ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মহিউদ্দিন রনির নেতৃত্বে বরিশালের শিক্ষার্থী জনতার একাংশের একটানা আন্দোলনের প্রথম দিকে কেউ পাত্তা না দিলেও আন্দোলনের ফসল হিসাবে এখন হাসপাতালের অনেক যন্ত্রপাতি দীর্ঘদিন অচল থাকার পর সচল হয়েছে। মেশিনগুলো অচল থাকার সুযোগে ব্যক্তিগত ডায়গনস্টিক সেন্টারগুলো লাভবান হলেও এখন হাসপাতালের ৯৫টি মেশিন চালু হয়েছে।
জানা গেছে এখনও ১টি এনজিওগ্রাম, সিটি স্ক্যান, এক্সরে, লেসিক, ওসিটি, লেথোরিপটর, এন্ড্রোসকপিসহ আরো ২০টি মেশিন সচল করার প্রক্রিাধীন রয়েছে। এছাড়া আগামী সেপ্টেম্বর, অক্টোবর মাসের মধ্যে ১টি এমআরআই, ক্যাথ-ল্যাব,সি-আম মেশিন আনা হবে।
অপরদিকে হাসপাতালের সামনে রোগী ও লাশ নিয়ে টানাটানি করা বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্সগুলোর সিন্ডিকেট ভেঙে গাড়িগুলোকে হাসপাতাল কম্পাউন্ড থেকে বের করে দেয়া হয়েছে। সরকারি অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া নেবার জন্য রোগীর স্বজনদেরকে উৎসাহিত করার জন্য ভাড়ার হার টানিয়ে দিয়ে হটলাইন (০১৭৮২৭৫৫৫০০) নাম্বার চালু করা হয়েছে। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের অ্যাম্বুলেন্স সিন্ডিকেট ভেঙে দেয়ায় বেসরকারি অ্যম্বুলেন্স মালিকেরা রোগীদের ভোগান্তি বাড়বে বলে দাবি করেছেন। অস্বাস্থ্যকর ভবন থেকে মেডিসিন ওয়ার্ডগুলোকে মূল ভবনে নিয়ে আসা হয়েছে। অথচ এসবের সংস্কার চাওয়ার কারণেই আন্দোলনকারীদেরকে হাসপাতাল কর্মচারীরা মারধোর করেছে।
জানা গেছে, হাসপাতাল কেন্দ্রিক বৈধ ও অবৈধ শতাধিক অ্যম্বুলেন্স রয়েছে। তারমধ্যে ২০টির মত অ্যাম্বুলেন্সকে রূপান্তর করা হয়েছে পুরানো মাইক্রোবাস দিয়ে। আর এই অ্যাম্বুলেন্সগুলো সব সময়েই হাসপাতাল চত্বরেই থাকত। সরকারি অ্যাম্বুলেন্স কোথায় থাকত তা কেউ জানতনা। ফলে রোগীদের অতিরিক্ত ভাড়া গোনার সাথে সাথে হেনেস্তার শিকার হতে হত। নিয়ম করা হয়েছে বাইরের থেকে রোগী নিয়ে আসা অ্যাম্বুলেন্সগুলোকে রোগী নামিয়ে দিয়ে দ্রুত হাসপাতাল কম্পাউন্ড ত্যাগ করতে হবে।
অন্যদিকে বরিশালের বিভাগীয় কমিশনার, রেঞ্জ ডিআইজি, স্বাস্থ্য পরিচালককে সাথে নিয়ে হাসপাতাল পরিদর্শনে এসে হাসপাতালের আউটডোরসহ বিভিন্ন ওয়ার্ড পরিদর্শন করে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ দেখে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ২২ আগস্ট ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মহিউদ্দিন রনির নেতৃত্বে বরিশালের শিক্ষার্থী জনতার একাংশের একটানা আন্দোলনের প্রথম দিকে কেউ পাত্তা না দিলেও আন্দোলনের ফসল হিসাবে এখন হাসপাতালের অনেক যন্ত্রপাতি দীর্ঘদিন অচল থাকার পর সচল হয়েছে। মেশিনগুলো অচল থাকার সুযোগে ব্যক্তিগত ডায়গনস্টিক সেন্টারগুলো লাভবান হলেও এখন হাসপাতালের ৯৫টি মেশিন চালু হয়েছে।
জানা গেছে এখনও ১টি এনজিওগ্রাম, সিটি স্ক্যান, এক্সরে, লেসিক, ওসিটি, লেথোরিপটর, এন্ড্রোসকপিসহ আরো ২০টি মেশিন সচল করার প্রক্রিাধীন রয়েছে। এছাড়া আগামী সেপ্টেম্বর, অক্টোবর মাসের মধ্যে ১টি এমআরআই, ক্যাথ-ল্যাব,সি-আম মেশিন আনা হবে।
অপরদিকে হাসপাতালের সামনে রোগী ও লাশ নিয়ে টানাটানি করা বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্সগুলোর সিন্ডিকেট ভেঙে গাড়িগুলোকে হাসপাতাল কম্পাউন্ড থেকে বের করে দেয়া হয়েছে। সরকারি অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া নেবার জন্য রোগীর স্বজনদেরকে উৎসাহিত করার জন্য ভাড়ার হার টানিয়ে দিয়ে হটলাইন (০১৭৮২৭৫৫৫০০) নাম্বার চালু করা হয়েছে। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের অ্যাম্বুলেন্স সিন্ডিকেট ভেঙে দেয়ায় বেসরকারি অ্যম্বুলেন্স মালিকেরা রোগীদের ভোগান্তি বাড়বে বলে দাবি করেছেন। অস্বাস্থ্যকর ভবন থেকে মেডিসিন ওয়ার্ডগুলোকে মূল ভবনে নিয়ে আসা হয়েছে। অথচ এসবের সংস্কার চাওয়ার কারণেই আন্দোলনকারীদেরকে হাসপাতাল কর্মচারীরা মারধোর করেছে।
জানা গেছে, হাসপাতাল কেন্দ্রিক বৈধ ও অবৈধ শতাধিক অ্যম্বুলেন্স রয়েছে। তারমধ্যে ২০টির মত অ্যাম্বুলেন্সকে রূপান্তর করা হয়েছে পুরানো মাইক্রোবাস দিয়ে। আর এই অ্যাম্বুলেন্সগুলো সব সময়েই হাসপাতাল চত্বরেই থাকত। সরকারি অ্যাম্বুলেন্স কোথায় থাকত তা কেউ জানতনা। ফলে রোগীদের অতিরিক্ত ভাড়া গোনার সাথে সাথে হেনেস্তার শিকার হতে হত। নিয়ম করা হয়েছে বাইরের থেকে রোগী নিয়ে আসা অ্যাম্বুলেন্সগুলোকে রোগী নামিয়ে দিয়ে দ্রুত হাসপাতাল কম্পাউন্ড ত্যাগ করতে হবে।
অন্যদিকে বরিশালের বিভাগীয় কমিশনার, রেঞ্জ ডিআইজি, স্বাস্থ্য পরিচালককে সাথে নিয়ে হাসপাতাল পরিদর্শনে এসে হাসপাতালের আউটডোরসহ বিভিন্ন ওয়ার্ড পরিদর্শন করে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ দেখে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন।