ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
জয়পুরহাটে এক নারী পরিবার কল্যাণ সহকারীকে যৌন নিপীড়নের দায়ে ইউনিয়ন পরিষদের এক প্রশাসনিক কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। গতকাল বুধবার দুপুরে মামলায় করে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
অভিযুক্ত আবু মুসা (৩৮) জয়পুরহাট সদর উপজেলার ভাদসা ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তিনি জয়পুরহাট পৌরসভার গাড়িয়াকান্তা এলাকার মতিয়ার রহমানের ছেলে বলে জানা গেছে।
মামলার সূত্রে জানা যায়, পরিচয়ের সুবাদে ওই নারীকে প্রায়ই মোবাইল ফোনে বিরক্ত করতেন আবু মুসা। এছাড়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম মেসেঞ্জারে আপত্তিকর বার্তাও পাঠাতেন। গত মঙ্গলবার বিকাল ৫টার দিকে ওই নারী অসুস্থ ফুফুকে দেখতে জয়পুরহাট শহরে গেলে আবু মুসা তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে চা খাওয়ার প্রলোভনে কৌশলে শহরের মাস্টারপাড়ার একটি বাসায় নিয়ে যান। সেখানে একটি ঘরে বসে তিনি ওই নারীকে কু-প্রস্তাব দেন। প্রস্তাবে রাজি না হলে জোরপূর্বক ধস্তাধস্তি শুরু করেন এবং যৌন কামনা চরিতার্থের উদ্দেশ্যে ওই নারীর শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেন।
এসময় ওই নারী চিৎকার করে তাকে ধাক্কা দিয়ে বাইরে বের হওয়ার চেষ্টা করলে আবু মুসা তার হাত চেপে ধরেন। পরে আবারও চিৎকার করলে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে আবু মুসাকে আটক রাখেন। এরপর ভুক্তভোগী নারী জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ কল করলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে আবু মুসাকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
জয়পুরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তামবিরুল ইসলাম বলেন, ওই নারী বাদী হয়ে আবু মুসার বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেছেন। এ মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট ২০২৫
জয়পুরহাটে এক নারী পরিবার কল্যাণ সহকারীকে যৌন নিপীড়নের দায়ে ইউনিয়ন পরিষদের এক প্রশাসনিক কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ। গতকাল বুধবার দুপুরে মামলায় করে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
অভিযুক্ত আবু মুসা (৩৮) জয়পুরহাট সদর উপজেলার ভাদসা ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তিনি জয়পুরহাট পৌরসভার গাড়িয়াকান্তা এলাকার মতিয়ার রহমানের ছেলে বলে জানা গেছে।
মামলার সূত্রে জানা যায়, পরিচয়ের সুবাদে ওই নারীকে প্রায়ই মোবাইল ফোনে বিরক্ত করতেন আবু মুসা। এছাড়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম মেসেঞ্জারে আপত্তিকর বার্তাও পাঠাতেন। গত মঙ্গলবার বিকাল ৫টার দিকে ওই নারী অসুস্থ ফুফুকে দেখতে জয়পুরহাট শহরে গেলে আবু মুসা তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে চা খাওয়ার প্রলোভনে কৌশলে শহরের মাস্টারপাড়ার একটি বাসায় নিয়ে যান। সেখানে একটি ঘরে বসে তিনি ওই নারীকে কু-প্রস্তাব দেন। প্রস্তাবে রাজি না হলে জোরপূর্বক ধস্তাধস্তি শুরু করেন এবং যৌন কামনা চরিতার্থের উদ্দেশ্যে ওই নারীর শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেন।
এসময় ওই নারী চিৎকার করে তাকে ধাক্কা দিয়ে বাইরে বের হওয়ার চেষ্টা করলে আবু মুসা তার হাত চেপে ধরেন। পরে আবারও চিৎকার করলে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে আবু মুসাকে আটক রাখেন। এরপর ভুক্তভোগী নারী জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ কল করলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে আবু মুসাকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
জয়পুরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তামবিরুল ইসলাম বলেন, ওই নারী বাদী হয়ে আবু মুসার বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেছেন। এ মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।