতিবেদন দাখিল করেন কমিটির সদস্যরা।