ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
পুত্রবধূকে ধর্ষনের দায়ে পুলিশ হেফাজতে নিয়েছে শ্বশুরকে, ঘটনাটি ঘটেছে কুমিল্লার লালমাইয়ের ভাটরা গ্রামে।
গতকাল বৃহস্পতিবার পুত্রবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে শ্বশুরকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে স্থানীয়রা। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে মেয়ের শ্বশুরের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেছেন।
আটককৃত আবদুল মান্নান ওরফে মনু কাজী (৬০) উত্তর ভাটরা গ্রামের মৃত মনছুর আলীর ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন লালমাই থানার অফিসার ইনচার্জ মো. শহীদুল ইসলাম।
অভিযোগসূত্রে জানা যায়, গত মঙ্গলবার রাত অনুমান ১০টার দিকে বাজার থেকে পুত্রবধূর জন্য ঘুমের ওষুধ মেশানো বিরিয়ানির প্যাকেট নিয়ে আসে শ্বশুর। পুত্রবধূ ওই বিরিয়ানি না খেয়ে তার ৬ বছরের সন্তানকে খাওয়ালে ১০ মিনিটের মধ্যে সন্তান ঘুমিয়ে পড়ে। কিছুক্ষণ পর শ্বশুর ওই পুত্রবধূর ঘরে প্রবেশ করে ভয়-ভীতি দেখিয়ে জোরপূর্বক তাকে ধর্ষণ করে। ভুক্তভোগী বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
এই ঘটনার বিষয়ে ভুক্তভোগী মেয়ের মা বকুল আক্তার বলেন, সাত বছর পূর্বে আমার মেয়ের সঙ্গে ভাটরা গ্রামের সৌদি প্রবাসী রবিউল হোসেনের বিয়ে হয়। বিয়ের পর তাদের ঘরে একজন পুত্র সন্তান আসে। মেয়ের স্বামী প্রবাসে থাকার সুযোগে মেয়ের শ্বশুর তাকে ধর্ষণ করে। তাই মেয়ের স্বামীর পরামর্শে মামলা করেছি।
এখন এ ঘটনার উপর্যুক্ত বিচার চাই। এ বিষয়ে লালমাই থানার অফিসার ইনচার্জ শহীদুল ইসলাম বলেন, ধর্ষণের অভিযোগে স্থানীয় জনতা মনু কাজীকে আটক করে পুলিশে খবর দিলে পুলিশ গিয়ে অভিযুক্তকে থানায় নিয়ে আসে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে অভিযুক্ত ধর্ষণের বিষয়টি স্বীকার করেছেন। পূর্বেও তার বিরুদ্ধে এমন অনেক অভিযোগ রয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয়রা। মামলা শেষে আসামিকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ২২ আগস্ট ২০২৫
পুত্রবধূকে ধর্ষনের দায়ে পুলিশ হেফাজতে নিয়েছে শ্বশুরকে, ঘটনাটি ঘটেছে কুমিল্লার লালমাইয়ের ভাটরা গ্রামে।
গতকাল বৃহস্পতিবার পুত্রবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে শ্বশুরকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে স্থানীয়রা। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে মেয়ের শ্বশুরের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেছেন।
আটককৃত আবদুল মান্নান ওরফে মনু কাজী (৬০) উত্তর ভাটরা গ্রামের মৃত মনছুর আলীর ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন লালমাই থানার অফিসার ইনচার্জ মো. শহীদুল ইসলাম।
অভিযোগসূত্রে জানা যায়, গত মঙ্গলবার রাত অনুমান ১০টার দিকে বাজার থেকে পুত্রবধূর জন্য ঘুমের ওষুধ মেশানো বিরিয়ানির প্যাকেট নিয়ে আসে শ্বশুর। পুত্রবধূ ওই বিরিয়ানি না খেয়ে তার ৬ বছরের সন্তানকে খাওয়ালে ১০ মিনিটের মধ্যে সন্তান ঘুমিয়ে পড়ে। কিছুক্ষণ পর শ্বশুর ওই পুত্রবধূর ঘরে প্রবেশ করে ভয়-ভীতি দেখিয়ে জোরপূর্বক তাকে ধর্ষণ করে। ভুক্তভোগী বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
এই ঘটনার বিষয়ে ভুক্তভোগী মেয়ের মা বকুল আক্তার বলেন, সাত বছর পূর্বে আমার মেয়ের সঙ্গে ভাটরা গ্রামের সৌদি প্রবাসী রবিউল হোসেনের বিয়ে হয়। বিয়ের পর তাদের ঘরে একজন পুত্র সন্তান আসে। মেয়ের স্বামী প্রবাসে থাকার সুযোগে মেয়ের শ্বশুর তাকে ধর্ষণ করে। তাই মেয়ের স্বামীর পরামর্শে মামলা করেছি।
এখন এ ঘটনার উপর্যুক্ত বিচার চাই। এ বিষয়ে লালমাই থানার অফিসার ইনচার্জ শহীদুল ইসলাম বলেন, ধর্ষণের অভিযোগে স্থানীয় জনতা মনু কাজীকে আটক করে পুলিশে খবর দিলে পুলিশ গিয়ে অভিযুক্তকে থানায় নিয়ে আসে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে অভিযুক্ত ধর্ষণের বিষয়টি স্বীকার করেছেন। পূর্বেও তার বিরুদ্ধে এমন অনেক অভিযোগ রয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয়রা। মামলা শেষে আসামিকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।