পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া সীমান্ত দিয়ে পাঁচ বাংলাদেশি নারীকে ফেরত দিয়েছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষা বাহিনী-বিএসএফ। বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার বাংলাবান্ধা সীমান্তের জিরো লাইনে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে তাদের হস্তান্তর করা হয়।
১৮ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মনিরুল ইসলাম জানান, বিএসএফের দেওয়া তথ্য যাচাই করে ভারতের অভ্যন্তরে আটক পাঁচ নারীর বাংলাদেশি পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পর পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ফেরত আনা হয়। বৈঠকে অংশ নেন ১৮ বিজিবির বাংলাবান্ধা বিওপির কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার মো. শফিকুল ইসলাম এবং ভারতের ১৮ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের ফুলবাড়ী ক্যাম্প কমান্ডার আরভিন্দ পাঠানিয়া।
ফেরত আসা নারীরা হলেন— জেসমিন সুলতানা (৩৬), পারভীন খাতুন (৩৮), শিরিনা পারভীন (৩২), আমিনা আক্তার (৪০) ও মোছা. লাবনী আক্তার (৩০)।
বিজিবি জানায়, তারা প্রায় এক বছর আগে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেন এবং সেখানে বাসাবাড়ি ও পার্লারে কাজ করে আসছিলেন। গত ১৬ মে ভারতের গুজরাট থেকে ভারতীয় সিআইডি পুলিশ তাদের আটক করে। পরে তারা মহারাষ্ট্রের পালঘর মহিলা আশ্রয়কেন্দ্রে পুলিশের হেফাজতে ছিলেন। এ মাসের ১৭ আগস্ট তাদের শিলিগুড়ি ফুলবাড়ী বিএসএফ ক্যাম্পে হস্তান্তর করে ভারতীয় পুলিশ।
তেঁতুলিয়া মডেল থানার ওসি মুসা মিয়া বলেন, বিজিবি ওই পাঁচ নারীকে থানায় হস্তান্তর করেছে। যেহেতু তাদের পরিবারের সদস্যরা আগে থেকেই থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছিলেন এবং উপস্থিত ছিলেন, তাই পরবর্তীতে নারীদের পরিবারের কাছেই হস্তান্তর করা হয়েছে।
শুক্রবার, ২২ আগস্ট ২০২৫
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া সীমান্ত দিয়ে পাঁচ বাংলাদেশি নারীকে ফেরত দিয়েছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষা বাহিনী-বিএসএফ। বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার বাংলাবান্ধা সীমান্তের জিরো লাইনে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে তাদের হস্তান্তর করা হয়।
১৮ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মনিরুল ইসলাম জানান, বিএসএফের দেওয়া তথ্য যাচাই করে ভারতের অভ্যন্তরে আটক পাঁচ নারীর বাংলাদেশি পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পর পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ফেরত আনা হয়। বৈঠকে অংশ নেন ১৮ বিজিবির বাংলাবান্ধা বিওপির কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার মো. শফিকুল ইসলাম এবং ভারতের ১৮ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের ফুলবাড়ী ক্যাম্প কমান্ডার আরভিন্দ পাঠানিয়া।
ফেরত আসা নারীরা হলেন— জেসমিন সুলতানা (৩৬), পারভীন খাতুন (৩৮), শিরিনা পারভীন (৩২), আমিনা আক্তার (৪০) ও মোছা. লাবনী আক্তার (৩০)।
বিজিবি জানায়, তারা প্রায় এক বছর আগে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেন এবং সেখানে বাসাবাড়ি ও পার্লারে কাজ করে আসছিলেন। গত ১৬ মে ভারতের গুজরাট থেকে ভারতীয় সিআইডি পুলিশ তাদের আটক করে। পরে তারা মহারাষ্ট্রের পালঘর মহিলা আশ্রয়কেন্দ্রে পুলিশের হেফাজতে ছিলেন। এ মাসের ১৭ আগস্ট তাদের শিলিগুড়ি ফুলবাড়ী বিএসএফ ক্যাম্পে হস্তান্তর করে ভারতীয় পুলিশ।
তেঁতুলিয়া মডেল থানার ওসি মুসা মিয়া বলেন, বিজিবি ওই পাঁচ নারীকে থানায় হস্তান্তর করেছে। যেহেতু তাদের পরিবারের সদস্যরা আগে থেকেই থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছিলেন এবং উপস্থিত ছিলেন, তাই পরবর্তীতে নারীদের পরিবারের কাছেই হস্তান্তর করা হয়েছে।