গাইবান্ধা ও কুড়িগ্রামের দীর্ঘ দিনের স্বপ্ন ছিল তিস্তা নদীর ওপর মওলানা ভাসানী সেতু চালু হওয়া। তবে সেতুর উদ্বোধনের রাতেই অন্ধকারে ঢাকা পড়ে সেতুর ল্যাম্পপোস্টের বাতি জ্বলতে পারেনি।
উপজেলা প্রকৌশল দপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী কাজী মাহবুবুর রহমান মিলন জানান, সেতুর হরিপুর পয়েন্ট থেকে সংযোগ নেওয়া বৈদ্যুতিক তার চুরির ঘটনা ঘটেছে। “কে বা কারা এই তার কেটে নিয়ে গেছে তা এখনও স্পষ্ট নয়। ফলে উদ্বোধনের রাতেই বাতি জ্বলেনি,” তিনি বলেন।
তিনি আরও জানান, বিদ্যুৎ সংযোগ পুনরায় চালুর কাজ চলমান আছে এবং দুই-এক দিনের মধ্যে সেতুর ল্যাম্পপোস্টে বৈদ্যুতিক সংযোগ পুনঃস্থাপন করা সম্ভব হবে।
মাওলানা ভাসানী সেতু ৯২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছে। এটি ১,৪৯০ মিটার দীর্ঘ এবং ৯.৬ মিটার প্রস্থের, দেশের ইতিহাসে এলজিইডির সর্ববৃহৎ প্রকল্প। সেতুর অর্থায়ন করেছে বাংলাদেশ সরকার, সৌদি ফান্ড ফর ডেভেলপমেন্ট এবং ওপেক ফান্ড ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট।
এলজিইডির উপজেলা প্রকৌশলী তপন কুমার চক্রবর্তী জানান, বুধবার রাতে সেতুর ল্যাম্পপোস্টে বাতি জ্বলেনি। পরের দিন বৃহস্পতিবার অনুসন্ধান শুরু করলে দেখা যায়, হরিপুর পয়েন্ট থেকে বৈদ্যুতিক তার কেটে নেওয়া হয়েছে।
সেতু উদ্বোধনের রাতেই চুরি হওয়ার ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সেতুর নিরাপত্তা ব্যবস্থার ব্যর্থতা নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন।
সুন্দরগঞ্জ থানার এসআই মমিনুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে পুলিশ শুক্রবার সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে এবং আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রস্তুতি চলমান আছে।
শুক্রবার, ২২ আগস্ট ২০২৫
গাইবান্ধা ও কুড়িগ্রামের দীর্ঘ দিনের স্বপ্ন ছিল তিস্তা নদীর ওপর মওলানা ভাসানী সেতু চালু হওয়া। তবে সেতুর উদ্বোধনের রাতেই অন্ধকারে ঢাকা পড়ে সেতুর ল্যাম্পপোস্টের বাতি জ্বলতে পারেনি।
উপজেলা প্রকৌশল দপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী কাজী মাহবুবুর রহমান মিলন জানান, সেতুর হরিপুর পয়েন্ট থেকে সংযোগ নেওয়া বৈদ্যুতিক তার চুরির ঘটনা ঘটেছে। “কে বা কারা এই তার কেটে নিয়ে গেছে তা এখনও স্পষ্ট নয়। ফলে উদ্বোধনের রাতেই বাতি জ্বলেনি,” তিনি বলেন।
তিনি আরও জানান, বিদ্যুৎ সংযোগ পুনরায় চালুর কাজ চলমান আছে এবং দুই-এক দিনের মধ্যে সেতুর ল্যাম্পপোস্টে বৈদ্যুতিক সংযোগ পুনঃস্থাপন করা সম্ভব হবে।
মাওলানা ভাসানী সেতু ৯২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছে। এটি ১,৪৯০ মিটার দীর্ঘ এবং ৯.৬ মিটার প্রস্থের, দেশের ইতিহাসে এলজিইডির সর্ববৃহৎ প্রকল্প। সেতুর অর্থায়ন করেছে বাংলাদেশ সরকার, সৌদি ফান্ড ফর ডেভেলপমেন্ট এবং ওপেক ফান্ড ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট।
এলজিইডির উপজেলা প্রকৌশলী তপন কুমার চক্রবর্তী জানান, বুধবার রাতে সেতুর ল্যাম্পপোস্টে বাতি জ্বলেনি। পরের দিন বৃহস্পতিবার অনুসন্ধান শুরু করলে দেখা যায়, হরিপুর পয়েন্ট থেকে বৈদ্যুতিক তার কেটে নেওয়া হয়েছে।
সেতু উদ্বোধনের রাতেই চুরি হওয়ার ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সেতুর নিরাপত্তা ব্যবস্থার ব্যর্থতা নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন।
সুন্দরগঞ্জ থানার এসআই মমিনুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে পুলিশ শুক্রবার সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে এবং আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রস্তুতি চলমান আছে।