ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
চলতি বছর কলেজ ও মাদ্রাসায় একাদশ শ্রেণীতে ভর্তির জন্য আবেদন করেছেন ১০ লাখ ৭৩ হাজার ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী। অথচ এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অংশ নিয়ে এ বছর পাস করে ১৩ লাখ ৩ হাজার ৪২৬ জন। ১ লাখের বেশি পরীক্ষার্থী একাদশ শ্রেণীতে ভর্তি হতে আবেদনই করেনি। যদিও এর মধ্যে কারিগরিতে উত্তীর্ণ ১ লাখ ১ হাজার পরীক্ষার্থীকে বাদ দিয়ে হিসাব করা হয়েছে। লক্ষাধিক শিক্ষার্থীর একাদশে ভর্তির আবেদন না করার কারণ জানতে চাইলে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক অধ্যাপক মো. রিয়াজুল হক বলেন, ‘কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের প্রতিষ্ঠানগুলোর ভর্তির হিসাবটা এখানে নেই। তাই কিছু শিক্ষার্থী সেখানেও ভর্তির আবেদন করে থাকতে পারেন। তবে প্রতিবছরই আবেদন না করা একটা অংশ থাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘নটরডেম-হলিক্রসসহ মিশনারি পরিচালিত কলেজগুলো ভর্তি পরীক্ষা নেবে। ওই কলেজগুলোতে আবেদন করা শিক্ষার্থীরা কেন্দ্রীয় পর্যায়ে আবেদন নাও করতে পারেন। তাছাড়া দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপে আবেদনের সুযোগ আছে।’ পুরো ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ হলে ভর্তির আবেদন না করার কারণ বিশ্লেষণ করা যাবে বলে মন্তব্য করে মো. রিয়াজুল হক বলেন, কোনো শিক্ষার্থী ঝরে পড়ছে কিনা, সে তথ্যটি ভর্তি প্রক্রিয়া শেষে বলা যাবে।’
চলতি বছর ৩০ হাজার ৮৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ১৯ লাখ ৪ হাজার ৮৬ জন শিক্ষার্থী এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অংশ নেয়, তাদের মধ্যে পাস করে ১৩ লাখ ৩ হাজার ৪২৬ জন।
সাধারণ ধারার নয়টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১০ লাখ ৬ হাজার ৫৫৪ জন, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১ লাখ ৯৫ হাজার ১১৫ জন ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১ লাখ ১ হাজার ৭৫৭ জন এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট ২০২৫
চলতি বছর কলেজ ও মাদ্রাসায় একাদশ শ্রেণীতে ভর্তির জন্য আবেদন করেছেন ১০ লাখ ৭৩ হাজার ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী। অথচ এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অংশ নিয়ে এ বছর পাস করে ১৩ লাখ ৩ হাজার ৪২৬ জন। ১ লাখের বেশি পরীক্ষার্থী একাদশ শ্রেণীতে ভর্তি হতে আবেদনই করেনি। যদিও এর মধ্যে কারিগরিতে উত্তীর্ণ ১ লাখ ১ হাজার পরীক্ষার্থীকে বাদ দিয়ে হিসাব করা হয়েছে। লক্ষাধিক শিক্ষার্থীর একাদশে ভর্তির আবেদন না করার কারণ জানতে চাইলে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক অধ্যাপক মো. রিয়াজুল হক বলেন, ‘কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের প্রতিষ্ঠানগুলোর ভর্তির হিসাবটা এখানে নেই। তাই কিছু শিক্ষার্থী সেখানেও ভর্তির আবেদন করে থাকতে পারেন। তবে প্রতিবছরই আবেদন না করা একটা অংশ থাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘নটরডেম-হলিক্রসসহ মিশনারি পরিচালিত কলেজগুলো ভর্তি পরীক্ষা নেবে। ওই কলেজগুলোতে আবেদন করা শিক্ষার্থীরা কেন্দ্রীয় পর্যায়ে আবেদন নাও করতে পারেন। তাছাড়া দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপে আবেদনের সুযোগ আছে।’ পুরো ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ হলে ভর্তির আবেদন না করার কারণ বিশ্লেষণ করা যাবে বলে মন্তব্য করে মো. রিয়াজুল হক বলেন, কোনো শিক্ষার্থী ঝরে পড়ছে কিনা, সে তথ্যটি ভর্তি প্রক্রিয়া শেষে বলা যাবে।’
চলতি বছর ৩০ হাজার ৮৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ১৯ লাখ ৪ হাজার ৮৬ জন শিক্ষার্থী এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অংশ নেয়, তাদের মধ্যে পাস করে ১৩ লাখ ৩ হাজার ৪২৬ জন।
সাধারণ ধারার নয়টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১০ লাখ ৬ হাজার ৫৫৪ জন, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১ লাখ ৯৫ হাজার ১১৫ জন ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১ লাখ ১ হাজার ৭৫৭ জন এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন।