ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সুদূর প্রবাস সৌদি আরবে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় রেমিটেন্স যোদ্ধা নামজুস সাকিব ( ২১) নামে এক বাংলাদেশী যুবক নিহত হয়েছে। গত সোমবার সৌদি আরবের সরকারি একটি হাসপাতালের আইসিউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে। গত শুক্রবার বন্ধুর সাথে প্রাইভেটকারে ঘুরতে বের হলে তাদের গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুর্ঘটনার শিকার হয়।
নিহত নাজমুস সাকিব জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার গুনারীতলা ইউনিয়নের গুনারীতলা উত্তরপাড়া এলাকার দুদু মিয়ার ছেলে। এ ঘটনায় প্রাইভেটকারে থাকা নাজমুস সাকিবের বন্ধু মেহেদি হাসান ( ২১) আইসিউতে চিকিৎসাধীন। একই দুর্ঘটনায় আহত মেহেদী গুনারীতলা দিকপাড়ার তৌফিকুল ইসলামের ছেলে।
নাজমুস সাকিব ও মেহেদী দু’ জন সম্পর্কে বন্ধু। স্থানীয় গুনারীতলা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০২২ সালে তারা এসএসসি পাশ করেন। জানা যায়, পরিবার পরিজনকে নিয়ে সুখে শান্তিতে বসবাস করতে জীবিকার তাগিদে ২০২৪ সালের শুরুর দিকে অল্প বয়সেই সৌদিতে পাড়ি জমান নিহত নাজমুস সাকিব।
সেখানে গিয়ে তিনি রিয়াদ শহরের একটি কোম্পানিতে কাজ শুরু করেন। এর কিছুদিন পর সেই কোম্পানি থেকে বের হয়ে বিভিন্ন ধরনের কাজ করতেন। আহত মেহেদী এ বছরের জুলাই মাসের ২৬ তারিখে সৌদিআরবে যান। সেখানে সে ফুড ডেলিভারি ম্যান এর কাজ শুরু করেন।
নিহত নাজমুস সাকিবের বড় ভাই রুবেল মিয়া জানান, শুক্রবার ছুটির দিন থাকায় প্রাইভেটকার করে ২ বন্ধু নাজমুস সাকিব ও মেহেদী ঘুরতে বের হয়। ঘুরাঘুরি শেষ করে বাসায় ফেরার পথে তাদের প্রাইভেটকারটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের ল্যাম্পপোস্টে ধাক্কা লাগলে নাজমুস সাকিব ও মেহেদী হাসান দুজনেই গুরুতর আহত হয়।
স্থানীয় পুলিশ তাদের উদ্ধার করে সরকারি একটি হাসপাতালে ভর্তি করলে আইসিউতে ৩ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর গত সোমবার নাজমুস সাকিব মারা যায়। নাজমুস সাকিবের বন্ধু মেহেদী এখনো আইসিউতে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট ২০২৫
সুদূর প্রবাস সৌদি আরবে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় রেমিটেন্স যোদ্ধা নামজুস সাকিব ( ২১) নামে এক বাংলাদেশী যুবক নিহত হয়েছে। গত সোমবার সৌদি আরবের সরকারি একটি হাসপাতালের আইসিউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে। গত শুক্রবার বন্ধুর সাথে প্রাইভেটকারে ঘুরতে বের হলে তাদের গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুর্ঘটনার শিকার হয়।
নিহত নাজমুস সাকিব জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার গুনারীতলা ইউনিয়নের গুনারীতলা উত্তরপাড়া এলাকার দুদু মিয়ার ছেলে। এ ঘটনায় প্রাইভেটকারে থাকা নাজমুস সাকিবের বন্ধু মেহেদি হাসান ( ২১) আইসিউতে চিকিৎসাধীন। একই দুর্ঘটনায় আহত মেহেদী গুনারীতলা দিকপাড়ার তৌফিকুল ইসলামের ছেলে।
নাজমুস সাকিব ও মেহেদী দু’ জন সম্পর্কে বন্ধু। স্থানীয় গুনারীতলা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০২২ সালে তারা এসএসসি পাশ করেন। জানা যায়, পরিবার পরিজনকে নিয়ে সুখে শান্তিতে বসবাস করতে জীবিকার তাগিদে ২০২৪ সালের শুরুর দিকে অল্প বয়সেই সৌদিতে পাড়ি জমান নিহত নাজমুস সাকিব।
সেখানে গিয়ে তিনি রিয়াদ শহরের একটি কোম্পানিতে কাজ শুরু করেন। এর কিছুদিন পর সেই কোম্পানি থেকে বের হয়ে বিভিন্ন ধরনের কাজ করতেন। আহত মেহেদী এ বছরের জুলাই মাসের ২৬ তারিখে সৌদিআরবে যান। সেখানে সে ফুড ডেলিভারি ম্যান এর কাজ শুরু করেন।
নিহত নাজমুস সাকিবের বড় ভাই রুবেল মিয়া জানান, শুক্রবার ছুটির দিন থাকায় প্রাইভেটকার করে ২ বন্ধু নাজমুস সাকিব ও মেহেদী ঘুরতে বের হয়। ঘুরাঘুরি শেষ করে বাসায় ফেরার পথে তাদের প্রাইভেটকারটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের ল্যাম্পপোস্টে ধাক্কা লাগলে নাজমুস সাকিব ও মেহেদী হাসান দুজনেই গুরুতর আহত হয়।
স্থানীয় পুলিশ তাদের উদ্ধার করে সরকারি একটি হাসপাতালে ভর্তি করলে আইসিউতে ৩ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর গত সোমবার নাজমুস সাকিব মারা যায়। নাজমুস সাকিবের বন্ধু মেহেদী এখনো আইসিউতে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।